টুর্নামেন্টে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা অংশ নিচ্ছে ওজিল, মুলার, নয়ার, বোয়েটাংদের মতো পরীক্ষিতদের বিশ্রামে রেখেই। তবে তরুণ জার্মানির সক্ষমতাও যে কম না, তা বোঝাতে পরিসংখ্যানই যথেষ্ট। শেষ ১০ ম্যাচে আট জয়ের সঙ্গে দুই ড্র। ৩১ বার প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ানোর বিপরীতে হজম করেছে মোটে দুটি গোল।
জোয়াকিম লোর বড় ট্রাম্প কার্ড লিপজিগের তরুণ ফরোয়ার্ড টিমো ভেরনের। গত মৌসুমে লিপজিগের হয়ে ৩২ ম্যাচে ২১ গোল করেই জাতীয় দলে জায়গা করে নিয়েছেন। বক্সের ভিতরে বাইরে সমান কার্যকর।
এশিয়া চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া চতুর্থবারের মতো অংশ নিচ্ছে এই টুর্নামেন্টে। বুন্দেসলিগায় খেলা ৪ জন রয়েছেন সকারু স্কোয়াডে। দারুণ ফর্মে থাকা অস্ট্রেলিয়া শেষ পনেরো ম্যাচের ৮টিই জিতেছে, ড্র চারটিতে।
জার্মানির জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারেন অস্ট্রেলিয়ান নাম্বার সেভেন ম্যাথু লেকি। বুন্দেসলিগায় খেলার পাশপাশি জাতীয় দলের জার্সিতে খেলেছেন ৪১ ম্যাচ। মিডফিল্ডার হলেও সমান দক্ষ গোল করা এবং করানোয়।
আগের পাঁচ দেখায় জার্মানির জয় তিনটি, আর অস্ট্রেলিয়ার একটি, অন্যটি ড্র। ২০০৫ সালে কনফেডারেশন কাপ গ্রুপ পর্বেও দেখা হয়েছিল দুই দলের। সেবার ৪-৩ গোলে লড়াই করেই হেরেছিল সকারুরা।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলা পর্তুগাল এগিয়ে যায় ৩৪ মিনিটে। রোনালদোর অ্যাসিস্ট থেকে স্কোর করেন রিকার্ডো কারেসমা। বিরতির ঠিক আগে হ্যাভিয়ের হার্নান্দেজের গোলে সমতায় ফেরে মেক্সিকো। ৮৬ মিনিটে সেলেকাওদের আবারও এগিয়ে দেন সেদরিক সোয়ার্স।
তবে অতিরিক্ত সময়ে হেক্টর মোরেনো স্কোর করলে ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় পর্তুগীজদের। অন্যদিকে ক্যামেরুনের বিপক্ষে পুরো ম্যাচেই আধিপত্য দেখিয়েছে চিলি। ৮১ ও ৯০ মিনিটে গোল দুটি করেন ভিদাল ও ভার্গাস।
Posted ১:৩৭ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১৯ জুন ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta