বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

সুদানের গৃহযুদ্ধে আরব আমিরাতের কালো থাবা

বুধবার, ০৩ মে ২০২৩
28 ভিউ
সুদানের গৃহযুদ্ধে আরব আমিরাতের কালো থাবা

কক্সবাংলা ডটকম :: সশস্ত্র দুই বাহিনীর সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত এক লাখের বেশি মানুষ সুদান ছেড়ে পালিয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। একই সঙ্গে দ্রুত এ সংঘাতের সমাপ্তি না হলে ‘সর্বাত্মক বিপর্যয়’ নেমে আসবে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি।

সুদানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, গত ১৫ এপ্রিল দেশটিতে সংঘাত শুরুর পর থেকে পাঁচ শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চার হাজারেরও বেশি। কয়েক দফায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি মিললেও তা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি। আরএসএফ’কে দুর্বল করতে খার্তুমে বিমানহামলা চালিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। লড়াই ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিমের দারফুর অঞ্চলেও।

সুদানে কীভাবে বেসামরিক শাসন ফিরিয়ে আনা হবে, মূলত তা নিয়ে দুই ক্ষমতাধর সামরিক অধিনায়কের দ্বন্দ্ব থেকে এই লড়াই চলছে। দেশটির বর্তমান সামরিক সরকার চলে মূলত সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের নেতৃত্বে। তার সঙ্গে উপনেতা হিসেবে রয়েছেন আরেকটি আধা-সামরিক বাহিনী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) প্রধান মোহাম্মদ হামদান হেমেডটি দাগালো। বেসামরিক শাসনে প্রত্যাবর্তনের পরিকল্পনা অনুযায়ী এ দুটি বাহিনীকে একীভূত করার কথা। কিন্তু আরএসএফ তাদের বিলুপ্ত করার বিপক্ষে এবং এই পরিকল্পনা থামানোর জন্য নিজেদের বাহিনীকে রাস্তায় নামায়। এরপর তা সেনাবাহিনী এবং আরএসএফের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে।

এদিকে সুদানের গৃহযুদ্ধ শুধু অভ্যন্তরীণ দুই পক্ষের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই; দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহলও নানাভাবে জড়িয়ে পড়েছে। দেশটির সেনাবাহিনীর প্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল বুরহান ও বিদ্রোহী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) প্রধান মোহামেদ হামদান দাগালো ওরফে হেমেতি আন্তর্জাতিক মহলের দাবার ঘুঁটি হয়ে পড়েছেন।

যুদ্ধরত একপক্ষের হাতে বন্দী ২৭ সেনাকে ফিরিয়ে এনেছে মিসর। মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, লিবিয়ার এক যুদ্ধবাজ নেতা এরই মধ্যে সুদানের একটি পক্ষকে অস্ত্র দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। এমনকি রাশিয়ার কুখ্যাত বেসরকারি সামরিক প্রতিষ্ঠান ওয়াগনারও সুদানের যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে।

আনুষ্ঠানিকভাবে তারা মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিলেও যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ওয়াগনার অস্ত্র দেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছে।

২০১৯ সালে বিপুল বিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট ওমর হাসান আল বশিরের তিন দশকের শাসনের অবসান ঘটে। এরপর দেশটিতে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছিলেন অনেকে। কিন্তু আফ্রিকার এই তৃতীয় বৃহত্তম দেশে বৈশ্বিক শক্তিগুলো স্বার্থান্বেষী হস্তক্ষেপের কারণে তা আর শিগগির হয়ে উঠছে না।

নীল নদ এবং লোহিত সাগর অঞ্চলে খনিজ ও কৃষি সমৃদ্ধ সুদান কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে দশকব্যাপী নানা পক্ষের নিষেধাজ্ঞা এবং কোণঠাসা করে রাখার নীতি। এই পরিস্থিতি তৃতীয় পক্ষের অনানুষ্ঠানিক হস্তক্ষেপের ক্ষেত্র তৈরি করেছে।

রাশিয়া সুদানের লোহিত সাগরসংলগ্ন বন্দরে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের চেষ্টা করছে। লোভনীয় স্বর্ণের খনির হিস্যা পেতে মরিয়া ওয়াগনার গ্রুপ।

সংযুক্ত আরব আমিরাত সুদানের লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহামেদ হামদানকে ইয়েমেনে যুদ্ধের জন্য নানা সহযোগিতা দিয়েছে। মিসর পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে আরেক সেনা কর্মকর্তা জেনারেল আবদুল ফাত্তাহ আল বুহানকে। তিনি পাচ্ছেন সেনা ও যুদ্ধবিমান।

এদিকে ইসরায়েলও বসে নেই—এই যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে কিছু একটা অর্জনের স্বপ্ন দেখছে তারা। আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলের স্বীকৃতি চাইলেও গোপনে আরও কিছু পেতে চায় তেল আবিব।

তবে পশ্চিমের জন্য সেখানে প্রভাব বিস্তার খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যখন রাশিয়া এবং চীন আফ্রিকায় আধিপত্য বিস্তারে অনেকখানি এগিয়ে গেছে।

Sudan: Conflict tests limits of Gulf powers' new diplomacy | Middle East Eye

গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিফট ভ্যালি ইনস্টিটিউটের সুদানি বিশ্লেষক মাগদি আল গিজৌলি সঠিকভাবেই বলেছেন— সুদানে সবাই কিছু না কিছুর হিস্যা চায়। এখানে এত বেশি স্বার্থান্বেষী পক্ষ তৎপর যে ক্ষমতার ভারসাম্য বলে আর কিছু নেই! এরই মধ্যে একাধিক বৈদেশিক শক্তি পক্ষ নিয়ে ফেলেছে।

এখানে গুরুত্বপূর্ণ শক্তিটির নাম সংযুক্ত আরব আমিরাত। হর্ন অব আফ্রিকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য বিভিন্ন দেশ সুদানের গৃহযুদ্ধে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। বলা হচ্ছে, এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি এই অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছে।

সুদানের বিপুল কৃষি সম্ভাবনাকে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে বিবেচনা করে আমিরাত। কিন্তু কাতারের সঙ্গে বিরোধের সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বশির সংযুক্ত আরব আমিরাতকে সমর্থন দেওয়ার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেন। বশির ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আমিরাত এবং সৌদি আরব সুদানের উন্নয়নে ৩০০ কোটি ডলার সহায়তার ঘোষণা দেয়।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে, সুদানের এই গৃহযুদ্ধে আরব আমিরাতের কোনো আগ্রহ নেই। তবে পশ্চিমা একটি দেশ (অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্র) আনুষ্ঠানিকভাবেই জানিয়েছে, আরব আমিরাতের হয়তো অনেক কিছু নিয়েই এখন খেদ হচ্ছে। সুদানে তাদের নেটওয়ার্ক-সেন্ট্রিক রাষ্ট্র পরিচালনা নীতি বেশ জটিলতার মধ্য পড়েছে। এটি আর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নেই।

সুদানে আরব আমিরাতের প্রভাব বিস্তারের গল্পটা মোটামুটি সরল। রাজতন্ত্রের প্রভাব এই অঞ্চলে বিস্তার করতে চাওয়াই লক্ষ্য। আবুধাবির বনি ফাতিমা রাজবংশ সুদানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেছে। তারা অভিনব উপায়ে দেশটির বৃহৎ ব্যাংক, করপোরেশন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নিজেদের প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে নিজেদের ভাড়াটে ও বেতনভোগী সেনাও রয়েছে।

আরব আমিরাতের গল্প হলো সুদানে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে নিজের কৌশলগত অবস্থান তৈরি করা। এর ফাঁকে সুদানের ভঙ্গুর রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো পরিচালনায় সম্পূরক শক্তি হিসেবে কাজ করা।

যদিও আরব আমিরাত-সুদানের সম্পর্ক দেশ দুটির বৈদেশিক ও নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। কিন্তু এর আড়ালে বনি ফাতিমা বংশ সুদানে রাজনীতির কলকাঠি নাড়ে।

সুদানে বনি ফাতিমার গড়ে তোলা নেটওয়ার্কগুলো আবুধাবির সঙ্গে সব সময় সম্পর্ক রাখছে। এসব নেটওয়ার্কের মধ্য রয়েছে নিজেদের পক্ষ, প্রতিপক্ষ, সরকারি কর্মকর্তা ও বেসরকারি কর্মকর্তাসহ ছোটবড় নানা পর্যায়ের ব্যক্তি। এরা এই অঞ্চলসহ সারা বিশ্বে আরব আমিরাতকে অপ্রতিরোধ্য শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে কাজ করছে।

UN sending envoy over 'unprecedented' Sudan war fallout | news.com.au — Australia's leading news site

মাকড়সার জালের মতো ছড়ানো প্রভাব

সুদানের আরএসএফের প্রধান হেমেতির সঙ্গে আরব আমিরাতের সম্পর্ক দেশটির গৃহযুদ্ধের পেছনে নাড়ির সম্পর্কের মতো। এটি পোঁতা আছে আবুধাবিতে। আরব বসন্তের পর আমিরাতি পক্ষগুলো সুদানে হেমেতিকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের অভ্যুত্থানে সহযোগিতা করেছিল। এসব পক্ষ সুদানের রাজধানী খার্তুমের অস্ত্র ও স্বর্ণ ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে।

হেমেতি বর্তমানে আরব আমিরাতের তৈরি নকশা অনুযায়ীই যুদ্ধ করে যাচ্ছে। সুদানে আরব আমিরাত-ভিত্তিক ব্যাংক ও সম্মুখসারির কোম্পানিগুলো আরএসএফকে অর্থায়ন করে থাকে।

ইয়েমেন আক্রমণে সৌদি আরব-আরব আমিরাতে যৌথ অভিযানে এ পর্যন্ত হেমেতি হাজারো সৈন্য পাঠিয়েছে। হেমেতি দিনে দিনে আমিরাতি নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। আবু ধাবির হয়ে ইয়েমেনে অভিযান পরিচালনার জন্য হেমেতি অস্ত্র ও মোটা অঙ্কের অর্থও পেয়েছেন।

সুদানে চলমান গৃহযুদ্ধে আরএসফের সৈন্যদের হাতে আরব আমিরাতের কেনা থার্মোবারিক বোমা দেখা গেছে। তবে একটি বিষয় অনিশ্চিত যে, এসব অস্ত্র আরব আমিরাত সরাসরি আরএসএফকে দিয়েছে নাকি লিবিয়ার সংগঠনগুলোর মাধ্যমে দিয়েছে।

২০১৯ সাল থেকে লিবিয়ায় শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে আরব আমিরাত ও রাশিয়া প্রভাব বিস্তার করে আসছে। আরব আমিরাতের তৈরি খলিফা হাফতার বাহিনী ও রাশিয়ার ভাড়াটে সেনাদের সংগঠন ওয়াগনার গ্রুপ এখন লিবিয়ার গণ্ডি ছেড়ে সুদানেও প্রবেশ করছে।

হর্ন অব আফ্রিকায় প্রভাব বিস্তারের জন্য এই অঞ্চলে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ঘাঁটি হলো আরব আমিরাত। লিবিয়ায় দেশ দুটির যৌথ অভিযানের বিষয়ে চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছিল আরব আমিরাতেই।

যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, আরব আমিরাত ওয়াগনার গ্রুপ সৃষ্টিতে অর্থ ঢেলেছে। যারা এখন উত্তর আফ্রিকার সবচেয়ে বড় শক্তি হয়ে উঠেছে।

সুদানের গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে বহির্বিশ্বের নানা পক্ষ

