কক্সবাংলা ডটকম(১০ এপ্রিল) :: কোয়ারেন্টিনের ভেতর সময় কাটানোর জন্য সিনেমা দেখা খুবই ভালো একটা উপায় হতে পারে। আমরা নিয়ে এসেছি ক্ল্যাসিক সিনেমার একটি লিস্ট, যা আপনার সিনেমা দেখার অনুভূতিকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
ওয়ানস আপন এ টাইম ইন আমেরিকা
সার্জিও লিওন পরিচালিত এ ক্রাইম ক্ল্যাসিকটি মুক্তি পায় ১৯৮৪ সালে। একজন সাবেক গ্যাংস্টার চরিত্রে অভিনয় করেছেন রবার্ট ডি নিরো, যেখানে তার অতীত তাকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে।
দ্য গডফাদার
সর্বকালের অন্যতম সেরা গ্যাংস্টার চলচ্চিত্র দ্য গডফাদার ১৯৭২ সালে মুক্তি পেয়েছিল। মারিও পুজোর উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এ সিনেমাটিতে মারলন ব্র্যান্ডো, আল পাচিনো, জেমস ক্যানসহ অনেক তারকা অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটির দুটি সিক্যুয়াল রয়েছে।
ঘোস্টবাস্টার
১৯৮৪ সালে মুক্তি পায় ইভান রিটম্যান পরিচালিত হরর-কমেডি ছবিটি। সেখানে দেখা যায় তিনজন লোক একত্র হয়ে তৈরি করেছে একটি তদন্ত সংস্থা, যা নিউইয়র্ক সিটিতে লুকিয়ে থাকা দুষ্ট প্রেতদের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
র্যাম্বো: ফার্স্ট ব্লাড পার্ট টু
১৯৮২ সালে নির্মিত ফার্স্ট ব্লাডের সিক্যুয়াল হিসেবে ১৯৮৫ সালে মুক্তি পায় এ সিনেমাটি। ভিয়েতনাম যুদ্ধের নায়ক জন র্যাম্বোর চরিত্রে পুনরায় অভিনয় করেছেন সিলভেস্টার স্ট্যালোন। ছবিটি সেই সময়ের সেরা অ্যাকশন চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে একটি ছিল।
অ্যাপোলো ১৩
চাঁদে অবতরণের জন্য নাসার তৃতীয় মহাকাশ শাটল ছিল অ্যাপোলো ১৩। অক্সিজেন ট্যাঙ্ক দুর্ঘটনার পর মিশনটি বাতিল করতে হয়েছিল। বাতিল হওয়া সেই মিশনের কাহিনীটিকেই তুলে ধরা হয়েছে ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমা অ্যাপোলো ১৩-এ। নভোচারী জিম লাভল ও জেফ্রি ক্লুগার রচিত লস্ট মুন: দ্য পারিলাস ভয়েজ অব অ্যাপোলো ১৩ বইয়ের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।
বর্ন অন দ্য ফোর্থ অব জুলাই
১৯৮৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল এ আবেগময় যুদ্ধের সিনেমাটি। টম ক্রুজ অভিনীত এ সিনেমাটির জন্য পরিচালক অলিভার স্টোন অস্কার পেয়েছিলেন।
স্কারফেস
আল পাচিনো এ ক্ল্যাসিকটিতে টনি মন্টানা নামের কিউবার শরণার্থীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ছবিতে আরো অভিনয় করেছেন স্টিভেন বাউয়ার ও মিশেল ফেফার। সিনেমাটি ১৯৮৩ সালে মুক্তি পায়।
এস্কেপ ফ্রম আলকাট্রাজ
ফ্রাঙ্ক মরিস কীভাবে সর্বাধিক সুরক্ষিত কারাগার থেকে পালিয়ে যান তা নিয়েই নির্মিত ১৯৭৯ সালের এ থ্রিলার সিনেমাটি। এটি পরিচালনা করেছেন ডন সিগেল।
ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য রেইডারস অব দ্য লস্ট আর্ক
স্টিভেন স্পিলবার্গ পরিচালিত এ সিনেমাটি ১৯৮১ সালে মুক্তি পেয়েছিল এবং এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ইন্ডিয়ানা জোন্স ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম পর্ব।
লাভ স্টোরি
প্রচণ্ড আবেগঘন এ সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। সিনেমাটি আপনাকে কাঁদতে বাধ্য করবে।
ইজি রাইডার
১৯৬৯ সালে প্রকাশিত হলিউডের এ ক্ল্যাসিক সিনেমাটিতে দুজন বাইকচালক হিসেবে অভিনয় করেছেন পিটার ফোন্ডা ও ডেনিস হপার।
অ্যানি
১৯৮২ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি ১৯৩৩ সালের দুর্দান্ত অর্থনৈতিক অবনতির ওপর ভিত্তি করে নির্মিত।
কামিং টু আমেরিকা
এডি মারফি, আর্সেনিও হল ও জেমস আর্ল জোনস অভিনীত এ কমেডিটি ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
টাকার: দ্য ম্যান অ্যান্ড হিজ ড্রিম
নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা আপনাকে মনে করিয়ে দেবে ১৯৮৮ সালের এ সিনেমাটি।
ফরেস্ট গাম্প
রবার্ট জেমেকিস পরিচালিত আমেরিকান এ মাস্টারপিসে টম হ্যাঙ্কস শীর্ষক চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
Posted ৩:০১ পূর্বাহ্ণ | শনিবার, ১১ এপ্রিল ২০২০
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta