প্রেস বিজ্ঞপ্তি(৬ ডিসেম্বর) :: শুক্রবার ৬ ডিসেম্বর ছিলো স্বৈরাচার পতন দিবস, গণতন্ত্র মুক্তি দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে ৯০ দশকের স্বৈরাচার সামরিক জান্তা বিরোধী ঐতিহাসিক ছাত্র-গণ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারি ছাত্রকর্মী ও সংগঠকরা শুক্রবার বিকালে মিলিত হয়েছিলো বিজয় সরণীস্থ কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে।
আলোচনা ও স্মৃতিচারণ পর্বের শুরুতেই সাবেক ছাত্র নেতৃবৃন্দ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করে বাঙ্গালির স্বাধীনতার মহান নায়কের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আলোচনা ও স্মৃতিচারণ করেন রেজাউল করিম, মুহাম্মদ আলী জিন্নাত, ফরিদুল আলম (পিপি), অলক ভট্টাচার্য্য, মোহাম্মদ হোসাইন মাসু, আনিসুল হক চৌধুরী, কাজী মোস্তাক আহমদ শামীম, মোহাম্মদ ওসমান গণী, মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ, জামাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান, বেলাল উদ্দিন, মীর্জা ওবাইদ রুমেল, রাসেল চৌধুরী, নুর আহমদ প্রমূখ।
আলোচনায় প্রাক্তন ছাত্র নেতৃবৃন্দ দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিশুদ্ধ করার জন্য সফল রাষ্ট্রনায়ক, জাতির পিতার কন্যা, প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা জুয়া, দুর্নীতি, ভূমিদস্যুতা, ঘুষ, ক্যাসিনো বন্ধ করার যে সাহসী ভূমিকা পালন করছেন তার প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করে এই অভিযান দেশব্যাপী ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা ও প্রত্যেক মহানগরে শুরু করার জন্য উদাত্ত আহবান জানান।
৯০ এর ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র সংগঠকদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য রেজাউল করিমকে আহবায়ক, মুহাম্মদ আলী জিন্নাত ও ফরিদুল আলমকে যুগ্ন আহবায়ক, মোহাম্মদ হোসাইন মাসু, অলক ভট্টাচার্য্য, মোহাম্মদ ওসমান গণী ও মীর্জা ওবাইদ রুমেলকে সদস্য করে একটি কমিটি গঠন করা হয়।
সভায় ১১ই জানুয়ারি পরবর্তী সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
Posted ৭:০৪ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০১৯
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta