বুধবার ২৭শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৩ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বুধবার ২৭শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

ব্যাংকের কাছে সরকারের ঋণের পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকা

বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০
167 ভিউ
ব্যাংকের কাছে সরকারের ঋণের পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকা

কক্সবাংলা ডটকম(৬ ফেব্রুয়ারী) :: ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া নিট ঋণের পরিমাণ এক লাখ ৯৫ হাজার ৭৮৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা। বৃহস্পতিবার সংসদের বৈঠকে প্রশ্নোত্তরে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর আগে বিকেল সাড়ে ৪টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। এর পর প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মমতা হেনা লাভলীর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী সংসদকে জানান, সরকার ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ও তফসিলি ব্যাংক থেকে ১৩ লাখ ২৭ হাজার ৬২৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছে। একই সময়ে ১১ লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে।

একই সদস্যের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বৈদেশিক অর্থায়নে চলতি অর্থবছরে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি (এমএলটি) ঋণ হিসেবে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪টি উন্নয়ন সহযোগী দেশ বা সংস্থার সঙ্গে তিন হাজার ১২০ দশমিক ৯৪ মিলিয়ন ডলারের (দুই হাজার ৬২১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা) ৩৪টি ঋণ ও অনুদান চুক্তি সই হয়েছে। এর মধ্যে দুই হাজার ৪৫৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার ১৪টি ঋণচুক্তি ও ১৬৮ কোটি ২৪ লাখ টাকার ২০টি অনুদান চুক্তি সই হয়েছে।

বিএনপির হারুনুর রশীদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি (২০১৯-২০) অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণ বা সহায়তার পরিমাণ দুই হাজার ৭১৭ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন ডলার (২৩ হাজার ২৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা)।

সরকারি দলের আদিবা আনজুম মিতার প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, বর্তমানে ব্যক্তি পর্যায়ে করদাতার সংখ্যা ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ৬৬৬ জন।

বিএনপির মোশারফ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে ঋণ নেওয়া ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা এক কোটি সাত লাখ। আর ঋণের স্থিতি ৯ লাখ ৬৯ হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা।

গণফোরামের মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে শেয়ারবাজারে কিছু তারল্য সংকট থাকলেও ব্যাকিং খাতে তারল্য সংকট নেই। তফসিলি ব্যাংকগুলোর কাছে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ২০১৯ সালের জানুয়ারির ৬৭ হাজার ৬০১ কোটি থেকে ৫৭ দশমিক ৯৫ ভাগ বেড়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে এক লাখ ছয় হাজার ১০১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১০-১১ সালে পুঁজিবাজারের উত্থান-পতনে বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের দেওয়া মার্জিন ঋণের ওপর ঋণাত্মক প্রভাবে বিনিয়োগকারীদের প্রদেয় মার্জিন ঋণ অনাদায়ে এবং মার্জিন ঋণের বিপরীতে কেনা শেয়ারের বাজারমূল্য কমে যাওয়ায় বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্মিলিত ঋণাত্মক মূলধনের পরিমাণ ২০১০-১১ থেকে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১২ হাজার ৯০ কোটি সাত লাখ টাকা গণনা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ব্যাংকিং খাতে ঋণ আদায়ের হার কম হওয়ায় এবং প্রাইভেট সেক্টরে ঋণের সরবরাহ কমে যাওয়ায় ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতও পুঁজিবাজারে কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে বিনিয়োগ করছে না। ফলে কিছু তারল্য সংকটে পড়েছে।

167 ভিউ

Posted ১১:১৯ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com