মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

দেশের চিকিৎসায় আস্থাহীনতা : ৫ লাখ মানুষের আস্থা বিদেশ,পাচার ১০ হাজার কোটি টাকা

শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
248 ভিউ
দেশের চিকিৎসায় আস্থাহীনতা : ৫ লাখ মানুষের আস্থা বিদেশ,পাচার ১০ হাজার কোটি টাকা

কক্সবাংলা ডটকম(২ ডিসেম্বর) :: ভারতে ২০০৯ সালে চিকিৎসা নিতে অন্য দেশ থেকে যত মানুষ গেছেন, তার মধ্যে বাংলাদেশির হার ছিল ২৩ দশমিক ৬ শতাংশ। তখন ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ চিকিৎসা পর্যটক (মেডিকেল ট্যুরিস্ট) নিয়ে তালিকার শীর্ষে ছিল মালদ্বীপ। এর পরের বছরগুলোতে ক্রমাগত বাংলাদেশির হার বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ছোট্ট দেশ মালদ্বীপের।

১০ বছর পর ২০১৯ সালে ভারতে মেডিকেল ট্যুরিস্টদের মধ্যে বাংলাদেশির হার দাঁড়ায় ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ, বিপরীতে মালদ্বীপের হার নেমে আসে মাত্র ৭ দশমিক ৩ শতাংশে। এ তথ্য ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপেও দেখা গেছে, বাংলাদেশ থেকে লাখো মানুষ চিকিৎসা নিতে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে যায়। পর্যটক হিসেবে বিদেশগামীদের একটা বড় অংশের উদ্দেশ্য থাকে উন্নত চিকিৎসা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিদেশগামী বাংলাদেশির ৬০ দশমিক ৪১ শতাংশ ভারতে প্রধান গন্তব্য হিসেবে বেছে নিয়েছেন। এর পরের স্থানে রয়েছে সৌদি আরব- ৮ দশমিক ১২ শতাংশ এবং মালয়েশিয়া ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

চিকিৎসা খাত-সংশ্নিষ্টরা জানান, বিদেশে চিকিৎসার প্রতি মানুষের আস্থা বেশি। খরচও হয় তুলনামূলক কম। তাই ভালো চিকিৎসার আশায় মানুষের বিদেশে যাওয়া বাড়ছে। সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার পরিমাণ খুবই কম। চিকিৎসা নিতে উচ্চবিত্তরা প্রধানত সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে যায়। মধ্যবিত্তরা যায় ভারতে। তবে গত বছর আগস্ট থেকে তুরস্ক ও দুবাইয়ে চিকিৎসা নিতে যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়ছে। দেশ দুটিতে প্রতিদিন প্রায় অর্ধশত বাংলাদেশি চিকিৎসা নিতে যাচ্ছে।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপে দেখা যায়, বিদেশে পর্যটক হিসেবে বাংলাদেশের নাগরিকরা সবচেয়ে বেশি সাড়ে ২৯ শতাংশ চিকিৎসা বাবদ ব্যয় করেন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশের বাইরে এই ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা। একই অর্থবছরে বহির্গামী পর্যটনে মোট ব্যয় ছিল ৩৩ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।

‘ট্যুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট-২০২০’ নামে এ জরিপের ফল গত সোমবার বিবিএসের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। অন্য দেশ থেকে বাংলাদেশে ভ্রমণ, বাংলাদেশ থেকে বহির্গমন ও দেশের অভ্যন্তরে ভ্রমণ- এই তিন খাতের চিত্র জরিপে তুলে আনা হয়েছে। গত বছরের মার্চে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বিদেশে চিকিৎসা বাবদ প্রকৃত ব্যয় আরও বেশি।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, চিকিৎসা বাবদ দেশের বাইরে প্রতিবছর অন্তত ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। বেনাপোল দিয়ে ভারতে চিকিৎসার জন্য যায় কয়েক লাখ মানুষ। সব হিসাব কাগজপত্রে নেই।

তিনি বলেন, দেশে চিকিৎসাসেবার দুর্বলতার কারণেই মানুষ বাইরে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছে। অথচ বিশ্বের নামকরা হাসপাতালগুলোকে এ দেশে বিনিয়োগে বাধা দেওয়া হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথের নাম

উল্লেখ করে ড. মনসুর বলেন, তারা অনেক আগে থেকেই এ দেশে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। তবে বিদেশি চিকিৎসক ও নার্স আনার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়ে রাখা হয়েছে। মানের প্রশ্নে এই শর্তে মাউন্ট এলিজাবেথ রাজি নয়।

চিকিৎসার জন্য প্রতিবেশী ভারতে যাওয়ার একটা সাধারণ প্রবণতা আছে রোগী ও তাদের স্বজনের। এ কারণে পর্যটক হিসেবে বিদেশ সফরকারী বাংলাদেশিদের প্রধান গন্তব্যই ছিল ভারত। ওই অর্থবছরে ২৯ লাখ ২০ হাজার বাংলাদেশি বিদেশ সফর করেছেন।

বাংলাদেশ আউটবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস ফোরাম (বিওটিওএফ) সূত্র জানায়, প্রতিবছর গড়ে আট লাখ মানুষ বিদেশে চিকিৎসা নিতে যায়। এর বড় অংশই যায় ভারতে। দ্বিতীয় প্রধান গন্তব্য থাইল্যান্ড। তৃতীয় স্থানে আছে সিঙ্গাপুর।

সংগঠনটির সভাপতি চৌধুরী হাসানুজ্জামান বলেন, অনেকে পর্যটক হিসেবে বিদেশে যান, কিন্তু পাশাপাশি তারা চিকিৎসাও করিয়ে থাকেন। ফলে প্রকৃত সংখ্যা কারও কাছে থাকার সুযোগ নেই। এ নিয়ে বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা আছে যে, চিকিৎসা ভিসায় না গেলে কেউ চিকিৎসা নিতে পারবে না। তাতে নিয়ন্ত্রণের একটা সুযোগ তৈরি হয়েছিল। ভারতে কিছুদিন সেভাবে চিকিৎসা ও পর্যটন আলাদা ছিল। এখন ভারতে এ বিষয়ে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।

হাসানুজ্জামান বলেন, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশন আমাদের জানিয়েছে, বছরে ৩৫ হাজার রোগী শুধু চিকিৎসা ভিসায় ভারতে যায়।

দ্য প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশনের বাংলাদেশ শাখার তথ্যমতে, বছরে গড়ে ৩৫ লাখ মানুষ বিদেশ ভ্রমণে যায়। এর মধ্যে শুধু ভারতেই যায় ২০ লাখ। তাদের বড় অংশই আবার চিকিৎসার জন্য যায়।

তবে বিবিএসের জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশ থেকে বছরে চার লাখ ৬০ হাজার মানুষ দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যায়।

কেন বিদেশ যায় : কুড়িগ্রামের সাজু মিয়া হাঁটলে বুকে ব্যথা পেতেন। চলাফেরায় সমস্যা হচ্ছিল। এলাকায় চিকিৎসক দেখানোর পর ঢাকায় আসেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে। আসার পর চিকিৎসক দেখান, নামকরা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান। তাতে তার হৃদযন্ত্রে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে। তাকে রিং লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। খরচ হবে কয়েক লাখ টাকা।

সাজু মিয়ার ছোট ভাই সাহান মিয়া জানান, এক বন্ধুর পরামর্শে পাসপোর্ট করে ভিসা নিয়ে তার ভাইকে ভারতে পাঠানো হয়। সেখানে পরীক্ষার পর চিকিৎসক জানান, তার হৃদযন্ত্রে কোনো ব্লক নেই। কিছু ওষুধপত্র দেওয়া হয়। অল্প দামি সেসব ওষুধ কিছুদিন সেবনের পর তার ভাই সুস্থ হয়ে যান। গত কয়েক বছরে তার আর কোনো সমস্যা হয়নি।

সাহান বলেন, বাংলাদেশে হলে বড় ঝুঁকি নিতে হতো, কয়েক গুণ বেশি খরচ হতো, তার পরও সুস্থ হতো কিনা সন্দেহ।এ রকম আরও অনেক ঘটনার তথ্য পাওয়া গেছে। প্রায় প্রত্যেকেরই বক্তব্য, সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চেয়ে তাদের খরচ কম হয়েছে। পাশাপাশি চিকিৎসায় ভালো ফল পেয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. রশিদ-ই মাহবুব বলেন, বাংলাদেশ থেকে একসময়ে চিকিৎসার জন্য অনেকে বিদেশে যেতেন। তখন দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ততটা উন্নত ছিল না। হার্টের রিং পরানো, বাইপাস সার্জারি, কিডনি ট্রান্সপ্লান্টসহ জটিল রোগে আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতেন। সে অবস্থা কিছুটা পাল্টালেও সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা এখনও চিকিৎসার জন্য বিদেশমুখী রয়ে গেছেন। এর পেছনে মূল কারণ দেশের চিকিৎসার প্রতি আস্থাহীনতা।

তিনি আরও বলেন, ভারতের অনেক হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যয় বাংলাদেশের কাছাকাছি কিংবা কম হওয়ায় অনেকে চিকিৎসার জন্য সে দেশে চলে যাচ্ছে। এর জন্য দেশের চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা দায়ী। কারণ, সরকারি হাসপাতালে মানুষ চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন। আবার যে ক’টি বেসরকারি হাসপাতালে মানসম্পন্ন চিকিৎসা পাওয়া যায়, সেগুলোর ব্যয় অনেক বেশি। এ কারণে মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশমুখী হচ্ছে।

