হাবিবুর রহমান সোহেল,নাইক্ষ্যংছড়ি(১০ জানুয়ারী) :: রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি এলাকা থেকে মাথাবিহীন অজ্ঞাত এক যুবকের গলা কাটা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধারের ঘঠনায় নানা রহস্যের জন্ম দিয়েছে।
সরজমিনে পরিদর্শনে জানা গেছে, ওই হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত স্তানীয় কতিপয় বর্ম্যাইয়া। যার মুল ঘঠনা জানা যাবে ওই এলেকার চকিদার আহামুদুর কাছে বলে একাধিক সুত্র জানাইছে।
নাম প্রকাশে অনিইচ্ছুক ব্যক্তি জানান, ওই চকিদার আহমুদু এলেকার কতিপয় ব্যক্তির কাছে বার বার ফোন করে চাদা দাবী করেছে। না হলে সাংবাদিকদের আসল ঘঠনা বলে দেবে বলেও হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে। এলেকার সচেতন মহল ওই চকিদার কে আইনের আওয়াতায় আনার দাবী জানান।
অভিযোক্ত চকিদার আহম্মদু জানান, তিনি এখন একটি নোটিশের কাজে বাইরে আছে, পরে প্রতিবেদকের সাথে যোগাযোগ করবেন বলে মোবাইলের লাইন কেটে দেন।
এই ব্যাপারে কথা বলতে গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়িঁর আইসি পরিদর্শক কাজি আরিফ উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, লাশ এখনো ময়না তদন্ত হয়নি, ময়না তদন্ত শেষ হলে আমারা ঘঠনার সাথে কে জড়িত খুজে বের করবো। তিনি আরো জানান তদন্ত অব্যাহত আছে।
জানা যায়, গত ৯ জানুয়ারী মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তর্তী কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের শহর আলীর চর নামক স্থানের মমতাজের ঘোনার তিলিশমা পাহাড়ের চুড়া থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়। চৌকিদার মোহাম্মদের মাধ্যমে খবর পেয়ে গর্জনিয়া ফাঁড়ী পুলিশ দুুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায় মস্তকহীন গলিত এ লাশ।
গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ী ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) কাজী আরিফ উদ্দিন জানান, কে বা করা হত্যা করেছে এমন তথ্য কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে পুলিশ হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে মাঠে নেমেছে।