শাহিদ মোস্তফা শাহিদ,সদর(২৩ আগষ্ট) :: জীব বৈচিত্র, বন ও বনভূমি রক্ষায় দলবল নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। এক শ্রেণীর গাছ চোর ও পাহাড় কর্তনকারীর ইন্ধনে সামাজিক বনায়ন ধ্বংস হয়েছে সর্বত্রে।
বৃহত্তর ঈদগাঁওতে প্রায় ৩০ বছর পূর্বে বনাঞ্চল এলাকা ছিল বিভিন্ন গাছের সমারোহ। ছিল শত শত বিশালাকার পাহাড়।
এক শ্রেণীর অসাধু গাছ ও পাহাড় খেকোদের কারণে আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে বনাঞ্চল। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে আবারো এ বনাঞ্চলকে রক্ষা করতে প্রচুর পরিমাণ গাছ লাগিয়ে সামাজিক বনায়নের আওতায় আনার জন্য এগিয়ে আসার আহবান জানান।
২৩ আগষ্ট বিকাল ৪টায় ঈদগাঁও মেহেরঘোনা রেঞ্জ কর্মকর্তা এ.কে.এম আতা ইলাহীর বিদায় ও মোঃ মামুন মিয়ার দায়িত্বভার গ্রহণ অনুষ্ঠানে বক্তাগণ উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
মেহেরঘোনা রেঞ্জ অফিসস্থ মাঠে ফাঁসিয়াখালী এফ আর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ আবদুল মতিনের সভাপতিত্বে ঈদগড় রেঞ্জ কর্মকর্তা এমদাদুল হকের সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন বন কর্মকর্তা জাহেদুল ইসলাম।
মেহেরঘোনা রেঞ্জ এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আয়োজনে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মোঃ বেলায়েত হোসেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ আবু তালেব, ঈদগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ¦ ছৈয়দ আলম, রশিদ নগর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এম.ডি শাহ আলম, বিদায়ী রেঞ্জ কর্মকর্তা এ.কে.এম আতা ইলাহী নবাগত রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ মামুন মিয়া, মেহেরঘোনা বিট কর্মকর্তা মোশারফ হোছাইন, মাছুয়াখালী বিট কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম।
এসময় অন্যদের মধ্যে ফুলছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক, ধলিরছড়া বিট কর্মকর্তা আবুল কালাম, কালিরছড়া বিট কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, ডুলাহাজারা বিট কর্মকর্তা আবদুল মতিন, রশিদ নগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ বাবুল, উপকারভোগী মাষ্টার হারুনর রশিদ, হেডম্যান আজিজুল হক, হেডম্যান ওয়াজ উদ্দীন, আবু তাহেরসহ প্রহরী, গার্ড, ভিলেজার, উপকারভোগীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
Posted ১২:০৮ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta