বার্তা পরিবেশক(১ জানুয়ারী) :: টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে নৌকার অফিসে অগ্নিসংযোগকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিরাজমান রয়েছে।
গত ২৯ডিসেম্বর উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড কম্বনিয়া পাড়া কেন্দ্রে স্থাপিত নৌকা প্রতীকের অফিসের পার্শ্বে স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মী সাবেক মেম্বার আবুল কাশেমের পুত্র মোঃ দেলোয়ার হোছাইন, মৌঃ ইসহাকের পুত্র থানা ছাত্রদল সদস্য মামুন, মৌঃ হামিদ উদ্দিনের পুত্র সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি জুনাইদ, ফরিদ আলমের পুত্র ছৈয়দ হোছাইন, নুরুল আলমের পুত্র নজরুল, মৌঃ হামিদ উদ্দিনের পুত্র মিজান, মৃত কাদির হোছাইনের পুত্র দোকানদার ছৈয়দ নুর, মোহাম্মদ হোছাইনের পুত্র মঞ্জুর আলম, মৃত আব্দুল জাব্বারের পুত্র হোছাইন, মৌঃ ইসহাকের পুত্র রানা, মৌঃ হামিদ উদ্দিনের পুত্র সোহাগ, সোনা মিয়ার পুত্র হারুন ও মৃত নুরুল ইসলামের পুত্র মোঃ আলম মিলে ধানের শীষ প্রতীকের পোস্টার লাগাচ্ছিল।
নৌকার অফিসের পার্শ্বে ধানের শীষের পোস্টার না লাগাতে নিষেধ করার কারণে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। কিছুক্ষন পর পরিস্থিতি শান্ত হলে যে যার গন্তব্যে চলে যায়।
৩০ ডিসেম্বর রাত ২টারদিকে একটি দূবৃর্ত্তচক্র নৌকা প্রতীকের অফিসে অগ্নিসংযোগ করে। তা দেখতে পেয়ে নৌকা প্রতীকের নেতা-কর্মীরা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। নৌকার প্রতীকের অফিস তত্তাবধায়ক নুরুল ইসলাম এই ঘটনার জন্য উপরোক্ত বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দায়ী করে।
এই ব্যাপারে থানা আওয়ামী লীগ সদস্য ও সাবেক ইউপি মেম্বার হ্সাান আহমেদ বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে সমাধানের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত পক্ষের জুনাইদ জানান, আমি দীর্ঘদিন রাজনীতির বাইরে এসে বায়োফার্মা কোম্পানীতে চাকরী করি। অভিযোগকারীর সাথে আমার পারিবারিক বিরোধের কারণে আমাদের জড়ানো হচ্ছে। তবে সাধারণ মানুষ মনে করেন,এলাকার শান্তি-শৃংখলার স্বার্থে এই বিষয়টি দ্রুত সমাধান প্রয়োজন।
Posted ১০:৩২ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০১ জানুয়ারি ২০১৯
coxbangla.com | Chanchal Chy