শনিবার ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

শনিবার ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে যে কারনে বাদ পড়লেন নাছির : কে এই নৌকার মাঝি রেজাউল করিম চৌধুরী ?

রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০
345 ভিউ
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে যে কারনে বাদ পড়লেন নাছির : কে এই নৌকার মাঝি রেজাউল করিম চৌধুরী ?

কক্সবাংলা ডটকম(১৬ ফেব্রুয়ারি) :: সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ আস্থা রাখলো দলের দীর্ঘ দিনের পরীক্ষিত নেতা নগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরীর ওপর। আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনিই হলেন নৌকার মাঝি। দলীয় মনোনয়নে এগিয়ে থাকা বর্তমান মেয়র নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনকে বাদ দিয়ে শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে তার নাম ঘোষণা করে দলের মনোনয়ন বোর্ড। ঠিক কী কারণে নাছিরকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি, তা নিয়ে এখন চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত রেজাউল করিমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় নেতাকর্মীরা বেশ উৎফুল্ল। তারা মনে করছেন, রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের ত্যাগের শেষ দিকে মূল্যায়ন পেয়েছেন রেজাউল করিম। অন্যদিকে, হেভিওয়েট হয়েও দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন নাছির উদ্দিনের অনুসারীরা।

নগর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী জানিয়েছেন, একই ব্যক্তিকে দল ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখতে চায়নি আওয়ামী লীগ। এই কারণেই তাকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। সংগঠন শক্তিশালী করার জন্য নাছিরকে নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ পদে রেখে রেজাউল করিমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আ জ ম নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল নগর আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে তার মানসিক দূরত্ব ও দ্বন্দ্বের। তার বিরুদ্ধে কেউ কেউ সিনিয়র নেতাদের মূল্যায়ন না করার অভিযোগও তুলেছেন।

জানা যায়, প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে আ জ ম নাছিরের দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। এ কারণে মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুর পর তার অনুসারীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। বিষয়টি নিয়ে নগর আওয়ামী লীগের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলতে থাকে। অন্যদিকে, নগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের ঠিকমতো মূল্যায়ন না করায় এই দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়। দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে এই পক্ষ আ জ ম নাছির উদ্দিনের বিরোধিতা করেছে। এই বিরোধিতার কারণেই দলীয় মনোনয়নে পিছিয়ে পড়েন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নগর আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নাছির উদ্দিনের কর্মকাণ্ডে অবগত ছিলেন। তিনি নিজের অনুসারীদের বাইরে গিয়ে সবার হতে পারেননি। তাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের রাজনীতি একজনের নিয়ন্ত্রণে চলে যেতো। তা যেন না হয়, সে কারণেই তাকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।’

কেউ কেউ বলছেন, নাছির উদ্দিন তার মেয়াদে নির্বাচনি ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছেন। তাকে মনোনয়ন দিলে সাধারণ ভোটাররা ভোট নাও দিতে পারেন। অন্যদিকে, দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকায় নেতাকর্মীরাও তার জন্য কাজ করতে চাইবেন না। তাই নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতেই ক্লিন ইমেজের রেজাউল করিমকে বেছে নিয়েছে মনোনয়ন বোর্ড।

নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি লুৎফুল এহসান শাহ বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসন, গ্রিন ও ক্লিন সিটির প্রতিশ্রুতি নিয়ে নাছির উদ্দিন ক্ষমতায় এসেছিলেন। কিন্তু এগুলোর একটিও তিনি ভালোভাবে বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তাকে নিয়ে আমাদের যে আশা ছিল, বিশেষ করে চট্টগ্রামবাসীর বাসযোগ্য নগরীর সেই প্রত্যাশা তিনি পূরণ করতে পারেননি। জলাবদ্ধতা নিরসন করতে তো পারেননি, এর জন্য অনুশোচনাও করেননি। উল্টো বিভিন্ন সময় কিছু শব্দ ব্যবহার করে জলাবদ্ধতাকে এড়িয়ে গেছেন। তার ব্যর্থতার কারণেই জলাবদ্ধতা প্রকল্পটি পরে সিডিএ বাস্তবায়নের দায়িত্ব নেয়।’

