শুক্রবার ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

শুক্রবার ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

২০২৩ সালে বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী ক্রীড়াবিদ রোনালদো ও মেসি

রবিবার, ০৭ মে ২০২৩
52 ভিউ
২০২৩ সালে বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী ক্রীড়াবিদ রোনালদো ও মেসি

কক্সবাংলা ডটকম :: সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে নাম লিখিয়ে ফোর্বসের জরিপে ২০২৩ সালে বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী ক্রীড়াবিদ হয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। জানুয়ারিতে তিনি আকর্ষণীয় চুক্তিতে এ ক্লাবে নাম লেখান। এ চুক্তিটাই তাকে ১ নম্বরে স্থান করে দেয়। তালিকার দুই ও তিনে আছেন যথাক্রমে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কিলিয়ান এমবাপ্পে ও লিওনেল মেসি।

১৩ কোটি ডলার আয় করে রোনালদোর পরই রয়েছেন পিএসজির আর্জেন্টাইন ফরওয়ার্ড মেসি, আর তার ক্লাব সতীর্থ ২৪ বছর বয়সী এমবাপ্পের আয় ১২ কোটি ডলার। তালিকায় এমবাপ্পেই সর্বকনিষ্ঠ।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো

১৩৬ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ৪৬ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৯০ মিলিয়ন ডলার। দেশ: পর্তুগাল। খেলা: ফুটবল। বয়স: ৩৮।

ফোর্বসের হিসাবে এ বছর মোট ১৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার (১ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা) আয় করবেন রোনালদো। এর মধ্যে ক্লাব থেকে বেতনই পাচ্ছেন ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। তিনি মাঠ থেকে পাবেন ৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার, আর মাঠের বাইরে থেকে আসবে ৯ কোটি ডলার। যদিও গণমাধ্যমে রোনালদোর চুক্তির অর্থমূল্য ২০ কোটি ইউরো বা ১৯ কোটি ৯৯ লাখ ডলার বলা হচ্ছিল।

কাতার বিশ্বকাপ শুরুর আগ মুহূর্তে নভেম্বরে রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এরপর বিশ্বকাপ শেষে জানুয়ারিতে তিনি আলোচিত চুক্তিতে সৌদি আরবের আল নাসর ক্লাবে নাম লেখান। এখান থেকে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বেতনে চুক্তিবদ্ধ হন। এছাড়া মাঠের বাইরে থেকে বাণিজ্যিকভাবে আরো আয়ের সুযোগ তৈরি হয় তার।

উল্লেখ্য, রোনালদোর মাঠের আয়ে তার চুক্তিকেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং তার সাময়িক বেকারত্বকেও বিবেচনায় নেয়া হয়েছে।

গুঞ্জন রয়েছে, সৌদি আরব থেকে আবারো ইংল্যান্ডে ফিরে যেতে পারেন রোনালদো। ঠিক তখনই এলো তার সর্বোচ্চ আয়কারী ক্রীড়াবিদ হওয়ার খবর। ২০১৭ সালের পর ফের বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী ক্রীড়াবিদ হলেন তিনি। এছাড়া তার আয় করা ১৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার একজন ফুটবলার হিসেবে সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড।

ইউরোপ ছেড়ে অপেক্ষাকৃত নিচু লিগের ক্লাবে নাম লেখালেও একটি ব্র্যান্ড হিসেবে জনপ্রিয়তা কমেনি রোনালদোর। বরং ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টুইটার মিলিয়ে তার ফলোয়ার মোট ৮৫ কোটি! তার স্পন্সরের তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জার বিয়ানসে। এ চুক্তি তার মাঠের বাইরের আয় ৯০ কোটি ডলারে উন্নীত করতে সাহায্য করেছে। এ খাতে তার চেয়ে বেশি আয়ের নজির আছে মাত্র তিনজনের—রজার ফেদেরার, টাইগার উডস ও কনোর ম্যাকগ্রেগর। আইরিশ বক্সার ২০২১ সালে মাঠের বাইরে থেকে আয় করেছিলেন ১৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যার বেশির ভাগই এসেছিল তার হুইস্কি ব্র্যান্ড বিক্রির খাত থেকে।

লিওনেল মেসি

১৩০ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ৬৫ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৬৫ মিলিয়ন ডলার। দেশ: আর্জেন্টিনা। খেলা: ফুটবল। বয়স: ৩৫।

মেসির ভবিষ্যৎ নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন। তিনি বার্সেলোনায় ফিরে যেতে পারেন কিংবা রোনালদোর সঙ্গে সৌদি আরবে যোগ দিতে পারেন কিংবা নাম লেখাতে পারেন ডেভিড বেকহ্যামের ক্লাব মায়ামি ইন্টারে। সম্প্রতি জানা গেছে, পিএসজিতে এটাই তার শেষ মৌসুম চলছে। যদিও এত গুঞ্জন আর অস্থিরতার মধ্যেও তার ব্যাংক হিসাব যথেষ্ট সংহত ও নিরাপদই রয়েছে। আগের দুই বছরের মতো এবারো তার আয়টা ওপরের দিকেই। হওয়ারই কথা। মেসির স্পন্সরের তালিকায় রয়েছে এডিডাস, বাডউইজার, পেপসিকোর মতো খ্যাতিমান ব্র্যান্ড। ব্লকচেইন ভিত্তিক প্লাটফর্ম সোসিওস থেকেও বছরে ২ কোটি ডলার আয় করেন মেসি। বিশ্বকাপ জয়ের পর তার আয়ের সুযোগ বেড়েছে। গত অক্টোবরে প্লে টাইম নামের একটি বিনিয়োগ ফার্মও শুরু করেছেন তিনি।

কিলিয়ান এমবাপ্পে

১২০ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ১০০ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ২০ মিলিয়ন ডলার। দেশ: ফ্রান্স। খেলা: ফুটবল। বয়স: ২৪।

গত বছর ছিলেন তালিকার ৩৫ নম্বরে। এক লাফেই এবার উঠে এসেছেন সেরা তিনে এবং ৩০ বছরের কম বয়সী হিসেবে তালিকার একমাত্র সদস্য তিনি। ফুটবলে বিশ্বে তিনিই পান সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক। টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জয়ের কাছাকাছি গিয়েও ব্যর্থ হন এমবাপ্পে। যদিও ফাইনালে তার জাদুকরী পারফরম্যান্সে বিমোহিত হয় বিশ্ব। অল্পের জন্য তিনি টানা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেননি। আর ফিফার সেরা খেলোয়াড়ের রেসেও তিনি মেসির চেয়ে সামান্যতম ব্যবধানে পিছিয়ে ছিলেন।

গত জুনে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ভিত্তিক ফ্যান্টাসি গেম ‘‌সোরারে’র দূত হন তিনি।

লেবরন জেমস

১১৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ৪৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৭৫ মিলিয়ন ডলার। দেশ: যুক্তরাষ্ট্র। খেলা: বাস্কেটবল। বয়স: ৩৮।

তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন এনবিএ লিগের সুপারস্টার লসঅ্যাঞ্জেলেস লেকার্সের লেবরন জেমস (১১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার)। আজকাল শীর্ষ খেলোয়াড়রা একই সঙ্গে সফল প্রতিষ্ঠাতা, বিনিয়োগকারী ও উদ্যোক্তাও। এক্ষেত্রে লেবরন জেমস থাকবেন ওপরের দিকে। গত জুনে একমাত্র সক্রিয় খেলোয়াড় হিসেবে তাকে বিলিয়নেয়ার ঘোষণা করে ফোর্বস। তার স্পন্সরদের তালিকায় রয়েছে স্পোর্টস নিউট্রিশন কোম্পানি ল্যাডার ও স্প্রিং হিল কোম্পানি, যারা টিভি অনুষ্ঠান ও বিনোদনের অন্যান্য অনুষ্ঠান তৈরি করে। ২০২৩ সালে তৈরি ফিল্ম হাউজের প্রযোজক ছিলেন জেমস, যা তার বাড়িতেই তৈরি হয়েছিল। তিনি ফেনওয়ে স্পোর্টস গ্রুপের একজন ফেনওয়ে স্পোর্টস গ্রুপ বোস্টন রেড সক্স, লিভারপুল এফসি ও পিটসবুর্গ পেঙ্গুইনসের মালিক। তিনি বিনিয়োগ করেছেন ক্যানিয়ন বাইসাইকেল, ডেইরি কোম্পানি নিউট্রাল ফুডস ও স্পোর্টস অ্যাপারেল ব্র্যান্ড মিচেল অ্যান্ড নেসে।

ক্যানসেলো আলভারেজ

১১০ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ১০০ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ১০ মিলিয়ন ডলার। দেশ: মেক্সিকো। খেলা: বক্সিং। বয়স: ৩২।

যখনই কোনো রিংয়ে নামেন তখনই ন্যূনতম ১ কোটি ডলার আয় করেন আলভারেজ। গত ১২ মাসের মধ্যে তিনি মূলত দিমিত্রি বিভোল ও গেন্নাদি গোলোভকিনের বিপক্ষে বড় বড় লড়াইয়ে অংশ নিয়েছেন। যেহেতু ফোর্বসের হিসাবটা ১ মে পর্যন্ত, কাজেই গতকাল ৬ মে জন রাইডারের বিপক্ষে লড়াই থেকে তিনি যে অর্থ আয় করবেন, তা এখানে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। তবে তার মাপের অ্যাথলিটের যত বেশি স্পন্সর থাকার কথা ততটা নেই। ছোট্ট তালিকায় রয়েছে হেনেসি ও মিশেলব আলট্রা। গত সেপ্টেম্বরে তিনি সই করেন এক্সেল স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে। তিনি অবশ্য একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সক্রিয়।

পানীয় নির্মাতা ইয়াওকা, ফিটনেস অ্যাপ আই ক্যান ও গ্যাস স্টেশন চেইন ক্যানসেলো এনার্জি তারই মালিকানাধীন। এছাড়া পোশাকের ব্র্যান্ড ও ক্রেডিট কার্ডের ব্র্যান্ডের সঙ্গেও যুক্ত তিনি। ক্যানের ককটেল ব্র্যান্ড ভিএমসি গত সেপ্টেম্বরে উদ্বোধন করেন এ মেক্সিকান বক্সার।

ডাস্টিন জনসন

১০৭ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ১০২ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৫ মিলিয়ন ডলার। দেশ: যুক্তরাষ্ট্র। খেলা: গলফ। বয়স: ৩৮।

প্রথম গলফার হিসেবে এলআইভি গলফে নাম লেখান ডাস্টিন জনসন। ৩৮ বছর বয়সী এ আমেরিকান গলফার ২০২২ সাল শেষ করেন সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৫৬ লাখ ডলার প্রাইজমানি নিয়ে। এর মধ্যে মৌসুমব্যাপী ব্যক্তিগত চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে তিনি পান ১৮ মিলিয়ন ডলার প্রাইজমানি। এলআইভি গলফে নাম লেখানোয় তিনি ব্যাংক অব কানাডার মতো বড় স্পন্সর হারান। যদিও এটি তাকে আর্থিকভাবে বিরাট লাভবান করেছে। ২০২২ সালে তিনি সর্বোচ্চ আয়কারী অ্যাথলিটদের তালিকায় ৫০-এর মধ্যেও ঠাঁই পাননি। অথচ এবার তিনি ফোর্বসের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে! ২০২৩ সালে এলআইভি গলফের পাঁচটি ইভেন্ট থেকে তিনি পাচ্ছেন ৩৩ লাখ ডলার।

ফিল মিকেলসন

১০৬ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ১০৪ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ২ মিলিয়ন ডলার। দেশ: যুক্তরাষ্ট্র। খেলা: গলফ। বয়স: ৫২।

গত বছর কর-পূর্ব ক্যারিয়ারে আয় ১০০ কোটি ডলার টপকে যায় ফিল মিকেলসনের। এলআইভি গলফে যোগ দেয়ায় স্পন্সর কমলেও কোর্সে ব্যস্ত সময় পার করেছেন তিনি। গত মাসে মাস্টার্স খেলে আয় করেছেন ১৬ লাখ ডলার। কফি সাপ্লিমেন্ট প্রস্তুতকারক ‘‌ফার ওয়েলনেস’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি। সম্প্রতি ফিনিক্সের উপকণ্ঠে বিশাল প্লট কিনেছেন কয়েকজনকে নিয়ে।

স্টিফেন কারি

১০০ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ৪৮ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৫২ মিলিয়ন ডলার। দেশ: যুক্তরাষ্ট্র। খেলা: বাস্কেটবল। বয়স: ৩৫।

গত জুনে ন্যাশনাল বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশনে (এনবিএ) নিজের চতুর্থ শিরোপা জয় করেছেন স্টিফেন কারি। এরপর আয়েও উল্লম্ফন। এ প্রথম এক বছরে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করলেন তিনি। তার ৪৮ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার বেতন এ মৌসুমে এনবিএতে সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ মৌসুমে লিগের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি পারিশ্রমিক তুলবেন। তিনি পাচ্ছেন ৫১ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলার। গোল্ডেন স্টেট ওয়ারিয়র্সের এ গার্ড গত মার্চে চুক্তি করেন আন্ডার আর্মারের সঙ্গে, যা বলবৎ থাকবে বাস্কেটবল থেকে অবসর নেয়ার পরও। তার স্পন্সরশিপ চুক্তি রয়েছে চেজ ব্যাংকের সঙ্গে।

রজার ফেদেরার

৯৫ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: শূন্য দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৯৫ মিলিয়ন ডলার। দেশ: সুইজারল্যান্ড। খেলা: টেনিস। বয়স: ৪১।

ইতিহাসের অন্যতম সেরা টেনিস খেলোয়াড় রজার ফেদেরার গত বছর সেপ্টেম্বরে অবসর নেন। সর্বশেষ লেভার কাপে তিনি ম্যাচ খেলেন দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী রাফায়েল নাদালের সঙ্গে। সেই থেকে র‍্যাকেটটা তিনি তুলে রেখেছেন। তবে আয় এখনো ঈর্ষণীয় তার। এখনো বিভিন্ন খ্যাতিমান ব্র্যান্ডের সঙ্গে তার স্পন্সরশিপ চুক্তি রয়েছে। সম্প্রতি আরএফ ব্র্যান্ডের হয়ে আইওয়্যার প্রস্তুতকারক অলিভার পিপলসের সঙ্গে একটি লাইসেন্সিং এগ্রিমেন্ট করেন তিনি। সুইস সু কোম্পানি ‘‌অন’-এ উল্লেখযোগ্য শেয়ার রয়েছে তার।

কেভিন ডুরান্ট

৮৯ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার

অন-ফিল্ড: ৪৪ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। অফ-ফিল্ড: ৪৫ মিলিয়ন ডলার। দেশ: যুক্তরাষ্ট্র। খেলা: বাস্কেটবল। বয়স: ৩৪।

এনবিএ লিগের অন্যতম বড় তারকা কেভিন ডুরান্ট গত ফেব্রুয়ারিতে ব্রুকলিন নেটস থেকে নাম লেখান ফিনিক্স সানসে। এ পরিবর্তনের পরও কোর্টের বাইরে তার সক্রিয়তা কমেনি। নিজের বিনিয়োগ ফার্ম ৩৫ভির মাধ্যমে তিনি প্রিমিয়ার ল্যাক্রোস লিগ, নিউট্রিশন ব্র্যান্ড হ্যাপি ভাইকিংস, লিগ ওয়ান ভলিবল, উইমেনস স্পোর্টস লিগ নেটওয়ার্ক আনলিমিটেড, মেজর লিগ পিকলবলের একটি দল, ফ্যানাটিকসের মিচেল অ্যান্ড নেস ল্যাবেল, ডিজিটাল ক্রিয়েটর বিজনেস গোল্ডনেস্ট কালেক্টিভ, স্পোর্টস সফটওয়্যার স্টার্টআপ স্কোরপ্লে ও টাইগার উডসের টিএমআরডব্লিউ স্পোর্টসে বিনিয়োগ করেছেন তিনি।

নাইকির স্নিকারের সঙ্গে রয়েছে তার আজীবন চুক্তি। তিনি ছাড়া আর যে দুই খেলোয়াড়ের সঙ্গে নাইকির জুতার আজীবন চুক্তি হয় তারা হলেন মাইকেল জর্ডান ও লেবরন জেমস।

সূত্র: ফোর্বস

52 ভিউ

Posted ১১:০১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ০৭ মে ২০২৩

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com