বুধবার ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বুধবার ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

‘পাওয়ার হাউজ’ বেনজীর-আজিজ চরম বেকায়দায় : যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪
62 ভিউ
‘পাওয়ার হাউজ’ বেনজীর-আজিজ চরম বেকায়দায় : যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

কক্সবংলা ডটকম(৩০ মে) :: দেশে হাজার কোটি টাকার সম্পদের তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পর এবার পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেশে কোনো সম্পদ আছে কিনা তার খোঁজ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সংস্থাটির কাছে প্রাথমিক তথ্য এসেছে, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বেনজীর পরিবারের সম্পদ থাকতে পারে।

এ তথ্য নিশ্চিত হতে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) চিঠি দিয়েছেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা। এছাড়া দেশেও বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের আরও বিপুল সম্পদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে বাড্ডার একটি অভিজাত আবাসিক এলাকায় বেনজীরের সাত তলা একটি ভবনের খোঁজ পাওয়া গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এদিকে, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগ শিডিউলভুক্ত হলে অনুসন্ধানের জন্য আমলে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, অভিযোগ আমলযোগ্য হলে সেটা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বুধবার সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

অন্যদিকে, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে দুদক তদন্ত করছে। আরও তদন্ত হবে। মামলা হলে তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কোনো অপরাধী শাস্তি ছাড়া পার পাবে না। অনেকে ভাবছে, বেনজীর আহমেদের বাড়ি টুঙ্গিপাড়া, সে ক্ষমা পেতে পারে। কিন্তু তা হবে না। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে দুদক স্বাধীন তদন্ত করছে। দুদককে এ স্বাধীনতা শেখ হাসিনা সরকার দিয়েছে।

তিনি বলেন, বেনজীর ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়। কারণ সরকারের বিচার করার সৎ সাহস আছে। সরকার তাদের অপরাধ অস্বীকার করে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়নি। দুর্নীতির ব্যাপারে সরকারপ্রধান আপসহীন। সাবেক সেনাপ্রধানের বিষয়ে তিনি বলেন, যিনি সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন, তিনিও যদি অপরাধী হন, তার বিরুদ্ধেও দুদক তদন্ত করতে পারবে। অপরাধী হলে শাস্তি পেতে হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘পুলিশের সাবেক আইজিপি কিংবা সাবেক সেনাপ্রধান ব্যক্তি হিসাবে এককভাবে তারা এ দুর্নীতি করেননি। এর অংশীদার ও সুবিধাভোগী অনেকেই ছিলেন।

আবার তারা দুজনই দুটি করে সংস্থার প্রধান ছিলেন। ফলে তারা যেসব সংস্থার প্রধান ছিলেন সেসব সংস্থার বিরুদ্ধে মানুষের আস্থার সংকট আরও ঘনীভূত হবে। তবে দুদক যে প্রক্রিয়া শুরু করেছে এটা যেন লোক দেখানো না হয়। এই দুই ব্যক্তিসহ তাদের সঙ্গে যাদের যোগসাজশ রয়েছে তাদেরও যেন জবাবদিহিতার আওতায় আনা হয়।’

জানা গেছে, দেশের এক সময়ের ‘পাওয়ার হাউজ’ হিসাবে পরিচিত বেনজীর পরিবার এখন কঠিন সময়ের মুখোমুখি। আকস্মিকভাবে তার দুর্নীতি ও বিপুল সম্পদের তথ্য সামনে চলে আসায় পরিবারের সদস্যরা এখন কিংকর্তব্যবিমূঢ়। তবে চলমান এই বিষয়টি আইনিভাবে মোকাবিলা করার প্রস্তুতি নিয়েছেন সাবেক এই আইজিপি। দুদক জানায়, ইতোমধ্যে ঢাকা, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরে বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের হাজার কোটি টাকার সম্পদের তথ্য নিশ্চিত হয়েছে দুদক। আদালতের নির্দেশে এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

