মোসলেহ উদ্দিন,উখিয়া(৮ আগস্ট) :: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮০কি:মি: রাস্তায় খানা খন্দকে ভরা। সম্প্রতি অতি বৃষ্টির ফলে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় মালবাহী গাড়ি গুলো ক্রস করার সময় উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। প্রাণহানি ঘটছে পথচারী বা যাত্রী সাধারনের।
জানা যায়,কক্সবাজার জেলার গুরুত্বপূর্ণ উখিয়া-টেকনাফ সড়কের প্রায় ৬০কিলোমিটার এলাকায় গত এক মাসে অন্তত ২০জন নিহত এবং আহত হয়েছে প্রায় দুই শতাধিক।
আর তাই সড়ক দুর্ঘটনারোধে চালক ও পথচারীদের সচেতন করতে সড়কের দুই পাশে সচেতনতামূলক সংকেতবোর্ড স্থাপন সহ স্কুল-বাজার এলাকায় পারাপর সংকেত প্রয়োজন মনে করছেন সচেতনমহল।
উখিয়া থানা পুলিশের ইনচার্জ মো: আবুল খায়ের বলেন, যানজট নিরসনে উখিয়ার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ চৌকি বসানো হয়েছে। পুলিশ সেখানে গাড়ির লাইসেন্স, টেস্ট টুকেন, ব্লু বুক, রোড পারমিট সহ চালকের লাইসেন্স আছে কিনা দেখা শোনা করছেন। পাশাপাশি রাস্তার দুই পাশে সংকেত বোর্ড লাগিয়ে জনসচেতনা বৃদ্ধি করা যায়।
এ সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনতে সোনার পাড়া, কোটবাজার হয়ে উখিয়া স্টেশন থেকে থাইনখালী পর্যন্ত সড়কের দুইপাশে ট্রাফিক আইনের বিধি নিষেধ গুলো পর্যাক্রমে সংকেত বোর্ড স্থাপন করে গাড়ির চালক সহ সংশ্লিষ্টদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা হলে দুর্ঘনা অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞজনেরা।
গতি সীমা মেনে চলুন, সামনে স্কুল, সামনে বিপদজনক মোড়, সামনে পারাপর, গাড়ি সাবধানে চালান, সামনে বাঁকা গতি কমান। সামনে গতিরোধক সহ অনেক গুলো সংকেত চলমান দুর্ঘটনা কমাতে পারে বলে মনে করছেন উপজেলা প্রেসক্লাব উখিয়ার সভাপতি মো: মিজান উর রশীদ মিজান।