সুষম ক্ষমতার খেলা

ওয়াগনার গ্রুপ যখন আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের দিকে অগ্রসরমাণ তখন সৈন্যদের একটি দল সুদানে ঢুকে পড়ে। তারা দেশটির খনি শিল্প ও স্বর্ণ ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হতে থাকে। এ সময় উদয় হয় হেমেতির। বাজারে স্বর্ণ প্রবেশের চ্যানেল তৈরি করে দিয়ে এই ব্যবসার মূল উপকারভোগী হয়ে ওঠেন। তিনি ওয়াগনার গ্রুপকে আফ্রিকার আরও অঞ্চলে ঢুকে পড়ার সুযোগ করে দেন।

এদিকে দুবাই এসব স্বর্ণের ক্রেতা। আরব আমিরাত আফ্রিকার স্থানীয় নেতাদের আন্তর্জাতিক পর্যায় পর্যন্ত নিয়ে যেতেও মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। ইউক্রেন যুদ্ধে এই অঞ্চল থেকে রাশিয়াকে অর্থ সহযোগিতাও নিশ্চিত করেছে দুবাই।

এমনকি ওয়াগনার নেটওয়ার্কের আওতাধীন কোম্পানিগুলোকে আরব আমিরাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার সুযোগও করে দেওয়া হয়েছিল। আফ্রিকায় সৈন্য, অস্ত্র ও স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে একটি লজিস্টিক সাপোর্ট কোম্পানির ওপর সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

এই অঞ্চলে আরব আমিরাতের সৃষ্ট ও পরিচালিত নেটওয়ার্ক এখন স্বয়ংক্রিয়। এখন আবুধাবি শুধু অর্থ সংস্থান ও কাঠামোগত বিষয়গুলো ঠিক করে দেয়। পক্ষীয় গ্রুপগুলো পরিচালনার জটিল প্রক্রিয়া সুষমভাবেই গঠিত, কোথাও কোনো ফাঁক-ফোকর নেই। পক্ষগুলো নিজ নিজ এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্ষমতার লড়াইয়ে লিপ্ত।

২০১৯ সালে হেমেতি লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে হাফতার বাহিনীর সমর্থনে ১ হাজার সৈন্য পাঠিয়েছিলেন। সহযোগী হিসেবে হাফতার বাহিনীও এখন হেমেতির সমর্থনে সুদানে সৈন্য পাঠাচ্ছে।

খোলা চোখেই দেখা যাচ্ছে, এসব অসম ক্ষমতার লড়াই শেষ পর্যন্ত বিশৃঙ্খলায় রূপ নিয়েছে, এই পরিস্থিতি এখন কোনো ব্যক্তি বা দেশের নিয়ন্ত্রণে নেই। আরব আমিরাত এখানে শুধু কেন্দ্র হয়ে আছে। যাকে নিজেদের স্বার্থে তৈরি করেছিল আমিরাত, সে এখন তার ক্ষমতা চর্চা শুরু করেছে।

পশ্চিমা কূটনীতিকেরা এখন এই গৃহযুদ্ধের জন্য আরব আমিরাতের দিকেই আঙুল তুলছেন। তাঁরা দেশটির নেটওয়ার্ক-সেন্ট্রিক রাজনীতির সমালোচনা করছেন। কেননা এই ব্যবস্থা বছরের পর বছর ধরে ভাড়াটে যোদ্ধা সরবরাহ ও ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে অর্থ সংস্থানে সাহায্য করে আসছে।

এখন সুদানের এই গৃহযুদ্ধ যেই থামানোর উদ্যোগ নিক না কেন, এমনকি যুক্তরাষ্ট্র হলেও, সেই পক্ষকে বসতে হবে আরব আমিরাতের সঙ্গেই। কারণ জেনারেল হেমেতি কী করতে যাচ্ছেন তা নির্ভর করছে আরব আমিরাতের ওপর।

নিউইয়র্ক টাইমস ও মিডলইস্ট মনিটর থেকে অনুবাদ

Here's how world powers put Sudan on the path to war - Bloomberg

28 ভিউ

Posted ১:৪৯ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ০৩ মে ২০২৩

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com