এর ব্রহ্মোস উৎক্ষেপ করল ভারত। এবারও সফল ভারতের এই ব্রহ্মাস্ত্র। ওড়িশার উপকূল থেকে সোমবার সকালে উৎক্ষেপণ করা হয় ওই সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল। ডিআরডিও-র তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
এদিক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে চাঁদিপুরের ৩ নম্বর লঞ্চ প্যাড থেকে ছোঁড়া হয় ওই মিসাইল।
ডিআরডিও-র এই সাফল্যে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে এই মিসাইলের ক্ষেত্রে, যা প্রথমবার ব্যবহার করেছে ডিআরডিও। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য, ব্রহ্মোস মিসাইলের খরচ অনেক কমে যাবে।
ব্রহ্মপস একটি তু-স্টেজ মিসাইল। এতে একইসঙ্গে সর্লি ও লিকুইড প্রপেলান্ট থাকে।
আগামী এক দশকের মধ্যেই ব্রহ্মোসের গতি হবে ‘ম্যাক ৭’ (শব্দের চেয়ে সাতগুণ দ্রুত) অর্থাৎ ৫,৩৭০ মাইল প্রতি ঘণ্টা। মিসাইলকে হাইপারসনিক করতে আরও সাত থেকে ১০ বছর সময় লাগবে বলে জানা গিয়েছে।
বর্তমানে মিসাইলটি ম্যাক ২.৮ গতি তুলতে পারে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে তা ম্যাক ৩.৫ গতি তুলতে সক্ষম হবে। সুধীর বলেন, ম্যাক ৫ গতি তুলতে হলে বর্তমান ইঞ্জিনে কারিগরি বদল আনতে করতে হবে। আর, ম্যাক ৭ পর্যায়ে যেতে হলে, উন্নতমানের ইঞ্জিন বসাতে হবে।