বিবিএসের জরিপ প্রকল্পটির পরিচালক তোফায়েল আহমেদ বলেন, চিকিৎসার জন্য একজন রোগীর সঙ্গে গড়ে দু’জন সঙ্গী বিদেশে যায়। চিকিৎসা বাবদ হিসাবের মধ্যে তারাও অন্তর্ভুক্ত আছে।
তিনি জানান, দেশে এ ধরনের জরিপ এটিই প্রথম। এর আগে ২০১২ সালে এ-সংক্রান্ত একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছিল। এবারও করোনা মহামারির কারণে জরিপে সব তথ্য তুলে আনা সম্ভব হয়নি।
দৈবচয়নের ভিত্তিতে সারাদেশের ৪০ হাজার খানা থেকে এ জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন ও সরাসরি সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, পর্যটন করপোরেশন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের তথ্যের সহযোগিতায় জরিপের ফল তৈরি করা হয়।

জরিপ অনুযায়ী, বিদেশ ভ্রমণে জনপ্রতি গড় ব্যয় হয়েছে ২৫ হাজার ৬৫২ টাকা। মোট বহির্গামী ব্যয়কে মোট পর্যটকের সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে এই ব্যয় বের করা হয়েছে। অর্থাৎ পাশের দেশ হিসেবে ভারত ভ্রমণে তুলনামূলক কম ব্যয়ের কারণে গড়ে মোট ব্যয় এতটা কমে এসেছে। প্রতিবেদনে বিদেশ ভ্রমণে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যয় হিসেবে পরিবহন ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে। জরিপবর্ষে বিদেশে ভ্রমণে পরিবহন বাবদ পর্যটকরা ব্যয় করেছেন আট হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। এ বাবদ জনপ্রতি গড় ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ৩৫২ টাকা। এখানেও ভারত ফ্যাক্টর। অন্যান্য দেশের তুলনায় প্রতিবেশী ভারতে যাতায়াত ব্যয় কম। এ কারণে গড়ে যাতায়াত ব্যয় এতটা কমে এসেছে।

জরিপে অংশ নেওয়া সারাদেশের ৪০ হাজার খানা বা পরিবারের মধ্যে অন্তত একবার বিদেশ সফর করেছে এমন পরিবারের সংখ্যা এক হাজার ১৬৭টি। বিদেশ সফরে প্রধান গন্তব্য ভারত সফরে যায় মোট বাংলাদেশি পর্যটকের ৬০ দশমিক ৪০ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রধান গন্তব্য সৌদি আরবে ৮ শতাংশ। তৃতীয় মালয়েশিয়া ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বাকি দেশগুলোয় যায় ১৯ দশমিক ৮০ শতাংশ।

জরিপে বাংলাদেশে আসা বিদেশি পর্যটকদের তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক আসার হার উদ্বেগজনক হারে কমছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রকৃত বিদেশি পর্যটক এসেছে দুই লাখ ৯১ হাজার ৬৬২ জন। আগের অর্থবছরের তুলনায় এ হার মাত্র ২ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এ হার ছিল ২৪ দশমিক ২৯ শতাংশ। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ছিল ৩৮ শতাংশ।

পর্যটন আকর্ষণে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালকে পর্যটনবর্ষ হিসেবে ঘোষণা দেন। ওই ঘোষণার লক্ষ্য ছিল প্রতিবছর অন্তত ১০ লাখ বিদেশি বাংলাদেশে আসবেন। আশা করা হয়েছিল, এতে বছরে ৩০ কোটি ডলার বিদেশি মুদ্রা আসবে। কর্মসংস্থান হবে আরও তিন লাখ মানুষের। লক্ষ্য অর্জনে পর্যটন করপোরেশন বিভিন্ন উদ্যোগও হাতে নেয়। তবে বিবিএসের জরিপের ফল বলছে, সে লক্ষ্য অর্জন কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল পর্যটন খাতের বিকাশে সরকারের সহযোগিতার কথা বলেছেন। বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে ৩৪৪ কোটি টাকা। এ খাতের মোট বরাদ্দ এখন চার হাজার ৩২ কোটি টাকা।

বিবিএসের জরিপে অভ্যন্তরীণ পর্যটনও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এতে দেখা যায়, সারাদেশের পরিবারগুলোর মধ্যে ৬৫ দশমিক ৫২ শতাংশ অন্তত বছরে একবার দেশের অভ্যন্তরেই ভ্রমণ করে থাকে। তাদের সর্বাধিক ৪২ শতাংশ বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশ্যে বের হয়। দ্বিতীয় প্রায় ২১ শতাংশ চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করে। জরিপ অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসেই সবচেয়ে বেশি প্রায় ১১ শতাংশ ভ্রমণ হয়ে থাকে। সবচেয়ে কম হয় অক্টোবরে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। কর্মসংস্থানে পর্যটন খাতের অবদান ৮ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। পর্যটনশিল্পে কর্মসংস্থান ৫১ লাখ ৩০ হাজার।

248 ভিউ

Posted ৩:০০ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com