লুৎফুল এহসান শাহ আরও বলেন, ‘গ্রিন ও ক্লিন সিটির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। তার সময়ে নগরীর রাস্তায় সবচেয়ে বেশি ধুলাবালি উড়েছে। সড়কের অবস্থাও ছিল নাজুক। নেত্রী হয়তো এসব কারণেই উনাকে দলীয় মনোনয়ন দেননি। কারণ তাকে মনোনয়ন দিলে আমরা নির্বাচনে জয়লাভ নাও করতে পারি।’

দলের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, মেয়রের পাশাপাশি নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে থাকার পরও অন্তত অর্ধশতাধিক সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন নাছির উদ্দিন। চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির সভাপতি, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহ-সভাপতিসহ অনেক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের দায়িত্বে মেয়র নাছির। এসব প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দরসহ ব্যক্তিগত কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সময় দিতে গিয়ে তিনি মূল দায়িত্বে অবহেলা করেছেন। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন। এসব কারণেই তাকে এবার মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

আর ঠিক একই কারণেই মেয়র থাকাকালে প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হয়নি তাকে। চট্টগ্রামের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ সিটির মেয়রদের প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হলেও গত ৫ বছর ধরে মুকুট শূন্য ছিল আ জ ম নাছির। ঢাকার পরেই গুরুত্ব বিবেচনায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অবস্থান হলেও মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনকে ধারাবাহিকভাবে পদমর্যাদার বাইরে রেখে দেওয়া হয়। ঠিক একই কারণেই হয়তো তাকে এবার মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

অন্যদিকে, নানা কারণে দলীয় মনোনয়ন দৌড়ে এবার সুবিধাজনক স্থানে ছিলেন রেজাউল করিম চৌধুরী। একদিকে মুক্তিযোদ্ধা, অন্যদিকে কোনও ধরনের দলীয় কোন্দল ছাড়া দীর্ঘদিন একনিষ্ঠভাবে রাজনীতি করার পাশাপাশি মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকা তার পক্ষে কাজ করেছে। অন্য মনোনয়ন প্রত্যাশীর প্রায় সবারই সমালোচনা ছিল। এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন রেজাউল করিম চৌধুরী। পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চর্চার পাশাপাশি তার কোনও নিজস্ব অনুসারী না থাকাটাও পক্ষে কাজ করেছে। যে কারণে দলীয় প্রার্থী হিসেবে তাকে বেছে নিয়েছে দলীয় মনোনয়ন বোর্ড।

কে এই রেজাউল করিম চৌধুরী

মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম ১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের ঐতিহ্যবাহী জমিদার বংশ বহরদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম হারুন-অর-রশীদ চৌধুরী ছিলেন একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন রেজাউল করিম।

১৯৬৭ সালে কলেজে ছাত্রাবস্থায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য পদে ফরম পূরণের মাধ্যমে রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৬৯-১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৭০-১৯৭১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭১ সালে ছাত্রাবস্থায় তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯৭৩-১৯৭৫ সালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রেজাউল করিম চৌধুরী। ১৯৮০ সালে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৯৭-২০০৬ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক, ২০০৬-২০১৪ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি নগর আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

পিতা: মরহুম হারুন-অর-রসিদ চৌধুরী
মাতা: মরহুমা সামসুন নাহার বেগম
দাদা: মরহুম ছালেহ আহমদ চৌধুরী (এডভোকেট)

পিতা মরহুম হারুন-অর-রশীদ চৌধুরী ছিলেন একজন উচ্চ পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা ও দাদা ছালেহ আহমদ ছিলেন ইংরেজ শাসিত ভারত এবং পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রামের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী ও চট্টগ্রামে বৃটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত বিলুপ্ত কমরেড ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পাকিস্তান আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পরিবারের বড় ভাই অধ্যাপক সুলতানুল আলম চৌধুরী ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৪ সালের যুক্ত ফ্রন্ট নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তার পূর্ব পুরুষেরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ২৩টি মসজিদ প্রতিষ্ঠাসহ অসংখ্য জনকল্যানমূলক কাজ করেছেন। যার কারণে এলাকার জনসাধারণ এখনও শ্রদ্ধা ভরে খ্যাতিমান ঐতিহ্যবাহী বহরদার পরিবারের কথা।

জন্ম: ৩১মে ১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার অন্তর্গত ৬নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন জমিদার বংশ বহরদার পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।

শিক্ষা জীবন: সাবেক বৃহত্তর পাঁচলাইশ থানায় তাঁর পরিবারের পূর্ব পুরুষেরা এলাকায় শিক্ষার প্রসারের জন্যে ১৮২০ সালে বহরদার হাটে নিজস্ব জমির উপর প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব ষোলশহর প্রাথমিক বিদ্যালয়। উক্ত বিদ্যালয় থেকে ১৯৬২ সালে ৫ম শ্রেণী এবং পরবর্তীতে চট্টগ্রাম সরকারী মুসলিম হাই স্কুল থেকে এস.এস.সি পাশ করেন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস.সি. এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব আর্টস ডিগ্রী অর্জন করেন এবং তারপর আইন বিষয়ে পড়াশোনার জন্যে ভর্তি হন। কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের পর হত্যার প্রতিবাদে সামরিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সক্রিয় প্রতিরোধ লড়াইয়ে নেমে ফাইনাল পরিক্ষা দিতে পারেননি।

রাজনৈতিক জীবনঃ

১৯৬৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগে যেগ দেন।
১৯৬৯-১৯৭০ সালে সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ।
১৯৭০-১৯৭১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ।
১৯৭২-১৯৭৬ সালে সভাপতি চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ।
১৯৭০ সালে বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা ছাত্রলীগ কার্য্যকরী কমিটির সদস্য।
১৯৭২-১৯৭৩ সালে দপ্তর সম্পাদক চট্টগ্রাম জেলা ছাত্রলীগ।
১৯৭৩-১৯৭৫ সালে সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগ।
১৯৭৬-১৯৭৮ সালে সাধারণ সম্পাদক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগ।
১৯৭৮-১৯৭৯ সালে আহ্বায়ক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগ।
১৯৮০ সালে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের কার্য্যকরী কমিটির সদস্য।
১৯৯২ চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের কার্য্যকরী কমিটির সদস্য।
১৯৯৭-২০০৬ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক।
২০০৬-২০১৪ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
২০১৪ সালে থেকে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন।

চট্টগ্রামের উন্নয়নের দাবীতে সর্বপ্রথম সংগঠন চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ ও চট্টগ্রামের দুঃখ নামে খ্যাত চাক্তাই খাল খনন সংগ্রাম কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ছিলেন ১৯৮৩-১৯৯৪ সাল পর্যন্ত।

চট্টগ্রাম বিজয় মেলা পরিষদের ব্যবস্থাপনা কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন ১৯৯১-১৯৯২ সাল পর্যন্ত।

চট্টগ্রাম বিজয় মেলা পরিষদের মহাসচিব ছিলেন ২০১১সালে এবং ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন ২০১৪ সালে।

সামশুন নাহার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সামশুন নাহার টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।

সভাপতি চান্দগাঁও এন এম সি উচ্চ বিদ্যালয় ও পূর্ব ষোলশহর ওয়াছিয়া আহমদিয়া মাদ্রাসা পরিচালনা পর্ষদ।

সভাপতি বদর শাহী জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটি।

তার প্রকাশিত প্রকশনাঃ সম্পাদক-মাসিক অযুত কন্ঠ (১৯৭২),বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর ১৯৭৬ সালে সামরিক শাসনকে উপেক্ষা করে “সূর্যপথ” পত্রিকা প্রকাশ করেন।
পাক্ষিক পত্রিকা “বারুদ” এর সম্পাদক।

প্রকাশিত বইঃ জামায়াত শিবিরের হিংস্রতা ও ধর্মীয় রাজনীতি (১৯৯৩), কালো টাকা নির্ভর রুগ্ন রাজনীতি থেকে মুক্ত হতে হবে (২০১৪), ছাত্রলীগ ষাটের দশকে চট্টগ্রাম (২০১৬) এবং স্বদেশের রাজনীতি ও ঘরের শত্র বিভীষন (২০১৯)।

ব্যক্তিগত জীবনঃ স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রে জনক এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
স্ত্রী- সেলিনা আক্তার, মেয়ে- তানজিনা শারমিন নিপুন (শিক্ষক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও বর্তমানে সরকারী বৃত্তি নিয়ে পি.এইচ.ডি ডিগ্রী অর্জনের জন্যে বিদেশে পড়াশোনা করছেন)।

দ্বিতীয় কন্যা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেছেন এবং ছোটো ছেলে ইমরান রেজা চৌধুরী কেমিক্যাল প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছেন।

345 ভিউ

Posted ৪:৪১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com