রফিকুল ইসলাম সোহেল(১৫ জুলাই) :: প্রধানমন্ত্রী কঠোর ভাবে হুশিয়ারি উচ্ছারন করেছেন, বাংলাদেশে মাদক জিরো টলারেন্স।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন মাদকের বিরুন্ধে য্দ্ধু ঘোষনা । এক সময়ে এক একটি ঘোষানা সরকারের পক্ষ থেকে আসে । লক্ষ্য একটি দেশ কে মাদক মুক্ত ও মরনেশা ইয়াবা থেকে দেশ সমাজ দেশের মানুষ কে ইয়াবার করুন গ্রাস থেকে মুক্ত করা । তবেও থেমে নেই , প্রবহমান সমুদ্ররের মতো চলমান ইয়াবার গতি । কেন ? কারা সুবিধাগামী ? আসে কিভাবে? সবচেয়ে কারা ক্ষতিগ্রস্থ ?
একটু ভাবুন … ! মাদক নিয়ে কাজ করতে করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়, মাদক দ্রব্য অধিদপ্তর সহ দেশের র্যাব, পুলিশ, বি জি বি র্নিঘুম , দিন রাতে পরিশ্রম করে যাচ্ছে ।কিন্তু এত পরিশ্রম করার পরেও দেশে কিভাবে মরনেশা ইয়াবার চালান প্রবেশ করে ?
তা কিন্তু চিন্তার কারন ? নিশ্চয় দুষ্ঠ চক্ররের নজরে পড়েছে , দেশের মানুষকে নষ্ট করার জন্যে,দেশের মানুষের মেধাকে ব্যবহার করে মাদক ব্যবসায়ীরা। দেশর মানুষ নষ্ঠ মানি পুরো দেশকে ধবংস করা। শিক্ষা দিক্ষা মেধা, অর্থনৈতিক র্সবপোরি দেশটিকে মেরুদন্ডহীন করে দেওয়া। আর দেশকে মেরুদন্ডহীন করে দেওয়ার জন্যে ব্যবহার করেছে ইয়াবা দিয়ে ।
ইয়াবা ব্যবসায়ীরা যাদের কে ব্যবহার করছে টাকার লোভে প্রবাহিত করে । এরা হলেন স্কুল কলেজ মাদ্রসা বিশ্ববিদ্যালয় পড়য়া ছাত্রও সমাজের কিছু সংখ্যক লোভীরা।এদেও কারনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে দিন দিন যুব সমাজের অদুর ভবিষ্যৎ,নষ্ঠ হচ্ছে কমলমতি শিশুর সুন্দর সুন্দর মেধাগুলি।
ইয়াবা ব্যবসারা দেশের ও দেশের মানুষের ক্ষতি করার জন্যে, নিজেদেও র্স্বাথও লোভীর কারনে মরনেশা ইয়াবা বাজার জাত বৃদ্ধি করছে দিন দিন । সেই মাদক ও মাদক ব্যকসায়ীদের কাছে, অসুহায় দেশও সমাজের বাস করা মা বাবারা এবং মেধাবী সন্তারা । নষ্ট হয়ে যাচ্ছে হাজার পারিবার যারা ইয়াবায় জড়িত হয়ে পড়েছে।
আর যারা ইয়াবা ব্যবসা করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাচার করে, সুন্দর মেধাকে নষ্ট করে তাদেরকে র্নির্ধিদায় দেশদ্রোহী বলাযায় ।কারন মাদকও বিভিন্ন তরল জাতিয় নেশাদ্রব্যদি একধরনের দেশ ধবংসকারি শ্রেণীতে পড়ে ।তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনা হোক এং ইয়াবার উৎপত্তি কোথায় তা তদন্ত করে বাহির কররা হোক ।
পত্রিকার পাতা খুললে চোখে পড়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ইয়াবা ধরা পড়েছে বা পরিপ্তত আবস্থায় পাওয়া যায়। সাধারন মানুষের প্রশ্ন যে এত ইয়াবা আসে কিভাবে ? যদি সীমান্ত পাহাড়ায় বি ডি আরের মতো দক্ষ বাহিনী থাকতে ? জাতি মনে করেন, দেশে তো কোনো ইয়াবা তৈরীর মিশিন বা উৎপাদনশীনের পব্ধতি নেই ।তবে কেন ইয়াবা ..? তাহলে নিশ্চয় বাংলাদেশের পার্শ্বেতী দেশ র্বামা থেকে মরনেশা ইয়াবা প্রবেশ করছে, সীমান্ত প্রহরিদের চোখে ধুলাদিয়ে । নাকি সীসান্ত প্রহরিরা জড়িত?
নাকি ইয়াবা কারবারিদেও অন্যপথে নতুন কৌশল ? ২০০১ সালে শুনছিলাম ফেন্সিডেল ,হিরোইন. আফিন এই সব । আর র্বতমানে শুনি তার চেয়ে ভয়নক মরনেশা ইয়াবা , এই ইয়াবার সাথে জড়িত প্রত্যেক শ্রেনীর অধিকাংশ মানুষ কেউ ব্যবসা করে , কোটিপতি আবার কেউ ইয়াবা সার্ভিজ দিয়ে ও টাকা নিয়ে । কেউ নগদ নেই কেউ মাসোয়ারা নেই ।কেউ হলুদ হামের ভিতরে করে কিন্তু সকলেই সামান অপরাধী, যার যেভাবে নেওয়ার ট্টইচ্ছা হয় । আবার এমন কিছু লোক আছে যারা ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে গাড়ি বাড়ির মালিক ।
ইসলামীক নিযমনুযায় ষুদ যারা খায়, ষুদ যারা দেই , দুইজনেই সামন দোষি ।ঠিক যারা ইয়াবা ব্যবসায়ীদের লালন পালন করে এবং তাদেও অপরাধ কাজগুলি করার জন্যে সহযোগিতা করে, তারাও সামান অপনাধী ।
এই পযন্ত যারা আইনের কাছে গ্রেপ্তার হয়েছে ওদের , দেওয়া তথ্যমতে প্রত্যেক শ্রেনীর মানুষেই জড়িত। যেমন এমপি থেকে শুরু করে পুলিশ,বিজিবি,সেনা সদস্য,র্যাব,প্রফেসার, সাংবাদিক(নামধারী), রাজনীতিকবীদ, এডভোকেট,সাধারন জনগন পর্যন্ত ।মিয়ানমা বন্ধু ভাবার দেশ না ।সেই দেশ থেকে আসা ইয়াবা দেশ ও সমাজ কে ধবংস কওে দিচ্ছে । খুবেই খারাপ লাগে যখন দেশের প্রশিখিত বাহিনীর গুলি দেশের মানুষের উপরে ব্যবহার হয় ।
আমি বিশ্বাস করি সীমান্তে গুলি করে ইয়াবা বন্ধ করা যাবেনা এবং ইয়াবা বন্ধ করতে হলে সবার সহযোগিতা দরকার ।অনেক ইয়াবা কাবারিরা বিভিন্ন ভাবে মরে গেছে এটাই আমাদের কাম্য নয় । আগেই বলেছি সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে ।এ যুদ্ধে আমাদেও জয় হতে হবেনা ।এই দেশে প্রধান্ত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ এগিয়ে চলছে ।
এ সোনার বাংলায় ইয়াবা ব্যবসায়ীদেও কোনো ঠাই হবেনা । যেকোন মূল্যই ইয়াবা বন্ধ করতে হবে । চলুন সকলে মরনেশা ইয়াবা রোধ করতে এগিয়ে আসুন কাদেরকে সমাজিক ভাবে গতিরোধ করি ।
রফিকুল ইসলাম সোহেল(সাংবাদিক ও ক্রীড়া সংগঠক)
Posted ৬:১০ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১৫ জুলাই ২০১৯
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta