বুধবার ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বুধবার ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে অনৈক্য

রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
16 ভিউ
নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে অনৈক্য

কক্সবাংলা ডটকম(১৯ জানুয়ারি) :: ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে মতভিন্নতা বাড়ছে। শেখ হাসিনা সরকার পতনে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করলেও পাঁচ মাসের মধ্যেই সংসদ নির্বাচন নিয়ে দলগুলোর মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

তাদের কেউ চাইছে দ্রুত নির্বাচন, কেউ ‘তাড়াহুড়ো’ করতে নারাজ; কেউ কেউ আছেন সময় যতটা সম্ভব প্রলম্বিত কৌশলে। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের অবস্থান আর দৃশ্যমান নয়। দেশের রাজনীতির পুরোটাই এখন আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তির একক নিয়ন্ত্রণে।

এর মধ্যে বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো, জামায়াত, সিপিবিসহ কয়েকটি বাম দল, হেফাজত ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বেশ কিছু ধর্মভিত্তিক দল সক্রিয়। এর বাইরে জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এর উপজাত বিভিন্ন সংগঠন উল্লেখযোগ্য।

মূলত বিএনপি-জামায়াতের বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংশ্লিষ্টরা বর্তমানে দেশে সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনৈতিক শক্তি। এই সংগঠনের কয়েক শীর্ষনেতা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদসহ বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন। তাই সাদাচোখে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চারটি বৃহৎ ধারা লক্ষণীয়।

এগুলো হচ্ছে- বিএনপি, জামায়াত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বামপন্থিরা। এই চারটি ধারারই নিজস্ব এজেন্ডা রয়েছে। যদিও ভেতরে ভেতরে আরো নানা হিসাব-নিকাশও আছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে এই চারটি ধারাই নিজস্ব অবস্থান থেকে দাবি এবং মতামত তুলে ধরেছে- যাতে পারস্পরিক মতভিন্নতা ফুটে উঠেছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চলতি বছরের ডিসেম্বরে কিংবা আগামী বছরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের ইঙ্গিত দিলেও ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন চায় দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ঘোর বিরোধী দলটি।

কমিউনিস্ট পার্টিসহ বামধারার বেশির ভাগ দলের চাওয়া বিএনপিরই অনুরূপ। তবে ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন অবাস্তব ও অসম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শীর্ষ সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে নুরুল হক নুরের গণঅধিকার পরিষদ। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের জোরালো দাবি জানিয়েছেন নুরুল হক নুর।

একই অবস্থান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশেরও। আর কৌশলী অবস্থানে রয়েছে বর্তমানে দেশের একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি জামায়াত। দলটি চায়, সরকার ‘সব সংস্কার সম্পন্ন’ করুক; তারপর ‘যৌক্তিক’ সময়ে নির্বাচন হোক। তবে সময়সীমা নিয়ে তাদের তেমন তাড়াহুড়ো নেই।

যদিও কেউ কেউ মনে করেন- নির্বাচন ও সংস্কার প্রশ্নে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জামায়াতের চাওয়া খুবই কাছাকাছি। এই অবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব কমাতে সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে- এ নিয়ে ঐকমত্য তৈরির ওপর জোর দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

মূলত, শেখ হাসিনা সরকার

পতনের পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর মূল আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয় জাতীয় নির্বাচন। সবার আগে বিএনপি এবং পর্যায়ক্রমে আওয়ামী লীগবিরোধী বাকি সব দল নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে চাপ দিতে থাকে অন্তর্বর্তী সরকারকে।

গত ১৬ ডিসেম্বর, বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ভাষণে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের কথা জানিয়েছেন তিনি।

তিনি বলেন, আগামী বছর ২০২৫ সালের শেষে অথবা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন হবে। তবে এখানেও প্রধান উপদেষ্টা ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’ রেখেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যদি অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়, তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়তো সম্ভব হবে।

আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার করতে হয় তাহলে আরো অন্তত ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে।

ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন চায় বিএনপি ও বামপন্থিরা :

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সন্তুষ্ট নয় বিএনপি, কমিউনিস্ট পার্টিসহ সমমনা দলগুলো। তারা চায় সুনির্দিষ্ট সময়সীমা। সব সংস্কার শেষে নির্বাচন- এমন তত্ত্বেও বিশ্বাসী নয় তারা বরং যৌক্তিক সংস্কার শেষে ২০২৫ সালের মধ্যেই সুষ্ঠু নির্বাচন চায় দলগুলো।

তাদের মতে, নির্বাচনসংক্রান্ত সংস্কার করে নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেবে অন্তর্বর্তী সরকার। বাকি সংস্কার নির্বাচিত সরকার করবে। এজন্য সরকারের কাছে নির্বাচনের সুষ্পষ্ট রোডম্যাপ চায় তারা। বিএনপিসহ বাম রাজনৈতিক দল আগে জাতীয় নির্বাচন চায়।

দলগুলো মনে করে, এ মুহূর্তে জাতীয় অগ্রাধিকার হচ্ছে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান। গত সোমবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সবশেষ সভায় এ বিষয়ে আলোচনার পর দলটির নীতিনির্ধারকরা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ধারণা প্রত্যাখ্যান করেন। এ বিষয়ে ১৩ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে দলীয় সিদ্ধান্ত জানান মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আমরা আগে সংসদ নির্বাচন চাই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রশ্নই আসে না। কারণ এখন তো পুরো দেশের, পুরো জাতির ফোকাস হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ওপর। গত তিনটি জাতীয় নির্বাচন হতে পারেনি। মানুষ সে জন্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র উত্তরণের পথটাকে পূরণ করতে চায়। বিএনপি মনে করে, সরকারের দিক থেকে নানাভাবে জাতীয় নির্বাচন প্রলম্বিত করার চেষ্টা রয়েছে।

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের চিন্তা নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রক্রিয়ার অংশ। সেইজন্য দলটির নেতারা সিদ্ধান্ত নিয়েই এ ধরনের চিন্তার সমালোচনা করছেন। বিষয়টি নিয়ে বিএনপির মহাসচিব তির্যক প্রশ্ন তোলেন, এ রকম ক্রিটিক্যাল সময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছাড়া অন্য নির্বাচন করার চিন্তাটা আসে কোত্থেকে?

এদিকে একটা নির্বাচিত সরকার ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা ও তার আইনগত বৈধতা দেয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে মনে করেন বাম নেতারা। সেক্ষেত্রে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ফেরানোর জন্য ২০২৫ সালের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন চান তারা।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, দেশের বর্তমান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় জাতীয় নির্বাচনই আগে করা উচিত। সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে কাজ করছে। আমি মনে করি, স্থানীয় সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার করে তারপরই নির্বাচন করা উচিত হবে।

আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া নেই জামায়াতের :

জাতীয় সংসদ, নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে- এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি জামায়াতে ইসলামী। তাদের সাংগঠনিক পর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে বলেও জানা যায়নি।

তবে তারা যে কোনো জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে জানান ঢাকা মহানগরের একজন কেন্দ্রীয় নেতা। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ, নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে- এ প্রশ্ন জোরালোভাবে সামনে এলে দল এর ভালোমন্দ বিশ্লেষণ করে অবস্থান জানাবে জামায়াত। তবে সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচনে জাতির আশা-আকাক্সক্ষা পূর্ণ হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে যতটুকু আইনকানুন সংস্কার সম্ভব, সেটা করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন চাই। আমরা ১৫ বছর অপেক্ষা করেছি। এখন তিন-পাঁচ মাস বেশি লাগলেও কাক্সিক্ষত সংস্কার শেষে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়।

নির্বাচন নিয়ে যে যা বলছেন :

নির্বাচন নিয়ে তাড়াহুড়ো নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে চরমোনাই পীর বলেন, যারা নির্বাচনের জন্য অস্থির হয়ে গেছে- আমি বলব, এখন বাংলাদেশের মানুষ সজাগ হয়ে গেছে।

আপনারা তো মনে করেন, আপনারা অনেক তালগাছ হয়েছেন। আসলে আপনাদের পায়ের নিচে মাটি নেই। মাটি সরে গেছে। বাংলাদেশের মধ্যে আর চাঁদাবাজ, দখলকারী, খুনিদের দেখতে চাই না। পরিবর্তন করতে হবে। ভোটের পরিবেশ তৈরির জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। গত শুক্রবার রংপুর নগরীর সিটি বাজার এলাকায় দলের জেলা ও মহানগর কার্যালয় উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিতর্কিত নির্বাচনে যারা স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি হয়েছেন; ইতোমধ্যে তাদের অপসারণ করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় সরকারের কোনো প্রতিনিধি নেই।

কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে এবং জনগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়, তাহলে এই নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ও মডেল স্থানীয় সরকার নির্বাচন। আমরা বলবো, মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে এই নির্বাচন নিয়ে সরকার সিদ্ধান্তে এলে সরকারের কার্যক্রমে গতি আসবে।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নির্বাচন কমিশন, বিচার ব্যবস্থাকে ঠিক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে মূল দায়িত্বে ফিরিয়ে এনে আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন করা অসম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

শুক্রবার দুপুরে পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজ মাঠে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, এত রক্ত, এত জীবনের বিনিময়ে জনগণের চাওয়া কেবল একটি নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তবে স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা গেলে কোনো সমস্যা নেই।

গত মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেন, বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন কবে হবে, সেটি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো ঠিক করবে। তারা শুধু প্রযুক্তিগত সমর্থন দেবে।

এদিকে সরকার ও অংশীজনের মধ্যে ঐক্যমতের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক জোবাইদা নাসরীন বলেন, সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে- এ নিয়ে ঐকমত্য জরুরি। বিএনপির মতো দলগুলো নির্বাচনে গুরুত্ব দিচ্ছে। আবার সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন জমা দেয়াও শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, তবে শুধু প্রস্তাব এলেই তো সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে না। মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করা দরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দূরত্ব বাড়ছে।

এছাড়া কমিশন যখন সবগুলো রিপোর্ট দিয়ে দেবে তখন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে পৌঁছানো বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। এরসঙ্গে চ্যালেঞ্জ হবে এই সংস্কার প্রস্তাবে হয়তো কিছু মানুষ বা গোষ্ঠীর কথা বাদ পড়ে যেতে পারে। কিন্তু তাদেরও তো কথা থাকবে। সেগুলোকে আমলে নিতে হবে।

16 ভিউ

Posted ১:৪২ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : Shaheed sharanee road, cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com