কক্সবাংলা রিপোর্ট(২২ সেপ্টেম্বর) :: হঠাৎ বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা ঢুকে পড়ায় তাদের ব্যবস্থাপনা করার মতো সক্ষমতা ছিল না এ কারণে শুরুর দিকে বিশৃঙ্খলা হয়েছে বলে স্বীকার করলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো: আলী হোসেন। শুরুতে নানা সীমাবদ্ধতা ছিল বলেও জানান তিনি।
বিষয়টি ছিল আকস্মিক, ৪ লাখ লোক বিচ্ছিন্নভাবে ৭১ কিলোমিটার কিভাবে সম্ভব শুরুর দিকে আমাদের ম্যানেজমেন্টে ক্রুটি ছিল এলোমেলে ছিল ত্রান তৎপরতা অস্বীকার করবো না।
প্রথম তিন সপ্তাহে রোহিঙ্গা ব্যবস্থাপনায় কেন শৃঙ্খলা আসেনি এমন প্রশ্নের জবাব দিলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক । আরও কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
মো: আলী হোসেন জানান, এত বিপুল সংখ্যক লোকের ম্যানেজমেন্ট করা কঠিন ব্যাপার। লোকবল ও অর্থ সংকট ছিল। এখন আর তা নেই।
দেশি-বিদেশি বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, কাজ শুরুর অনুমতি প্রথম দুই সপ্তাহেও পায়নি বলে বিচ্ছৃখ্লা হয় বেশি, এমন অভিযোগ খন্ডন করেন জেলা প্রশাসক।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো: আলী হোসেন জানান, ইউএন এইচ সি আর আইওএম আগৈ থেকেই কাজ করছিল। কিছু বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্ত দরকার আমার লেবেল থেকে দিতে পারি না।
নতুন আসা সব রোহিঙ্গার জন্য উপযুক্ত বাসস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
নিরাপত্তা আর ফিরিয়ে দেয়ার সুবিধার্থে নতুন- পুরাতন সব রোহিঙ্গাকে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখার সরকারের পরিকল্পনা তুলে ধরা হয় আলোচনা কালে।
মো: আলী হোসেন আরো জানান, লোকগুলোকে আমার ডিমার্কেট করা দরকার নম্বর ওয়ান সার্বিক ব্যবস্থপনা করা যাবে না।
মোট কত রোহিঙ্গা দেশে এসেছে, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও পর্যায়ক্রমে সবার সাময়িক থাকা এবং খাবারের ব্যবস্থা হচ্ছে বলে জানানো হয়।
সাময়িক বাসস্থানের পাশাপাশি খাদ্য- চিকিৎসার মতো জরুরি সহয়তা সব রোহিঙ্গার জণ্য নিশ্চিত করা হবে জানালেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক।
Posted ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta