কক্সবাংলা ডটকম(২৩ জুন) :: দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার। প্রতিষ্ঠার এই শুভলগ্নে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতাসীন দলটিকে নতুন এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। সেই চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে মানুষকে বাঁচানো এবং তাদের জীবন-জীবিকার পাশাপাশি স্থবির হয়ে পড়া অর্থনীতির চাকাও সচল রাখা। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত এক দশকের উন্নয়ন-অগ্রগতির ধারাকে এগিয়ে নেওয়ার চ্যালেঞ্জও দলটির সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে।
যদিও এই দুর্যোগের শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ও তার সরকার মানুষের পাশেই রয়েছে। সরকারের তরফে মানুষের চিকিৎসাসহ সুরক্ষার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি অর্থনীতি রক্ষার নানা প্রণোদনা ঘোষণা ও বাস্তবায়ন চলছে। রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের পক্ষেও করোনা মোকাবিলায় জনসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি কর্মহীন ও অসহায় দুস্থ মানুষের মধ্যে ত্রাণ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সর্বস্তরের নেতাকর্মীই আর্তমানবতার ডাকে সাড়া দিয়ে যাচ্ছেন।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, বাঙালি জাতির প্রতিটি মহৎ, শুভ ও কল্যাণকর অর্জনের ইতিহাসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নামটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ দলটিই দেশের স্বাধীনতা এনেছে। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অতীতের অনেক ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করেই অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের পথে দেশকে দাঁড় করিয়েছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস-সাম্প্রদায়িকতাসহ নানা চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে আওয়ামী লীগ আজকের অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। ফলে অদৃশ্য শত্রু করোনাভাইরাস থেকে সৃষ্ট নতুন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাটাও আওয়ামী লীগের পক্ষে মোটেও দুরূহ হবে না। অচিরেই সংকটের কালো মেঘ কেটে যাবে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী দিনে দেশ ও জাতির আলোকোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিতও করা হবে।
আওয়ামী লীগের ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার বাণী দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বাণীতে চলমান করোনা সংকট মোকাবিলায় দেশ ও জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য আবারও উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও সংকট উত্তরণের প্রত্যাশা :রাজনৈতিক বিশ্নেষকরা বলছেন, এ মুহূর্তে বৈশ্বিক এই মহামারি দেশকে যে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে, তা থেকে উত্তরণে আওয়ামী লীগকেই প্রধান ভূমিকায় নামতে হবে। কেননা স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রতিই মানুষের প্রত্যাশা সবচেয়ে বেশি। একাত্তরে এ দলটিই গোটা জাতিকে এক সুতায় বেঁধে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। এখনও একাত্তরের মতো সব দল ও শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে সেই ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তোলার দায়িত্ব আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। সবাইকে এক কাতারে সমবেত করেই দেশের মানুষ ও অর্থনীতি বাঁচানোর সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রধানতম শক্তি আওয়ামী লীগকেই।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন, আওয়ামী লীগের একাত্তর বছরের ইতিহাস অনেক গৌরবের ইতিহাস, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস। দেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রাচীন এ দলটিই গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। আজ আমরা মুক্তিযুদ্ধের মতোই একটা পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মানুষ আজ একাত্তরের মতোই অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। প্রতিনিয়ত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, সেইসঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। তিনি বলেন, এমন একটি পরিস্থিতিতে আবারও দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে করোনা নামের নতুন শত্রুর বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধে শামিল করার দায়িত্ব আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে।
লেখক-কলামিস্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, আওয়ামী লীগ একাত্তর বছরের পুরোনো একটি দল। এই সময়ে আওয়ামী লীগ অনেকবার ক্ষমতায় ছিল, বিরোধী দলেও ছিল। প্রবীণ এবং নবীন- দু’শ্রেণির নেতাই দলে রয়েছেন। চল্লিশ বছর ধরে দলের একক নেতৃত্বে রয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি দেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। জনগণের আবেগ, অনুভূতি ও প্রত্যাশা তিনি খুব ভালোভাবেই অবগত।
তিনি বলেন, আজ করোনায় বিপর্যস্ত পুরো পৃথিবী। একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে আমরা রয়েছি। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার দায়িত্বটা শেখ হাসিনা ও তার দলকেই নিতে হবে। মোট কথা, দল-মত নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থা ও জনস্বাস্থ্য ঠিক রাখা এবং আরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি যেন না হয়, সেটা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাই এখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নেওয়া উচিত।
দেশবাসী ও বিশিষ্টজনের এমন প্রত্যাশার প্রেক্ষাপটে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা আশাবাদের কথাই শুনিয়েছেন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু সমকালকে বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করে যেতে পারলেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাসহ জনগণের কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দেওয়ার সময় পাননি। তার সেই অসমাপ্ত কাজটিই বাস্তবায়ন করছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। উন্নয়নের ধারায় দেশকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। তার প্রচেষ্টায় দেশ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে ওঠার পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। এমনি একসময়ে বিশ্বব্যাপী করোনার থাবা আমাদের অগ্রগতির পথকে কিছুটা হলেও স্তিমিত করে দিয়েছে- এটা ঠিক। কিন্তু শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশের মানুষ অন্য সব সংকটের মতো করোনার এই সংকট থেকেও মুক্তি পাবে। আবারও দেশকে অগ্রগতির পথে এগিয়েও নেবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রোববার এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশের যে কোনো সংকটে মাটি ও মানুষের সংগঠন আওয়ামী লীগের সাহসী সৈনিক ও মুজিবাদর্শের যোদ্ধারা শেখ হাসিনার নির্দেশে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দেশ-জাতির বর্তমান কঠিন সময়েও আওয়ামী লীগই ঝুঁকি নিয়ে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আর্তমানবতার সেবায় এবারও অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান করোনা সংকট মোকাবিলা এবং মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থনীতির চাকা সচল রেখে এই আওয়ামী লীগই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
প্রধানমন্ত্রীর বাণী : আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাঙালি জাতির প্রতিটি মহৎ, শুভ ও কল্যাণকর অর্জনে আওয়ামী লীগের ভূমিকা রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে আমরা আজ আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি।
সংকট উত্তরণে তার সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করে যাবে এবং আওয়ামী লীগ দল হিসেবেও মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভবিষ্যতেও আওয়ামী লীগ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ, উন্নত ও আধুনিক সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে।
৭১ বছরের বর্ণাঢ্য পথচলা :গণমানুষের প্রাণপ্রিয় দল আওয়ামী লীগের পথচলা শুরু ১৯৪৯ সালে। ওই বছরের ২৩ ও ২৪ জুন পুরান ঢাকার কেএম দাস লেনে খান বাহাদুর মৌলভি কাজী আবদুর রশীদের রোজ গার্ডেনের বাসভবনে প্রগতিবাদী এবং তরুণ মুসলিম লীগ নেতাদের উদ্যোগে রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলনে জন্ম হয় পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ১৯৫৫ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দেওয়া হয়। নতুন নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। স্বাধীনতার পর নামকরণ হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
প্রতিষ্ঠাকালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক ও কারাবন্দি অবস্থায় শেখ মুজিবুর রহমান দলের অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫২ সালে দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও ১৯৫৩ থেকে টানা ১৩ বছর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন শেখ মুজিব। এরপর ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে দলের সভাপতি ও তাজউদ্দীন আহমদকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রামে সামনের কাতারে থেকে তরুণ শেখ মুজিব নিজেকে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।
তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে ১৯৭১ সালে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা লাভ। এ ছাড়া বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, চুয়ান্নর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয় ও সরকার গঠন, বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত ছেষট্টির ছয় দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাবিরোধী ১১ দফা আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থান এবং সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভসহ গণতন্ত্র ও স্বায়ত্তশাসন অর্জনের সব আন্দোলন-সংগ্রামেও দলটি ছিল প্রথম কাতারে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে নৃশংস হত্যার পর তারই কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এসে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র এবং মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। এজন্য বাবার মতো তাকেও দফায় দফায় কারারুদ্ধ হতে হয়েছে। তার নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে বিজয়-বৈজয়ন্তী তুলে ধরেছে। সেই আওয়ামী লীগ এখন দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এখন পর্যন্ত চার দফায় ক্ষমতাসীন হয়েছে। এর মধ্যে গত তিন মেয়াদের টানা ১১ বছরের শাসনকালে দেশ সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নের মহাসড়কে উন্নীত হয়েছে- এটা সরকারের কট্টর সমালোচকদের কাছেও স্বীকৃত।
সীমিত পরিসরের কর্মসূচি : প্রতিবছর আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন থাকলেও করোনা সংকটের কারণে এবার জনসমাগম এড়িয়ে ও সীমিত পরিসরে দিনটি উদযাপন করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সাজসজ্জা ও অন্য কর্মসূচির খরচ বাঁচিয়ে করোনায় দুরবস্থাগ্রস্ত মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে দলটি। কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ সূর্যোদয় ক্ষণে দলের কেন্দ্রীয় ও দেশব্যাপী কার্যালয়গুলোতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বিকেলে ঘরোয়াভাবে দোয়া ও মোনাজাত করা হবে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে সীমিত পরিসরে ও যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করার জন্য দল ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থক ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
Posted ৪:২৬ পূর্বাহ্ণ | মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০
coxbangla.com | Chanchal Chy