বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

দেশে জ্বালানি তেল আমদানির মূল্যে তথ্যের বিস্তর গড়মিল

বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
86 ভিউ
দেশে জ্বালানি তেল আমদানির মূল্যে তথ্যের বিস্তর গড়মিল

কক্সবাংলা ডটকম :: গোটা বিশ্বেই ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ পার হয়েছে মারাত্মক অস্থিরতায়। বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারের অস্থিরতা অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশকেও অর্থনৈতিকভাবে বড় ধরনের চাপে ফেলে দিয়েছে। চাপে পড়ে গিয়েছে রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২১-২২ অর্থবছরের আমদানির অর্থ পরিশোধের তথ্য বলছে, এ সময় দেশে পরিশোধিত-অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির জন্য বাংলাদেশকে মূল্য বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার।

তবে বিপিসি ও কাস্টমসের তথ্যের সঙ্গে এ পরিসংখ্যানের বিস্তর ফারাক দেখা যাচ্ছে।

বিপিসির তথ্য অনুযায়ী, এ সময় সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি মূল্যের জ্বালানি তেল আমদানি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য আমদানীকৃত জ্বালানি তেল হিসাব করলে মোট আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশিতে।

একই সময়ে আবার চট্টগ্রাম কাস্টমসের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, এ সময় বন্দরে শুল্কায়িত মোট আমদানীকৃত জ্বালানি তেলের মূল্য ছিল ৪১ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছরের গড় বিনিময় হার অনুযায়ী ডলারে রূপান্তরের পর এর পরিমাণ নেমে আসে ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশিতে।

পেট্রোলিয়াম ও অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিতে সংশ্লিষ্ট তিন সংস্থার এ তিন ধরনের তথ্য বিভ্রান্তিতে ফেলেছে দেশের জ্বালানি খাতের পর্যবেক্ষকদের। পরিসংখ্যানগত এ পার্থক্য সামনে এনে তারা এখন প্রশ্ন তুলছেন, গত অর্থবছরে আদতে কত মূল্যের জ্বালানি তেল আমদানি করেছে বিপিসি।

তাদের ভাষ্যমতে, আমদানিতে এ ধরনের তথ্যগত বিভ্রাট দেশের জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারকদের জন্য বড় ধরনের বিড়ম্বনার কারণ হয়ে উঠতে পারে। এটি একদিকে যেমন সুষ্ঠু জ্বালানি নিরাপত্তা পরিকল্পনার অন্তরায়, অন্যদিকে খাতভিত্তিক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় নিয়ন্ত্রণের পথেও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম তামিম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিপিসিসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর তথ্য নিয়ে ভালোমতো নিরীক্ষা হওয়া উচিত। এ ধরনের হিসাবগত ব্যবধান মারাত্মক অস্বচ্ছতার জন্ম দেয়।’

দেশে পণ্য আমদানিতে ব্যয়কৃত মূল্যের হিসাব নিয়মিতভাবে প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ও দেশের বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর (আইপিপি) আমদানি করা পরিশোধিত-অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি এ তালিকায় যুক্ত করা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে মোট ১ হাজার ২০৫ কোটি ৮০ লাখ বা ১২ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের জ্বালানি তেল আমদানি করা হয়েছে। এর মধ্যে অপরিশোধিত তেল আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৮৭ কোটি ডলার। পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করা হয় প্রায় ১ হাজার ১১৯ কোটি বা ১১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলারের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এ তথ্যের সঙ্গে বিস্তর ফারাক দেখা যাচ্ছে জ্বালানি তেলের বৃহত্তম আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিপিসির পরিসংখ্যানে। এতে দেখা যায়, সংস্থাটি গত অর্থবছর জ্বালানি তেল আমদানি করেছে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি মূল্যের। গত অর্থবছরে সংস্থাটি মোট ৬৬ লাখ ৭ হাজার ২২৪ টন জ্বালানি তেল আমদানি করেছে। এতে সংস্থাটির মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় ৫৫৪ কোটি ৯০ লাখ বা প্রায় ৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৮ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকার বেশিতে। এর মধ্যে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯৫ কোটি ৩৯ লাখ ডলার বা প্রায় ৮ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা। পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৪৫৯ কোটি ৫১ লাখ বা প্রায় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। টাকায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪০ হাজার ৮৮ কোটিতে।

অন্যদিকে আইপিপি অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে প্রধানত সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার। কোম্পানি দুটি গত অর্থবছরে ৭ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি পরিমাণে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করেছে। অর্থবছরের শুরু ও শেষ দিনে ডলারের বিনিময় হার গড় করে (৮৯ টাকা ১৩ পয়সা) মার্কিন মুদ্রায় রূপান্তর করে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৮১ কোটি ডলারে। বাকি আইপিপিগুলোর আমদানির পরিমাণ একেবারে যৎসামান্য।

আবার কাস্টমসে শুল্কায়িত জ্বালানি তেলের মূল্য সম্পর্কে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট জ্বালানি তেল আমদানি হয়েছে ৯৬ লাখ ১৫ হাজার ৩৬৫ টন, যার আমদানি মূল্য ৪১ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের শুরু ও শেষ দিনে ডলারের বিনিময় হার গড় করে মার্কিন মুদ্রায় রূপান্তর করে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশিতে।

বিপিসি ও কাস্টমসের তথ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে এ ব্যবধানের কারণ জানতে চাইলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো আইনি বাধ্যবাধকতা থাকলেও কাস্টম হাউজে বিল অব এন্ট্রির সঙ্গে প্রয়োজনীয় আমদানি দলিলপত্র জমা দিচ্ছে না। এতে ইনভয়েস অনুযায়ী জ্বালানি তেলের প্রকৃত মূল্য নির্ধারণ করতে পারছে না এনবিআর। বাধ্য হয়েই এখন ট্যারিফ ও সর্বনিম্ন মূল্য হিসাব করে শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ধরতে হচ্ছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে। এলসি অনুযায়ী প্রকৃত ইনভয়েস মূল্যে পণ্য চালান শুল্কায়ন না হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষেও পণ্যের দাম মেলানো সম্ভব হচ্ছে না। ফলে দেশে আমদানীকৃত জ্বালানি তেলের প্রকৃত মূল্যচিত্র নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই যাচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে বারবার চেষ্টা করেও বিপিসির চেয়ারম্যান এবিএম আজাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ট্যারিফ মূল্যে বিল অব এন্ট্রি ঘোষণা দেয় বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল, যমুনা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ইস্টার্ন রিফাইনারি ও স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেড। যদিও কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯-এর ধারা ২৫(৩)-এ বলা হয়েছে, ট্যারিফ মূল্যের চেয়ে ইনভয়েস মূল্য বেশি হলে অবশ্যই ইনভয়েস মূল্যেই শুল্কায়ন করতে হবে। কিন্তু বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো বাস্তবে পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ইনভয়েস জমা না দেয়ায় বিল অব এন্ট্রিতেই উল্লেখিত মূল্যে শুল্কায়ন করতে হচ্ছে।

বিষয়টি নিয়ে আপত্তি রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ নিয়ে এনবিআরকে এক চিঠি (নং-এফইপিডি (আমদানি নীতি) ১২৪/২০২১-২১৪৭) দিয়ে জানানো হয়েছে, জ্বালানি তেল আমদানিতে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর এলসি অনুযায়ী প্রকৃত ইনভয়েস মূল্যে শুল্কায়ন না হওয়ায় পণ্যমূল্য মেলানো সম্ভব হচ্ছে না। এতে প্রকৃত সরকারি রাজস্ব আহরণেও জটিলতা বাড়ছে।

পদ্মা অয়েল, যমুনা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ইস্টার্ন রিফাইনারি ও স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সম্প্রতি এ নিয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কাস্টমসের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানগুলো বিল অব এন্ট্রি জমা দেয়ার সময় প্রয়োজনীয় অন্যান্য নথি ও দলিল (প্রোফর্মা ইনভয়েস, ইনভয়েস, প্যাকিং লিস্ট, বিএল, এলসি, এলসিএ) জমা না দেয়ার কারণ জানতে চেয়ে বলা হয়, এগুলো জমা না দেয়ার বিষয়টি এনবিআর আদেশ ১২০/২০০১/শুল্ক, ২০-০৪-২০২১-এর বিধি ৫ ও কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯-এর ধারা ৭৯(ক)-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এতে সরকারের রাজস্ব সংরক্ষণে বিঘ্নতাসহ নানা ধরনের জটিলতা তৈরি হচ্ছে।

সে সময় প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এলসি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় আমদানি দলিলপত্র বিপিসির কাছে রক্ষিত থাকে। বিপিসি তার সাবসিডিয়ারিগুলোকে এসব দলিল না দেয়ায় তারা বিল অব এন্ট্রি দাখিলের সময় আইনগত বাধ্যবাধকতা থাকলেও ইনভয়েস, এলসিসহ প্রয়োজনীয় দলিলাদি জমা দিতে পারছে না।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমসের এক শীর্ষ কর্মকর্তা নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে বহুবার বিপিসির কাছে লিখিতভাবে চাওয়া সত্ত্বেও ইনভয়েসসহ প্রয়োজনীয় দলিল জমা দেয়া যাচ্ছে না। বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিল অব এন্ট্রি দাখিলের সময় আইনগত বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে ইনভয়েস, প্যাকিং লিস্ট, বিএল, এলসি ও এলসিএ জমা দিচ্ছে না। ফলে এনবিআরের আমদানি মূল্য ট্যারিফ ভ্যালু ও সর্বনিম্ন ভ্যালুতে শুল্কায়ন করা হয়েছে।’

বিপিসির তথ্য অনুযায়ী, দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদার মাত্র ৮-১০ শতাংশ পূরণ হয় স্থানীয় উৎস থেকে। বাকি পুরোটাই আমদানি করতে হয়। বিপিসি অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে দুটি দেশ থেকে। এ দুই দেশের সরবরাহকারী দুই প্রতিষ্ঠান হলো সৌদি আরবভিত্তিক সৌদি আরামকো ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) আবুধাবি ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানি লিমিটেড। এর বাইরে আটটি দেশ থেকে জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করা হয়। কুয়েতভিত্তিক কুয়েত পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (কেপিসি), মালয়েশিয়ার পেটকো ট্রেডিং লাবুয়ান কোম্পানি লিমিটেড (পিটিএলসিএল), চীনের পেট্রোচায়না পিটিই লিমিটেড, ইন্দোনেশিয়ার পিটি বুমি সিয়াক পুসাকু (বিএসপি), চীনের ইউনিপেক পিটিই লিমিটেড, থাইল্যান্ডের পিটিটি ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং বা পিটিই লিমিটেড ও ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) এখন বিপিসিকে পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরবরাহ করছে। ভোক্তা পর্যায়ে পেট্রোলিয়াম পণ্যের মধ্যে এখন ডিজেলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবহন খাতে জ্বালানি হিসেবে পণ্যটির ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। এইচএফও বা ফার্নেস অয়েল ব্যবহার হচ্ছে শিল্প ও পরিবহন খাতে।

বেসরকারি খাতে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করছে মূলত দুটি প্রতিষ্ঠান সামিট পাওয়ার লিমিটেড ও ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ইউপিজিডিসিএল)। বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে প্রতিষ্ঠান দুটি এইচএফও আমদানি করছে। সামিট পাওয়ারের এইচএফও আমদানি কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছে সামিট অয়েল অ্যান্ড শিপিং কোম্পানি লিমিটেড (এসওএসসিএল)। ২০২১-২২ হিসাব বছরে সামিট পাওয়ার ৫ লাখ ৬৪ হাজার ৩০৮ টন এইচএফও ব্যবহার করেছে। টাকার অংকে এর পরিমাণ ৩ হাজার ৮৮৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ারের মদনগঞ্জের দুটি, রূপাতলীর একটি ও কড্ডার দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে এ এইচএফও ব্যবহার করা হয়েছে। ইউপিজিডিসিএল ২০২১-২২ হিসাব বছরে ৩ হাজার ২৯৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার এইচএফও ব্যবহার করেছে। আনোয়ারা ও জামালপুরের বিদ্যুৎকেন্দ্রে এ পরিশোধিত জ্বালানি তেল ব্যবহার করা হয়।

 

86 ভিউ

Posted ২:৪২ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com