প্রেস বিজ্ঞপ্তি(৯ নভেম্বর) :: বনভোজন বা চড়–ইভাতি নিয়েও যে সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি হতে পারে তা কক্সবাজার সাহিত্য একাডেমী দেখিয়ে দিয়েছে। একাডেমীর প্রমোদ সংলাপ তারই প্রমাণ। বাংলা সাহিত্যে অনেক কবি-সাহিত্যিক বনভোজন নিয়ে অনেক সাহিত্য রচনা করেছেন। কিন্তু বনভোজন বা প্রমোদভোজন নিয়ে সঙ্গবদ্ধভাবে সাহিত্য সংকলন প্রকাশ একটি দৃষ্টান্ত।
কক্সবাজার সাহিত্য একাডেমী চলতি বছরের বিগত ফেব্রুয়ারি মাসে বার্ষিক প্রমোদভোজন করে অংশগ্রহণকারীদের লিখা নিয়ে প্রমোদ সংলাপ প্রকাশ করে সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এধরণের সাহিত্য সংকলন শুধু কক্সবাজারেই নয় সমগ্র বাংলাদেশেই অনন্য।
কক্সবাজার একাডেমীর ৪৩৩ তম পাক্ষিক সাহিত্যসভায় বক্তাগণ এসব কথা বলেন। এবারের সাহিত্য সভায় সাহিত্য একাডেমীর নবতর সংযোজন সম্প্রতি প্রকাশিত প্রমোদ সংলাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
শহরের এন্ডারসন রোডস্থ একাডেমীর অস্থায়ী কার্যালয়ে সভাপতি মুহম্মদ নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সাহিত্যসভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রকাশিত প্রমোদ সংলাপে প্রবীণ-নবীন ৩৩ জনের লেখা, প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, ছড়া মুদ্রিত হয়েছে।
একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক কবি রুহুল কাদের বাবুলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রমোদ সংলাপ নিয়ে আলোচনা করেন একাডেমীর স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান কবি সুলতান আহমেদ, একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও স্থায়ী পরিষদ সদস্য কবি মীর্জা মনোয়ার হাসান, একাডেমীর জীবন সদস্য কবি এডভোকেট মনজুরুল ইসলাম, একাডেমীর অর্থ সম্পাদক কবি মোহাম্মদ আমিরুদ্দীন, একাডেমীর সহকারী সাধারণ সম্পাদক ছড়াকার জহির ইসলাম ও নির্বাহী সদস্য আবৃত্তিকার কল্লোল দে চৌধুরী।
আলোচনা সভা শেষে আসন্ন বার্ষিক বনভোজন বা প্রমোদভোজন নিয়ে আলোচনা করা হয়। প্রমোদভোজন দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে আগামী ২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এব্যাপারে একাডেমীর সদস্যবৃন্দকে একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক কবি রুহুল কাদের বাবুলের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
Posted ১০:০২ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর ২০১৮
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta