মাঈনুদ্দিন খালেদ, নাইক্ষ্যংছড়ি(৫ জুলাই) :: টানা ৩ দিনের বষর্ণে পাবর্ত্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৫ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।
বিশেষ করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরস্থ ৩১ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদর অন্তত ৩ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়। এছাড়া সদরের বড়–য়া পাড়া, মার্মা পাড়া, ঘুমধুমের কয়েকটি এবং বাইশারী ইউনিয়নের মধ্যম বাইশারী সহ ৩টি গ্রাম পানির নিচে।
আর অতি বর্ষণের ফলে দৗছড়ি ইউনিয়নের তুলাতলীতে ১ টি বসত ঘর আর ঘুমধুম ইউনিয়নে অপর আরো একটি মাটির ঘর ধসে পড়ে গেছে। ঘুমধমু ইউনিয়নের আজুখাইয়া নামক এলাকায় বিধ্বস্ত এ বসত বাড়ির মাটির দেওয়াল পড়ে মারা যাওয়া নিহত বৃদ্ধার নাম চেমন আরা (৫০)।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম সরওয়ার কামাল জানান, টানা বষর্ণে ও পাহাড়ি ঢলে নাইক্ষ্যংছড়ির উপজেলার সাথে জেলা বা ইউনিয়নের সকল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। গতকাল বূধবার বিকেল থেকে এ সংবাদ লেখাকাল পর্যন্ত এ পরিস্থিতি ছিল।
তিনি আরো বলেন, ঘুমধুমে নিহত মহিলাকে তৎক্ষণাৎ বান্দরবান জেলা প্রশাসক দীলিপ কুমার ২০ হাজাার টাকা তার মাধ্যমে অনুদান দেন।
এদিকে এ বষর্ণে রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া এলাকার কয়েকটি গ্রামের নিচু এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। রাস্তা-ঘাগে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে সারা দিন। কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়ার সংযোগতকারী বাকঁখালী ব্রীজ অতি ঝুকিতে । এখানে বিপদ সীমার উপরে পানি চলাচল করছে। স্থানীয় জনগন এপি রক্ষার জন্যে প্রাণান্ত চেষ্টা করছে তারা।
Posted ৭:৪১ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৬ জুলাই ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta