মাঈনুদ্দিন খালেদ,নাইক্ষ্যংছড়ি(২১ মে) :: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম পয়েন্টে সম্ভাব্য স্থল বন্দরের স্থান পর্রিদশন করেছেন বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (যুগ্ন সচিব) আনিছ আহমদ।২১ মে রোববার সকাল সাড়ে ১১ টায় তিনি গুমধুমের এ পয়েন্টে যান।
এ সময় তিনি উপ্িস্থত এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন,নতুন স্থল বন্দর নির্মানের জন্যে নির্বাচিত দেশের অন্যান্য পয়েন্টের চাইতে সুবিধা আছে এখানে। ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বাড়াতে সব ধরনের সুবিধা দিতে কাজ করছে বর্তমান সরকার । আর এরই ধারাবাহিকতায় দেশের পুর্ব-দক্ষিনের এ পয়েন্টে স্থল বন্দর করতে চিন্তা ভাবনা করছে সরকার।
তিনি আরো বলেন, এ পয়েন্ট দেখে গেলাম, চেষ্টা করা হবে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার জন্যে স্থল বন্দর স্থাপনে সচেষ্ট থাকবার। ্্্্্্্্্্্আমি আশাবাদি এ পয়েন্টে স্থল বন্দর হবে। এভাবে তিনি উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণূ অনেক কথা বলেন। আর তার এ আগমন ও বন্দর স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করায় এবং তার বক্তব্যের পর সীমান্ত জুড়ে ব্যবসায়ীদের মাঝে খুশির জোয়ার বইতে শুরু করেছে।
একাধিক ব্যবসায়ী এ সময় বলেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুর্ব-দক্ষিনের অবহেলিত এ জনপদের মানুষের জন্যে স্থল বন্দর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করায় তাকে আন্তরিক সাধুবাদ জানান সকল ব্যবসায়ী ও সাধারণ লোকজন।
এ সময় তার সাথে ছিলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এমএম সরওয়ার কামাল, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মো: মাসুম কবির তরফদার, উপ-সহাকারী প্রকৌশলী রুহুল আমিন, বান্দরবানের প্রতিমন্ত্রীর প্রতিনিধি আলহাজ্ব খাইরুল বশর, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্টাতা সভাপতি ও উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ, ঘুমধুমের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গির ্্আজিজ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি খালেদ সরওয়ার খারেজ , সাবেক প্রধান শিক্ষক শাহাদাত হোসেন,ইউপি সদস্য কামাল হোসেন,২৭১ তুমরু মৌজার হেডম্যান থোয়াইংচা প্রু তঞ্চঙ্গা ও ২৬৭ নম্বর ঘুমধুম মৌজার হেডম্যান নুরুল হক প্রমূখ।
উল্লেখ্য গত ১০ মার্চ শুক্রবার এ পয়েন্টটি পরির্দশনে এসে নৌপরিবহন ও মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী শাহজাহান খান এ সভায় ঘোষনা দিয়েছিলেন, ঘুমধুম পয়েন্টে অতি শীঘ্রই একটি স্থল বন্দর হবে।
