সংবাদ বিজ্ঞপ্তি(২৮ অক্টোবর) :: বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আগমনের ফলে কক্সবাজার জেলা শহরে দেশী-বিদেশী অনেক এনজিও কর্মী ও কর্মকর্তার আগমন ঘটে।
এর ফলে হঠাৎ আসা এসব এনজিও কর্মীদেরকে অতিরিক্তি ভাড়ায় বাসাভাড়া দেবার লোভে কতিপয় বাসার মালিক শহরে দীর্ঘদিন ধরে বসবাসরত সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও ব্যবসা-বানিজ্যের কাজে নিযুক্ত এবং ভাড়াবাসায় বসবাসরত লোকজনকে নানা অজুহাতে বাসা থেকে উচ্ছেদের নোটিশ দিচ্ছে। এটা সরকারী বাসাভাড়া নীতিমালার পরিপন্থী।
এমতাবস্থায় তারা (ভাড়াটিয়া) অসহায় পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে। বাসাভাড়ার যে সরকারী নিয়ম-নীতি রয়েছে উক্ত বাসাবাড়ির মালিকেরা তার তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিনব্যাপী বসবাসকারী ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ করার লক্ষ্যে বাসা ছেড়ে দেবার জন্য নিয়মিত হুমকি ও চাপ সৃষ্টি করে চলেছে।
কক্সবাজার শহরে দীর্ঘদিন ধরে বসবাসকারীরা যেন সরকারী বাসাভাড়ার নীতির আলোকে স্বাভাবিকভাবে বসবাস করতে পারে তার সুরক্ষা চেয়ে ২৮/১০/২০১৮ তারিখ কক্সবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরে কক্সবাজার সিভিল সোসাইটিস ফোরাম-এর নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপি গ্রহণ করেন মোহাম্মদ মাহিদুর রহমান, অতিরিক্তি জেলা প্রশাসক (সার্বিক)।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সোসাইটিস ফোরামের অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সমন্বয়ক সাংবাদিক ফজলুল কাদের চৌধুরী, সিভিল সোসাইটিস ফোরামের অন্যতম সেক্রেটারিয়েট সদস্য ও এক্সফেউরুল-এর নির্বাহী পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার কানন পাল, কক্সবাজার সিভিল সোসাইটি-এনজিও ফোরামের সদস্য-সচিব মকবুল আহমেদ, কক্সবাজার আবাসিক হোটেল শ্রমিক লীগ-এর সিনিয়র সহসভাপতি এস এম নজির, সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম সোহেল প্রমুখ।
Posted ৪:৩১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৮ অক্টোবর ২০১৮
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta