মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে দেশে তোলপাড়

বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি ২০২২
130 ভিউ
যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে দেশে তোলপাড়

কক্সবাংলা ডটকম(২০ জানুয়ারি) :: যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে দেশে তোলপাড় চলছে। সরকারি দল বলছে, বিএনপি-জামায়াত যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করে ৩.৭৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে। অনুসন্ধান চলছে, ব্যয় বাড়তে পারে। এই টাকার উৎস খোঁজা হচ্ছে।

অপরদিকে বিএনপি এ অভিযোগকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে নাকচ করে দিয়েছে। সরকারই ২০১৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ দিয়ে রেখেছে বলে পালটা অভিযোগ করে বিএনপি। এরপর বুধবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, লবিস্ট নয় পিয়ার ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

লবিস্টের পেছনে বিএনপি জামায়াতের আরও ব্যয় খোঁজা হচ্ছে: শাহরিয়ার আলম

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, লবিস্টের পেছনে বিএনপি-জামায়াতের আরও ব্যয়ের খোঁজ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত তিন দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের তথ্য পেয়েছি। আগামী সপ্তাহে আরও তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

প্রতিমন্ত্রী বুধবার আলাপকালে এসব কথা বলেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপি-জামায়াতের লবিস্ট নিয়োগের তথ্য সোমবার জাতীয় সংসদে তুলে ধরেন। লবিস্ট নিয়োগ বাবদ বিএনপি-জামায়াত দুই মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে বলে সংসদে দাবি করেন তিনি। পরদিন মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শাহরিয়ার আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াতের তিন দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের তথ্য তিনি পেয়েছেন। আরও অনুসন্ধান চলছে।

দুই রকমের তথ্য কেন জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, লবিস্টের পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ব্যয়ের তথ্য আগামী সপ্তাহে আরও পাওয়া যেতে পারে। তখন ব্যয়ের পরিমাণ বাড়তে পারে। এগুলো খুঁজে বের করা হলে বোঝা যাবে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ও জামায়াত অবৈধ অর্থের বিনিয়োগ করেছে। অর্থের উৎস তদন্ত করে দেখার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। ওয়ান-ইলেভেনের পরে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের উৎসের খোঁজ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এটাও তদন্ত করে দেখবে বলে আশা করি। এ বিষয়ে তদন্তের জন্য বাংলাদেশের সহযোগিতা প্রয়োজন হলে আমরা প্রস্তুত। লবিস্ট নিয়োগে অর্থের প্রবাহের খোঁজ নেওয়া দরকার। অবৈধ অর্থের বিনিয়োগ হয়ে থাকতে পারে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এসব অর্থ কীভাবে গেল তা তদন্ত করে দেখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে কপি পাঠিয়েছি। বিএনপি ও জামায়াতের আয়-ব্যয়ের হিসাবে লবিস্ট নিয়োগে অর্থ ব্যয়ের উল্লেখ আছে কিনা সেটা তদন্ত করতে নির্বাচন কমিশনের সচিবের কাছেও ডকুমেন্টের কপি পাঠানো হয়েছে। তারা এসব তদন্ত করবেন বলে আশা করি।

লবিস্ট নিয়োগের সঙ্গে র‌্যাবের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জারির কোনো সম্পর্ক আছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা যুক্তরাষ্ট্রের ভুল সিদ্ধান্ত। বিষয়টি নিয়ে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয়ভাবে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তা থেকে উত্তরণ ঘটাতে সক্ষম হবো।

তিনি বলেন, লবিস্ট ব্যবহার মার্কিন প্রশাসনের নিয়মের মধ্যে পড়ে। কিন্তু সেটা করে অস্বীকার করাটা ঠিক নয়। তাছাড়া এসব করায় যে অর্থ ব্যয় হয়েছে তার উৎস জানানো দরকার। এখন পর্যন্ত আটটি চুক্তি আমরা পেয়েছি। তার মধ্যে বিএনপির পেয়েছি তিনটি ডকুমেন্ট। তিনটি ডকুমেন্টই পুরানা পল্টন বিএনপির দপ্তরের ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। তাদের প্রতিনিধি হিসাবে আব্দুস সাত্তারের নাম দেওয়া আছে। চুক্তিটি করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির একটি লবিস্ট ফার্ম ব্ল স্টার স্ট্র্যাটেজিস এলএলসির সঙ্গে।

দুটি চুক্তি করা হয়েছে এই ফার্মের সঙ্গে যার একটি মাসে ১৫ হাজার ডলার এবং অপরটি মাসে ৪৫ হাজার ডলার ব্যয় করা হবে। এটির মোট ব্যয় হয়েছে এক মিলিয়ন ডলার। আরেকটি ডকুমেন্ট আছে বিএনপির একই অফিসের ঠিকানায় টবি ক্যাডম্যানের নামে। এতে মাসিক ব্যয় কাজের ওপর ভিত্তি করে ৪০ হাজার থেকে এক লাখ ডলার। এতে সব মিলিয়ে ব্যয় দুই দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার। সব ডকুমেন্টই যুক্তরাষ্ট্রের এ সংক্রান্ত সংস্থা এফএআরএ’র ওয়েবসাইটে রয়েছে। জামায়াতে ইসলামী লবিস্ট নিয়োগ করেছে পিস অ্যান্ড জাস্টিস অর্গানাইজেশন নামে।

প্রতিমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, এসব লবিস্ট নিয়োগ বাংলাদেশের আইন মেনে হয়েছে কী। এভাবে অতীতে অবৈধ আর্থিক লেনদেন খুঁজতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিকে পেয়ে গিয়েছিলাম।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের বিভিন্ন কমিটির কাছে অনেক চিঠি লিখেছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশে সাহায্য ও সহযোগিতা বন্ধের অনুরোধও তিনি করেছেন। যুদ্ধাপরাধের বিচারের সময়েও একটি মহল অপপ্রচার চালিয়ে ছিল।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে তুলে ধরার জন্য বর্তমান সরকার পিআরের দায়িত্ব দিয়েছে। কিন্তু কোনো লবিস্ট নিয়োগ করেনি।

বিএনপির বিরুদ্ধে লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগ ভিত্তিহীন বানোয়াট: ড. মোশাররফ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বিএনপির বিরুদ্ধে লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে আওয়ামী লীগ সরকারই গত ১৪ বছর যাবত লবিস্ট নিয়োগ করে রেখেছে। দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে বিএনপি যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে ৩৭ লাখ ডলার খরচ করছে বলে অভিযোগ করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। তার প্রতিক্রিয়ায় পালটা এই অভিযোগ করেন মোশাররফ। বুধবার শেরে বাংলানগরে জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তিনি এ অভিযোগ করেন। এদিন ছিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৬তম জন্মবার্ষিকী। করোনার প্রভাবে সীমিত আয়োজনে দিবসটি পালন করেছে বিএনপি।

এদিকে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সকালে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, চেয়ারপারসনের কার্যালয়সহ সারাদেশে দলের সব কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নয়াপল্টন কার্যালয়ের নিচতলায় দুপুরে খোলা হয় ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প’। ড্যাবের উদ্যোগে এই ক্যাম্প থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে সর্বসাধারণকে স্বাস্থ্যসেবা ও বিনা মূল্যে ওষুধ দেওয়া হয়। এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আজও চলবে। এছাড়া ছাত্রদলের উদ্যোগে রাজধানীর বিভিন্ন মাদ্রাসায় এতিমদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়। ঢাকা মহানগর বিএনপির উদ্যোগে দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করা হয় শীতবস্ত্র।

লবিস্ট নিয়োগে সরকারের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশের একটি সংস্থা এবং এর পদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা এসেছে, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক সামিটে দাওয়াত পায়নি, এরপরই কথাগুলো উঠছে। আমাদের প্রশ্ন আগে কেন এগুলো ওঠেনি। আমি কিছুদিন আগে পত্রপত্রিকায় দেখেছি, আওয়ামী লীগ সরকার এদেশের গণতন্ত্র হত্যা করছে। তারা মানবাধিকার লঙ্ঘন, চুরি-ডাকাতির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি লুণ্ঠন করছে।

এগুলো যাতে ধামাচাপা দেওয়া যায় সেজন্য তারা বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে গত ১৪ বছর যাবত। এটা যখন পত্রপত্রিকায় বেরিয়েছে তখন সরকার এর জবাব দেওয়ার জন্য এ ধরনের একটি মিথ্যা ডকুমেন্ট হাজির করেছে। যার মাধ্যমে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ বানোয়াট। শিগগিরই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

খন্দকার মোশাররফ বলেন, আজ জিয়াউর রহমানের জন্মদিনে আমরা শপথ নিয়েছি-দেশে গণতন্ত্র, এবং মানুষের ভোটের অধিকার পুনরুদ্ধার করব। এজন্য দেশপ্রেমিক-গণতান্ত্রিক-জাতীয়তাবাদী শক্তি সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই যাতে গণতন্ত্র ফিরে আসবে। যে পরিবেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন, তারেক রহমান দেশে ফিরে স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার সুযোগ পাবেন। সেই লক্ষ্যে আমি দেশবাসীসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানাই।

সকাল ১১টায় জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন-স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, আমান উল্লাহ আমান, ফরহাদ হালিম ডোনার, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, নাজিম উদ্দিন আলম, মীর সরাফত আলী সপু, শামীমুর রহমান শামীম, মীর নেওয়াজ আলী, যুবদলের সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, মোরতাজুল করীম বাদরু, এসএম জাহাঙ্গীর, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, ড্যাবের অধ্যাপক হারুন আল রশিদ, অধ্যাপক আবদুস সালাম, মহানগর বিএনপির রফিকুল আলম মজনু, আমিনুল হক, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, স্বেচ্ছাসেবক দলের ইয়াসীন আলী, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাদরেজ জামান, কৃষক দলের নাসির হায়দার, টিএস আইয়ুব, কামরুজ্জামান সেলিম, ওলামা দলের শাহ নেসারুল হক, মৎস্যজীবী দলের রফিকুল ইসলাম মাহতাব, জাসাসের লিয়াকত আলী, ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ফাতেহা পাঠের পর প্রয়াত নেতার আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

নির্বাচন কমিশন গঠনে মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত আইনের খসড়া সম্পর্কে জানতে চাইলে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, বাকশালকে পাকাপোক্ত করার জন্য তারা এটা করছে। আমরা এই ব্যাপারে একেবারেই ইন্টারেস্টেড না। কারণ আমরা নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচনেই যাব না। নিরপেক্ষ সরকার যদি না আসে বিএনপি কোনো নির্বাচনে যাবে না। শুধু তাই নয়, সেই নির্বাচনকে আমরা প্রতিহত করব, হতে দেব না।

এদিকে ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প’ উদ্বোধন শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বিএনপির দাবি নির্বাচন কমিশন (ইসি) নয়, নিরপেক্ষ সরকার। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে সরকার খসড়া আইন করছে। এতে অন্যতম শর্ত হচ্ছে-গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধাসরকারি, বেসরকারি বা বিচার বিভাগীয় পদে ওইসব ব্যক্তির কমপক্ষে ২০ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অর্থাৎ সরকারি কর্মচারী ছাড়া আর কেউ কমিশনে নিয়োগ পাবেন না। আর সরকারি কর্মচারী মানেই হচ্ছে শেখ হাসিনার কর্মচারী। আরও দেখা যাচ্ছে সিভিল সোসাইটির কেউ অথবা কোনো শিক্ষাবিদ, কোনো আইনজ্ঞ তারা সদস্য হতে পারবেন না। সার্চ কমিটি আইনসিদ্ধ ছিল না, এখন আইনসিদ্ধ করছে। আগে কাবিন ছাড়া সংসার করছে, এখন কাবিন করে সংসার । অর্থাৎ আইন করে অবৈধকে বৈধ করছে সরকার।

ড্যাবের সভাপতি ডা. হারুন আল রশিদের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব ডা. আব্দুস সালামের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. সিরাজুল ইসলাম, বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

130 ভিউ

Posted ২:২৯ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি ২০২২

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com