বিশেষ প্রতিবেদক,মহেশখালী(১১ জুন) :: মহেশখালীর শাপলাপুর ইউনিয়নের মিঠাছড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সহকারী শিক্ষক ফরিদুল আলম কে মারধর।
প্রত্যক্ষদশীরা জানান, মিঠাছড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকার লিষ্ঠ করার নাম দিয়ে প্রধান শিক্ষিকা লিলা প্রভা দে ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ইদ্রিসের যোগসাজঁসে ছাত্রছাত্রী জনপ্রতি প্রথমধাপে ৫০ টাকা ও দ্বিতীয়ধাপে ২০ টাকা করে নিচ্ছে যা পুরাপুরি শিক্ষানীতির বর্হিভূত এবং গত বছরের শ্লিপ কমিটির ৪০হাজার টাকা ও এ বছরের ৪০ হাজার টাকা লুটপাট ও অবৈধভাবে টাকা নেওয়ার বিষয়টি সহকারী শিক্ষক ফরিদুল আলম প্রতিবাদ করতে চাইলে ১০ জুন বিকাল ৪টায় মিঠাছড়ি বাজারে শতশত মানুষের সামনে শিক্ষক ফরিদুল আলম কে ইদ্রিস মারধর ও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইদ্রিস জোরপূর্বক অবৈধভাবে ২ বছর ধরে সভাপতির পথ দখল করে আছে, সে থানা ও ভুমি অফিসে দালালী করে এবং সরকারী-বেসরকারীভাবে স্কুলের জন্য কোন বরাদ্ব আসলে তা লুটপাট করে খেয়ে ফেলে এবং মহিলাদের বিভিন্ন লোভ দেখিয়ে একাধিক মেয়েকে বিবাহ করার ও তার অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। আর শিক্ষিকা লিলা প্রভা দে মাসে ১৫ দিন ক্লাস করে অন্য দিনগুলি ফাঁকি মারে সে চট্রগ্রাম অবস্থান করে।
এ ব্যাপারে আহত শিক্ষক ফরিদুল আলম জানান, অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় ইদ্রিস আমাকে শতশত মানুষের সামনে মারধর করেন আমি তার সুষ্ট বিচার দাবী করছি। আমি শিক্ষক সমিতির সকল নেতাকর্মীদের অবহিত করেছি।
শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের কে সাথে নিয়ে ইউএনও, থানা ও জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করব।
Posted ১:৪৯ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১২ জুন ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta