কক্সবাংলা রিপোর্ট(৫ আগস্ট) :: কক্সবাজারে ইউএসএআইডি’র অর্থায়নেএনজিও ‘ইপসা’ কর্তৃক পরিচালিত আশ্রয়স্থল পার্সোনস (বিসি / টিআইপি) প্রোগ্রাম কাউন্টার ট্র্যাফিকিং প্রোগ্রাম পরিদর্শন করেছেন -লার্জ টিমের রাষ্ট্রদূত জন রিচমন্ড(লার্জ টু মনিটর অ্যান্ড কনব্যাট ট্র্যাফিকিং ইন পারসনস),
মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার,
মাউরা ম্যাকম্যানাস, বিদেশ বিষয়ক অফিস, মনিটরের কার্যালয় এবং ব্যক্তিদের লড়াইয়ের বিরুদ্ধে লড়াই (জে / টিআইপি),
অড্রে হিসিহ, হিউম্যান রাইটস অফিসার, মার্কিন দূতাবাস,
রেন্ডাল ওলসন, ডিরেক্টর, ডেমোক্রেসি অফ অফিস, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড গভর্নেন্স, ইউএসএআইডি,
ডিনা এম শাহরোখী, মার্কিন দূতাবাস,
হাবিবা আক্তার, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড রুল অফ ল টিম লিড
সারাহ ইডবাল, ইউএসএআইডি অফিস অফ ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস অধিকার ও প্রশাসন, এবং লাইসবেথ জোনেভেল্ড সিওপি ও এইচএম নজরুল ইসলাম প্রোগ্রামের পরিচালক উইনরক প্রমুখ।
৫ আগস্ট কক্সবাজার শহরের ঝিলংঝায় পরিদর্শনকালে তারা কক্সবাজার থেকে সমুদ্রপথে মানব পাচারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং কীভাবে তারা মানব পাচারের বিরুদ্ধে এনজিও ইপসা এ অঞ্চলটিতে কাজ করছে তা নিয়ে আলোচনা করেন।
আলোচনার পরে লার্জ টিমের রাষ্ট্রদূত ইপসার আশ্রয়স্থল পরিদর্শন করেন। এসময় তারা বেঁচে থাকার পরিষেবা “শেল্টার হোম” এর সুবিধাগুলি যা মূলত যত্ন, সহায়তা, পুনর্বাসন এবং মানবপাচারে বেঁচে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্থদের পুনরায় সংহতকরণের লক্ষ্যগুলো সম্পর্কে অবহিত হন।
অতিথিদের ইপসা এবং বিসি / টিআইপি প্রোগ্রামের সংক্ষিপ্ত পটভূমি তুলে ধরেন আরিফুর রাহমান (সিই)।
এসময় হোসনে আরা রেখা-প্রকল্প পরিচালক, মোঃ শহীদুল্লা- অ্যাডমিন অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস অফিসার, সুপিরা আক্তার-কাউন্সেলর কাম কেস ম্যানেজার এবং ইপসা-বিসিটিআইপি-র মোঃ ইসমাইল কাশেমি-ফিল্ড ফ্যাসিলিটর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
Posted ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট ২০১৯
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta