কক্সবাংলা ডটকম(২০ আগস্ট) :: শুরু হচ্ছে বিশ্ব মুসলিমের মহাসম্মেলন পবিত্র হজ। আজ লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক ধ্বনিতে মুখরিত হবে আরাফাত ময়দান। ইতোমধ্যে ২০ লাখেরও বেশি মুসল্লি এসে জড়ো হয়েছেন মিনায়।
রবিবার থেকেই শুরু হয়ে গেছে আনুষ্ঠানিকতা। তবে রবিবার রাত থেকে সেখানে বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।
রবিবার রাতে মিনায় অবস্থান করেন হাজিরা। সোমবার (২০ আগস্ট) ফজরসহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের পর তারা যাবেন মিনা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আরাফাতের ময়দানের দিকে।
আরাফাতে যাওয়ার দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে মুসল্লিরা পায়ে হেঁটে, হুইল চেয়ারে, বাসে; যে যেভাবে পারেন পৌঁছাবেন। সবার শরীর সাদা কাপড়ে ঢাকা থাকবে। তাদের ‘লাব্বায়েক আল্লাহুম্মা লাব্বায়েক’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে আরাফাতের ময়দান।
আরাফাতের ময়দান থেকে মুসল্লিরা মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই রওনা দেবেন মুজদালিফার দিকে। সেখানে পৌঁছে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে আদায় করবেন তারা। এখানে খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করবেন তারা। তারপর মিনার জামারায় (প্রতীকী) শয়তানকে নিক্ষেপের জন্য পাথর সংগ্রহ করবেন।
মঙ্গলবার (২১ আগস্ট) সকালে ফজরের নামাজ শেষে হাজিরা আবার ফিরে আসবেন মিনায়। বুধবার (২২ আগস্ট) সকালে জামারাতে পাথর নিক্ষেপ ও পশু কোরবানির পর পুরুষরা মাথা মুণ্ডন করে ইহরাম ত্যাগ করবেন। এরপর পবিত্র কাবা শরিফে বিদায়ী তাওয়াফ করে হজের পূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা শেষ করবেন হাজিরা।
হজ ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু করতে সৌদি আরবের সরকার বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। বাদশাহ সালমানের উপদেষ্টা প্রিন্স খালিদ আল-ফয়সাল হজ ব্যবস্থাপনা তদারকি করছেন।
এবছর বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৬ জন হজ পালন করছেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অফিস ঢাকার পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, সৌদি আরবের বাংলাদেশ মিশনসহ প্রায় ২৫০ জন বাংলাদেশি কর্মকর্তা হজ পালনের সময় গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে মোতায়েন থাকবেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বেশিরভাগ কর্মকর্তা ইতোমধ্যেই সৌদি আরব গিয়েছেন বাংলাদেশি হজযাত্রীদের সহযোগিতা ও জরুরি সেবা দেওয়ার জন্য। জেদ্দা, মক্কা ও মদিনাতে তিনটি মেডিক্যাল স্থাপন করা হয়েছে।
এসব ক্যাম্পে ৩০ জন চিকিৎসক ও নার্স হজযাত্রীদের চিকিৎসা সেবা দেবেন। একেবারে জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে স্থানীয় হাসপাতালে হজযাত্রীদের পাঠানোর ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে।
আরাফাত ময়দানে জড়ো হচ্ছেন মুসল্লিরা
সৌদি আরবে মিনা থেকে আরাফাতের দিকে যাচ্ছেন ২০ লাখ মুসল্লি। তাদের কণ্ঠে ধ্বনিত হচ্ছে ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরবনিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার সকাল থেকেই আরাফাত ময়দানে জড়ো হতে শুরু করেছেন মুসল্লিরা। হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে আরাফাত ময়দানে অংশগ্রহণ। মিনা থেকে ১০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে এখানে যেতে হয়, থাকতে হয় সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
আরাফাতের ময়দান থেকে মুসল্লিরা মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই রওনা দেবেন মুজদালিফার দিকে। সেখানে পৌঁছে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে আদায় করবেন তারা। এখানে খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করবেন তারা। তারপর মিনার জামারায় (প্রতীকী) শয়তানকে নিক্ষেপের জন্য পাথর সংগ্রহ করবেন।
মঙ্গলবার (২১ আগস্ট) সকালে ফজরের নামাজ শেষে হাজিরা আবার ফিরে আসবেন মিনায়। বুধবার (২২ আগস্ট) সকালে জামারাতে পাথর নিক্ষেপ ও পশু কোরবানির পর পুরুষরা মাথা মুণ্ডন করে ইহরাম ত্যাগ করবেন। এরপর পবিত্র কাবা শরিফে বিদায়ী তাওয়াফ করে হজের পূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা শেষ করবেন হাজিরা।
এবছর বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৬ জন হজ পালন করছেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অফিস ঢাকার পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, সৌদি আরবের বাংলাদেশ মিশনসহ প্রায় ২৫০ জন বাংলাদেশি কর্মকর্তা হজ পালনের সময় গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে মোতায়েন থাকবেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বেশিরভাগ কর্মকর্তা ইতোমধ্যেই সৌদি আরব গিয়েছেন বাংলাদেশি হজযাত্রীদের সহযোগিতা ও জরুরি সেবা দেওয়ার জন্য। জেদ্দা, মক্কা ও মদিনাতে তিনটি মেডিক্যাল স্থাপন করা হয়েছে। এসব ক্যাম্পে ৩০ জন চিকিৎসক ও নার্স হজযাত্রীদের চিকিৎসা সেবা দেবেন। একেবারে জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে স্থানীয় হাসপাতালে হজযাত্রীদের পাঠানোর ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে