শুক্রবার ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

শুক্রবার ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপির উত্থানে বামফ্রন্টের ২৫ বছরের শাসনের অবসান

রবিবার, ০৪ মার্চ ২০১৮
380 ভিউ
ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপির উত্থানে বামফ্রন্টের ২৫ বছরের শাসনের অবসান

কক্সবাংলা ডটকম(৩ মার্চ) :: সূর্য অস্ত যাওয়ার আগে লাল থাকে আর উদয়ের আগে জাফরানের রঙ ধারণ করে। কথাটি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর। নরেন্দ্র মোদি এ কথা বলতেই পারেন।

ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যটিতে মাত্র পাঁচ বছর আগে একটিও আসন জিততে না পারা বিজেপি এবার সরকার গঠনে নেতৃত্ব দিতে চলেছে। আর বিজেপির এ উত্থানের মধ্য দিয়ে অবসান হয়েছে ত্রিপুরায় বামফ্রন্টের আড়াই দশকের শাসন।

ত্রিপুরার পাশাপাশি উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য নাগাল্যান্ডেও সরকার গঠন করতে চলছে দিল্লিতে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। প্রতিবেশী আরেক রাজ্য মেঘালয়ের বিধানসভা নির্বাচনে জিতেছে কংগ্রেস পার্টি। তবে সেখানেও ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দলটির ভোটের ভাগ ও আসন কমেছে

৩ মার্চ ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি ও জোটসঙ্গী ইন্ডিজেনাস পিপলস ফ্রন্ট অব ত্রিপুরা (আইপিএফটি) ত্রিপুরা বিধানসভার ৫৯টি আসনের নির্বাচনে ৪৩টিতে জয়লাভ করেছে। বামফ্রন্ট জিতেছে ১৬টি আসনে। ত্রিপুরা বিধানসভার আসন ৬০টি। বামফ্রন্টের (সিপিআই-এম) প্রার্থী রামেন্দ্র নারায়ণ দেববর্মার মৃত্যুর কারণে একটি আসনে ভোটগ্রহণের তারিখ পাল্টে ১২ মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাম দুর্গ বলে পরিচিত ত্রিপুরায় বিজেপির উত্থান অবিশ্বাস্য রকমের। ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র ১ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পাওয়া বিজেপি কোনো আসনে জিততে পারেনি। সেবার ৪৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বামফ্রন্ট জিতেছিল ৫০ আসনে। আর ৩৬ শতাংশ ভোটে কংগ্রেস করায়ত্ত করেছিল ১০টি আসন।

অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে বিজেপি-আইপিএফটি জোট পেয়েছে ৪৮ শতাংশ ভোট। বিজেপি জিতেছে ৩২ আসনে। আর কংগ্রেসের ভোট নেমেছে ২ শতাংশে, আসন নেমেছে শূন্যে। আগের মতোই প্রায় ৪৮ শতাংশ ভোট পেলেও বামফ্রন্টের আসন কমে গেছে।

ত্রিপুরায় এবার বিজেপির হয়ে জেতা প্রার্থীর ৯০ শতাংশই একসময় কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ত্রিপুরায় বিজেপির নির্বাচনী প্রচারাভিযানে নেতৃত্ব দেয়া আসামের অর্থমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা কয়েক বছর আগে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগ দেন। রাজ্যে বিজেপির সম্ভাব্য মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব এর ব্যতিক্রম। ২০১৩ সালের নির্বাচনের সময় তিনি দিল্লিতে আরএসএসের প্রধান কার্যালয়ে প্রশিক্ষণাধীন ছিলেন।

নাগাল্যান্ড বিধানসভার ৬০টি আসনের নির্বাচনে বিজেপি ও তাদের জোটসঙ্গী ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (এনডিপিপি) মোট ২৯টিতে জিতেছে। পাঁচ বছর ধরে রাজ্যটিতে ক্ষমতাসীন নাগা পিপলস ফ্রন্ট (এনপিএফ) জিতেছে সমানসংখ্যক আসনে। অন্য দুটি আসনে জিতেছেন জনতা দল (ইউনাইটেড) মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী। গতকাল রাতে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব জানান, ঝুলন্ত পার্লামেন্টের সম্ভাবনা জোরালো হয়ে উঠলে জেডি-ইউ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ থেকে বিজেপিকে সমর্থন জানিয়ে চিঠি পাঠানো হয়। এর ফলে নাগাল্যান্ডে বিজেপি-এনডিপিপি জোট পরবর্তী সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অন্যদিকে মেঘালয়ের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ২১টি ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) ১৯টি আসনে জিতেছে। এছাড়া রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি (ইউডিপি) ছয়টি, নতুন দল পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (পিডিএফ) চারটি, বিজেপি, হিল স্টেট পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (এইচএসপিডিপি) ও খিউন নিত্রপ ন্যাশনাল অ্যাওয়াকেনিং পার্টি (কেএইচএনএএম) দুটি করে এবং ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি) একটি আসনে জিতেছে। তিনটি আসনে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।

নাগাল্যান্ডে ক্ষমতাসীন এনপিএফের সঙ্গে ১৫ বছরের নির্বাচনী জোট ভেঙে বিজেপি এবার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী নেফিউ রিওর নেতৃত্বাধীন এনডিপিপির সঙ্গে মৈত্রী করে এবং তাকে মুখ্যমন্ত্রী পদে মনোনয়নের ঘোষণা দেয়। এনডিএফের ভোট এবার ৪৮ শতাংশ থেকে কমে ৩৯ শতাংশে নেমেছে। একই সঙ্গে কংগ্রেসের ভোট ২৫ শতাংশ থেকে কমে ২ শতাংশে নেমেছে। অন্যদিকে বিজেপির ভোট শূন্য শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এনডিপিপির ভোট ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৫ শতাংশ পেরিয়েছে। বিজেপি এবার ২০টি আসনে প্রার্থী দিয়ে ১২টিতে জিতেছে। বিপরীতে কংগ্রেস গতবার আটটি আসনে জিতলেও এবার খালি হাতে ফিরেছে।

মেঘালয়ে ১০ বছর ধরে ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের আসন এবার ২৯ থেকে কমে ২১টিতে নেমেছে। ভোট ৩৫ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২৮ শতাংশ। অন্যদিকে বিজেপি ২০১৩ সালে ২ শতাংশের কম ভোট পেলেও এবার পেয়েছে ৯ শতাংশের বেশি। প্রথমবারের মতো রাজ্য বিধানসভার দুটি আসনও দলটির করায়ত্ত হয়েছে।

নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা ত্রিপুরায় বিজেপির উত্থানের জন্য দলটির সাংগঠনিক দক্ষতা ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কথা উল্লেখ করেছেন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে দিল্লিতে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার ত্রিপুরার জন্য বেশ কয়েকটি বড় অংকের বাজেট বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ত্রিপুরায় নির্বাচনী সভা করেছেন। আরএসএস নেতা মোহন ভগবত আগরতলায় কয়েকটি ধর্মীয় ও সাংগঠনিক সমাবেশ করেছেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার দলকে বিজয়ী করায় ত্রিপুরার মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ত্রিপুরাবাসী বাম শাসনের পরিবর্তে উন্নয়নের এজেন্ডাকে বেছে নিয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ বামফ্রন্টকে উপহাস করে বলেছেন, নাথিং ইজ লেফট ফর লেফট।

আর হেমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এবার রাজ্য ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা অথবা বাংলাদেশে যেতে পারেন। বামফ্রন্ট নেতা ও সিপিআই সাধারণ সম্পাদক সুধাকর রেড্ডি বলেছেন, আমরা এমন ফলাফল আশা করিনি। এটা বামফ্রন্টের জন্য আঘাতের মতো।

ত্রিপুরায় কেন হেরে গেল বামফ্রন্ট?

স্বচ্ছ ইমেজের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে ভারতব্যাপী পরিচিতি ছিল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারের। তার সততা নিয়ে কখনও বিরোধীরাও প্রশ্ন তোলেনি। তবে এই ইমেজও তাকে ষষ্ঠবারের মতো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করে পারেনি।

শনিবার ভোট গণনা শেষে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলে দেখা যায়, ২৫ বছরের বাম দুর্গের পতন ঘটিয়ে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। এ রাজ্যে মোট আসন ৬০টি। ভোটগ্রহনের আগে এক প্রার্থীর মৃত্যুতে একটি আসনের নির্বাচন স্থগিত রাখায় ৫৯টিতে নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচনে ৪৩টি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি। বামফ্রন্ট পেয়েছে ১৬টি আসন।২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ১০ আসনে জয় পাওয়া কংগ্রেস এবারে কোনও আসনে জয় পায়নি।

বেকারত্ব ও কর্মসংস্থান প্রশ্ন

ইন্ডিয়া টুডে ত্রিপুরায় বাম সরকারের পতনের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানিয়েছে, বেকারত্বের হারে ভারতের এগিয়ে থাকা রাজ্যগুলোর অন্যতম ত্রিপুরা। সরকারি শ্রম দফতরের ২০১৫-১৬ সালের জরিপে রাজ্যের বেকারত্বের হার ১৯.৭ শতাংশ। আর এরপরেই ছিল আরেক উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিম (১৮.১)। গত মাসে এক নির্বাচনি জনসভায় বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ অভিযোগ করেন, গত ২৫ বছর ধরে উন্নয়নের নামে ত্রিপুরাকে লুট করেছে বামফ্রন্ট নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার। রাজ্যে বেকারত্বের হার বৃদ্ধিতে বাম সরকারকে দোষারোপ করেন তিনি।

দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম ডেকান ক্রনিকল তাদের এক বিশ্লেষণে বলছে, ২০ বছর ধরে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা মানিক সরকারের অন্যতম শক্তি ছিল রাজ্যের সংখ্যাগুরু বাঙালি ভাষাভাষির ভোটার। তবে বিজেপি বাঙালিদের সরকারি চাকরির সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি সপ্তম পে-কমিশন বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেয়। মানিকের বাম সরকার কর্মচারিদের জন্য চতুর্থ পে-কমিশনে বেতন দিয়ে আসছিল।

নির্বাচনকেন্দ্রিক জোট-রাজনীতি

ত্রিপুরার এই নির্বাচনে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি আঞ্চলিক দল আদিবাসী পিপলস ফ্রন্ট অব ত্রিপুরার (আইপিটিএফ) সঙ্গে নির্বাচনি জোট বাধে। ত্রিপুরার সংগঠনটি আদিবাসীদের জন্য পৃথক রাজ্যের দাবি করে থাকে। মানিকের নেতৃত্বাধীন সিপিএম সরকারের জন্য উদ্বেগের কারণ ছিল এই জোট।

ত্রিপুরায় আদিবাসী জনসংখ্যা ৩১ শতাংশ। আর বিধানসভা নির্বাচনে আদিবাসীদের জন্য ২০টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে। ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এসব আসনের মধ্যে ১৮টিতে জয় পায় সিপিএম। তবে দৃশ্যপটে বিজেপি ঢুকে পড়ার পর চিত্র উল্টে গেছে। নিউজএইটটিন তাদের বিশ্লেষণে বলছে, ত্রিপুরায় বাঙলা ভাষাভাষি ও ৩১ শতাংশ আদিবাসী মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ রয়েছে। ১৯৯৭ সালে ত্রিপুরায় আর্মড ফোর্সেস (বিশেষ ক্ষমতা) আইন চালু করলে ওই বিরোধ চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে।

ত্রিপুরার দুটি সংগঠন ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট অব ত্রিপুরা (এনএলএফটি) ও অল ত্রিপুরা টাইগার ফোর্স (এটিটিএফ) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হতে সশস্ত্র তৎপরতা চালিয়ে আসছে। মূলত তাদের নিয়ন্ত্রণ করতেই ওই আইন চালু করা হয়। ২০১৫ সালে আংশিকভাবে শান্তি প্রক্রিয়া শুরু হলে ওই আইন তুলে নেওয়া হয়। অবশ্য এই নির্বাচনে জিততে সর্বশক্তি নিয়োগ করে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল বিজেপি। ত্রিপুরার নির্বাচনি প্রচারণায় বিপুল সময় দিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। প্রতিবেশী রাজ্য আসামের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে আসা নেতা হেমন্ত শর্মা দীর্ঘ সময় দিয়েছেন। উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে বিজেপিকে শক্ত সাংগঠনিক ভিত্তি দেওয়ার দায়িত্ব ভালোভাবে সামলেছেন তিনি।

বিজেপি-মতাদর্শের সাংগঠনিক ভিত্তি তৈরি

মানিক সরকার ও সিপিএমের জন্য সাংগঠনিক শক্তি নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর ছিল। তবে এবারের বিধানসভা নির্বাচনের তিন বছর আগে থেকেই ভোটারদের দরজায় দরজায় ছুটে বেড়িয়েছে বিজেপি আর তাদের সহযোগী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) কর্মীরা। ২০১৩ সালে রাজ্যটিতে বিজেপির মাত্র কয়েক হাজার সদস্য ছিল। তবে এখন সক্রিয় সদস্য কমপক্ষে দুই লাখ।ত্রিপুরার মোট জনসংখ্যা ৩৬ লাখ। বিজেপি-আরএসএসের মিছিলে ক্রমাগত বাড়তে থাকা জনসমাগম ত্রিপুরায় তাদের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিকেই স্পষ্ট করে।

ডেকান ক্রনিকল বলছে, ত্রিপুরায় দুর্বল সাংগঠনিক শক্তিকে চাঙ্গা করতে বিজেপি রাজ্যটিতে ৪২ হাজার কর্মী পাঠায়। তাদের হিসাবে প্রতি ৬০ ভোটারের জন্য এক কর্মী। বিপুল সংখ্যক এই কর্মী বাহিনী ভোটের মাঠে ইতিবাচক সেন্টিমেন্ট তৈরিতে ভূমিকা রেখেছে। রাজ্যের নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দলের সভাপতি অমিত শাহ, সিনিয়র নেতা রাজনাথ সিংহ, স্মৃতি ইরানি।

ধারাবাহিক ক্ষমতা নিয়ে অস্বস্তি

ইন্ডিয়া টুডে বলেছে, পরাজয়ের জন্য ভোটারদের একক কর্তৃত্ববিরোধী সেন্টিমেন্টকেও অবহেলা করার উপায় নেয় মানিক সরকারের। ত্রিপুরার নির্বাচনি প্রচারণার জন্য বিজেপি স্লোগান ঠিক করে ‘চলো পাল্টাই’। সিপিএম সরকার ১৭ হাজার কোটি টাকার রোজ ভ্যালি চিট ফান্ড অভিযোগের উত্তাপ টের পাচ্ছে। এই অভিযোগ নিয়ে স্বচ্ছ ইমেজের মানিক সরকারকেও বারবার আক্রান্ত হতে হয়েছে।

380 ভিউ

Posted ৩:০৩ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ০৪ মার্চ ২০১৮

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com