কক্সবাংলা রিপোর্ট(১৫ জানুয়ারি) :: কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে পৃথক অভিযান চালিয়ে ১১ জন আসামীকে আটক করেছে পুলিশ। গত ১৪ জানুয়ারি সকাল ৮টা হতে ১৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়।এসময় আটকৃতদের কাছ থেকে বন্দুক ও কিরিচ উদ্ধার করা হয়। এর আগের দিনো আটক হয়েছিল ১১ জনেক। নিয়মিত মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন —
কক্সবাজার সদর মডেল থানার মামলা নং- ৪৮(০১)২০২০, ধারা- ৩৯৯/৪০২ দঃ বিঃ সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
১। আহম্মদ কবির, পিতা- নুরুল ইসলাম, সাং- বাইশারী, খুরুলিয়া মোড়, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
২। মোঃ শামছুল আলম, পিতা- মৃত জাহাঙ্গীর আলম, সাং- অলিয়াবাদ, থানা- টেকনাফ, জেলা- কক্সবাজার।
৩। মোঃ আজিজ, পিতা- ওমর আলী, মাতা- আনোয়ারা বেগম, সাং- তুলা বাগান, থানা- রামু , জেলা- কক্সবাজার।
৪। মোঃ রুবেল, পিতা- রমজান আলী, সাং- লিংক রোড, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৫। আব্দুর শুক্কুর, পিতা- আমির হোসেন, সাং- পূর্ব কলাতলী, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৬। আব্দুল্লাহ আল মামুন, পিতা- মুক্তার হোসেন, সাং- দক্ষিণ পাহাড়তলী, মৌলভী পাড়া, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার মামলা নং- ৪৭(০১)২০২০ ধারা- মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮সনের ৩৬(১) এর ১০(ক) সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
৭। সাইফুল ইসলাম, পিতা- মৃত ওবাইদুল হক, সাং- ইসলামপুর ইউপি, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৮। রাশেদুল ইসলাম ছোটন, পিতা- হাজী আবু জাফর, সাং- ধর্মের ছড়া, ইসলামপুর ইউপি, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
কক্সবাজার সদর থানার মামলা নং-৪৯(০১)২০২০ ইং ধারা- মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮সনের ৩৬(১) এর ১০(ক) সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
৯। মোঃ আব্দুল মোনাফ, পিতা- মৃত আবু তাহের, সাং- কাঞ্চন নগর, বাদমতলী, থানা-চন্দনাইশ, ও জেলা-চট্টগ্রাম।
কক্সবাজার সদর থানার মামলা নং-৪৬(০১)২০২০ ইং ধারা- মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮সনের ৩৬(১) এর ১০(ক) সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
১০। আবুল বশর, পিতা- লাল মাহমুদ, সাং- পশ্চিম লারপাড়া, ০১নং ওয়ার্ড, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
পরোয়ানা সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
১১। জিয়াবুল হক, পিতা- কবির আহমদ, সাং- ওয়াহেদের পাড়া, ঈদগাঁও, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে তাহাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এলাকার আম জনতা ও পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মামলায় অভিযুক্ত ও চিহিৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