দুদকের এই কঠোর মনোভাব দেখে বেনজীরের ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতার অনেক অজানা তথ্য সামনে চলে আসছে। এমনকি দুদক কার্যালয়েও বেনজীরের দুর্নীতি নিয়ে নতুন নতুন অভিযোগ জমা পড়ছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, চাকরির শেষ ৩ বছরে বেনজীর দুর্নীতির মহোৎসবে মেতে উঠেন। পুলিশ বাহিনীর কেনাকাটা থেকে শুরু করে বদলি, পদোন্নতির সব ক্ষমতা পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে নিয়ে আসেন। কেনাকাটা, বদলি ও পদোন্নতি খাত থেকে তিনি শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেন।

বিশেষ করে পুলিশের কেনাকাটা খাত থেকে তিনি বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। দুদকও এসব তথ্যের সত্যতা পেয়েছে। চাকরির শে ৩ বছরেই সবচেয়ে বেশি সম্পদ কিনেছেন বেনজীর আহমেদ। দুদক এখন পর্যন্ত বেনজীর পরিবারের ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, গুলশানে চারটি ফ্ল্যাট, ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩ ব্যাংক হিসাব এবং শেয়ার বাজারে ছয়টি বিও হিসাব (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) পেয়েছে দুদক। আদালতের আদেশে এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

দুদকের কাছে তথ্য আছে, বেনজীর আহমেদ আইজিপি থাকাকালে বিভিন্ন কেনাকাটার কমিশন বুঝে পাওয়ার পর টেন্ডার আহ্বানের অনুমতি দিতেন। এমনকি পুলিশের রেশন কেনার টেন্ডার থেকেও তিনি বিপুল কমিশন নিতেন। তার পছন্দের ঠিকাদার নিম্নমানের মাল সরবরাহ করলেও কারও কিছু বলার থাকত না। এসব তথ্য পাওয়ার পর দুদক তা খতিয়ে দেখছে।

দুদকের কাছে তথ্য এসেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের অভিজাত এলাকায় পাম জুমেরা এলাকায় বেনজীরের বাড়ি রয়েছে। এছাড়াও দুবাইয়ে স্বর্ণ ব্যবসায় রয়েছে তার বিপুল বিনিয়োগ। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও সিঙ্গাপুরেও তিনি বিপুল অর্থ পাচার করেছেন। এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত হতে বিএফআইইউয়ের সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।

এদিকে, বেনজীরের দুর্নীতির সঙ্গে আলোচনায় চলে এসেছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। তার দুর্নীতির অনুসন্ধান করতে দুদকে আবেদন করেছেন সালাউদ্দিন রিগান নামের একজন আইনজীবী। এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ তফশিলভুক্ত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দুদক চেয়ারম্যান বরাবর করা ওই আবেদনে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী রিগান বলেন, ‘দুর্নীতির অভিযোগে আজিজ আহম্মেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী’ ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। এতে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। দেশের সাধারণ জনগণের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ন করেছে।

তিনি আরও বলেন, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় দুর্নীতি দমন কমিশন এতবড় অভিযোগ প্রকাশিত হওয়ার পরও অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। যা দুদকের নিষ্ক্রিয়তা। এ বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে জানানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

জানা গেছে, ২১ মে দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৩ বছর বাংলাদেশের চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন জেনারেল আজিজ আহমেদ। তার আগে ২০১২ সাল থেকে ৪ বছর বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবির নেতৃত্ব দেন তিনি। তার ভাই ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ হারিস ও জোসেফের নাম বদলে পাসপোর্ট করার বিষয়ে আজিজ আহমেদের সহযোগিতা ছিল বলেও অভিযোগ আছে। এছাড়া তার কারণেই জোসেফের সাজা মওকুফ করা হয়েছে-এমন আলোচনাও আছে।

সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশ প্রধান নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে উঠল সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও আইজিপি বেনজীর আহমেদ এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ব্যক্তিদের প্রেরণের প্রসঙ্গ। এ বিষয়ে ওয়াশিংটনের অবস্থান তুলে ধরেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

দুর্নীতির সঙ্গে ব্যাপকভাবে জড়িত থাকার দায়ে আজিজ আহমেদের ওপর কয়েক দিন আগেই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আরও আগে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে। এ ছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে মোতায়েন করা বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের রেকর্ড আছে বলে জার্মান সম্প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলের একটি তথ্যচিত্রে অভিযোগ করা হয়েছে।

মঙ্গলবারের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, দুর্নীতি দমন ইস্যুটি মার্কিন নিরাপত্তা স্বার্থের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতে শান্তিরক্ষা মিশন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে। এ ছাড়া ডয়চে ভেলের সাম্প্রতিক তথ্যচিত্র সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র অবগত বলেও জানান তিনি।

মানবাধিকার লঙ্ঘনের রেকর্ড আছে এমন ব্যক্তিদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে মোতায়েন করার বিষয়ে জানতে চান এক সাংবাদিক। ওই সাংবাদিক বলেন, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও ডয়চে ভেলেসহ তিনটি গণমাধ্যমের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, এ বাহিনীর সাবেক এবং বর্তমান সদস্যরা নিয়মিতই জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী হিসেবে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োগ পাচ্ছেন। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কতটা উদ্বিগ্ন? কারণ যুক্তরাষ্ট্র শান্তিরক্ষা বাহিনীর মোট খরচের প্রায় ২৭ শতাংশ জোগান দিয়ে থাকে।

জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, এই রিপোর্টগুলো সম্পর্কে আমরা অবগত। আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার উন্নয়নে শান্তিরক্ষা কার্যক্রম অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে এবং শান্তিরক্ষায় নিয়োজিত কর্মীদের মানবাধিকার রক্ষা করা অপরিহার্য। ইউএন ডিউ ডিলিজেন্স পলিসি অনুসারে, জাতিসংঘ এ ক্ষেত্রে সৈন্য এবং পুলিশ প্রেরণকারী দেশগুলোর নিজস্ব প্রত্যয়নের ওপর নির্ভর করে। এসব দেশই প্রত্যয়ন করে যে, তারা মানবাধিকার লঙ্ঘন বা আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনে জড়িত সেনা বা পুলিশ সদস্যদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠাচ্ছে না।

পৃথক এক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক জানতে চান, বেনজীর আহমেদের ব্যাপক দুর্নীতির বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মার্কিন কোনো সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রে বা অন্য কোনো দেশে তাঁর কোনো সম্পদের খোঁজ পেয়েছে কিনা এবং (যদি পাওয়া যায়) যুক্তরাষ্ট্র সেসব সম্পদ জব্দ করেছে কিনা? একইভাবে, আপনার কাছে কি দুর্নীতিগ্রস্ত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কোনো তথ্য আছে? যুক্তরাষ্ট্র কি বর্তমান সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেবে?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র বলেন, আপনার প্রথম প্রশ্ন প্রসঙ্গে বলব, ‘আমার কাছে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে বলার মতো কোনো তথ্য নেই। দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তরে বলব, আপনার উল্লেখ করা অভিযোগ এবং মিডিয়া রিপোর্ট সম্পর্কে আমরা অবগত।’

তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করেই বলেছি, দুর্নীতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে। দুর্নীতির কারণে উন্নয়ন ব্যাহত হয় এবং তা সরকারকে অস্থিতিশীল এবং গণতন্ত্রকে দুর্বল করে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এই (বাইডেন) প্রশাসনের শুরু থেকেই আমরা দুর্নীতিবিরোধী নীতিকে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছি।’

মুখপাত্র মিলার আরও বলেন, এই নিয়েই এখন ঘোষণা করার মতো নতুন কিছুই আমার কাছে নেই। আপনি জানেন, নিষেধাজ্ঞা দেওয়া বা অন্যান্য পদক্ষেপ নেওয়ার আগে আমরা কখনোই তা আগাম ঘোষণা করি না।

62 ভিউ

Posted ২:২৩ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : Shaheed sharanee road, cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com