রবিবার ২১শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

রবিবার ২১শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারে জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপক তৎপরতা

সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
42 ভিউ
গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারে জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপক তৎপরতা

কক্সবাংলা ডটকম :: গত চার বছর ধরে গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারে নির্বাচনের আয়োজন করেছে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে প্রতিবেশী দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে যুদ্ধ-সংঘাত চলছেই।

এর মধ্যে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর কাছে দেশের অর্ধেকের বেশি এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে সরকারি বাহিনী।

তবে, গত দুই নির্বাচনে বিজয়ী দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসিসহ (এনএলডি) ৪০টির বেশি দলকে ভেঙে দিয়েছে কিংবা নিষিদ্ধ করেছে সামরিক জান্তা।

বিভিন্ন মামলায় কারাগারে আটক আছেন ২২ হাজারের বেশি রাজনৈতিক নেতাকর্মী।

এ অবস্থায় দেশটির ৩৩০টি টাউনশিপের মধ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত ২০২টিতে ২৮ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় নির্বাচন শুরু করতে ব্যাপক তৎপর জান্তা সরকার।

ইতোমধ্যে অন্যান্য দেশে অবস্থানরত মিয়ানমারের নাগরিকদের জন্য আগাম ভোটও শুরু করে দিয়েছে তারা।

নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে ৩ হাজারের বেশি বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পাশাপাশি নতুন নির্বাচনী আইন প্রণয়ন ও কার্যকর, ইলেকট্রনিক ভোটিং ব্যবস্থা চালু এবং এআই ও বায়োমেট্রিক ট্র্যাকিং ব্যবহার করে কঠোর নজরদারির ব্যবস্থা করেছে সেনা সরকার।

বৈধতা অর্জনের কৌশল

এদিকে, জাতিসংঘ ও বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা জান্তা সরকারের এসব পদক্ষেপকে ‘কৌশল’ বলে উল্লেখ করেছে। তাদের মতে, নির্বাচনের পেছনের চিত্র পুরোপুরি ভিন্ন।

এটা জান্তা সরকারের ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বা বৈধতা অর্জনের কৌশল।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল নিযুক্ত মিয়ানমারে বিশেষ প্রতিনিধি টম অ্যান্ড্রুজ এ বছর অক্টোবরে সাধারণ পরিষদে তার প্রতিবেদন পেশ করেন।

সেখানে তিনি বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর সাম্প্রতিক প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনগুলো “অলঙ্কারের” মতো, যা জেনারেলদের হাতে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্যই করা হয়েছে।’

অ্যান্ড্রুজ আরও বলেন, ‘জান্তার আসল উদ্দেশ্য বিদেশি সরকারগুলোর স্বীকৃতি আদায়।’

মিয়ানমারের জনগণ নির্বাচনের ফলাফলকে প্রত্যাখ্যান করবে বলে মনে করেন তিনি।

গত ২৮ নভেম্বর জেনেভায় মিয়ানমার নিয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা ওএইচসিএইচআরের মুখপাত্র জেরেমি লরেন্স বলেন, ‘সঙ্কট থেকে স্থিতিশীলতার দিকে রাজনৈতিক রূপান্তর এবং গণতান্ত্রিক ও বেসামরিক শাসন পুনরুদ্ধারের চেষ্টা তো দূরের কথা, এ প্রক্রিয়া দেশে মেরুকরণ আরও বাড়িয়ে তুলবে। এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।’

দেশটির ক্ষমতাসীন শীর্ষ সেনা কর্মকর্তারা নির্বাচনকে পুনর্মিলনের পথ হিসেবে দাবি করলেও, এতে বিভাজন আরও গভীর হবে বলে দাবি করেন তিনি।

মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ‘মিয়ানমারে নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য একটি প্রতারণামূলক দাবি’ শিরোনামে প্রতিবেদনেও উঠে আসে একই ধরনের বক্তব্য।

এতে সংস্থাটির এশিয়া অঞ্চলে পরিচালক এলেন পিয়ারসন বলেন, ‘প্রায় ৫ বছরের নৃশংস সামরিক দমন-পীড়নের পর জান্তার ভুয়া নির্বাচন আন্তর্জাতিক বৈধতার জন্য একটি মরিয়া প্রচেষ্টা।’

ভোটার, এলাকা ও দল নির্ধারণ নিয়ে প্রশ্ন

নির্বাচনে প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ভোটার তালিকা তৈরির জন্য গত বছর অক্টোবরে জনশুমারি শুরু করে জান্তা সরকার। ৩৩০টি টাউনশিপের মধ্যে মাত্র ১৪৫টিতে গণনা চালায় তারা।

শুমারি অনুযায়ী, ১০ বছরের ব্যবধানে মিয়ানমারের জনসংখ্যা ২ লাখ কমে এখন ৫ কোটি ১৩ লাখ। এবারও রোহিঙ্গা মুসলমানদের শুমারিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে লড়াইয়ের অজুহাত দেখিয়ে ৩৩০টি টাউনশিপের মধ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত ২০২টিতে ভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয় জেনারেল মিন অং হ্লাইয়ের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার।

সংঘাতের কারণে দেশটির নির্বাচন কমিশন ১ হাজার ৫৮৫টি এলাকায় ভোটগ্রহণ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন রাখাইন রাজ্যও আছে। এ রাজ্যের ১৪টি শহরের মধ্যে ১০টিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।

আসন সংখ্যার হিসেবে মোট ১২১ আসনে ভোট হচ্ছে না। এর মধ্যে উচ্চকক্ষের ৫৬টি, নিম্নকক্ষের ৯টি ও প্রাদেশিক সংসদের ৫৬টি আসনে এবার ভোট হচ্ছে না।

এএফপি জানিয়েছে, মিয়ানমারে এবার প্রতি সাত আসনের মধ্যে একটিতে ভোটগ্রহণ হবে না, শতকরা হিসেবে যা প্রায় ১৫ শতাংশ।

তবে, মোট ভোটার সংখ্যা এখনো জানায়নি নির্বাচন কমিশন।

জান্তা সরকারের কৌশল

জয়ের জন্য ভোটার ও অঞ্চল নির্ধারণের মতোই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য রাজনৈতিক দলও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে জান্তা সরকার।

সবশেষ নির্বাচনে জয়ী গণতান্ত্রিক দল—অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন এনএলডি এ নির্বাচনে নিবন্ধনই পায়নি। প্রধান নেতা সুচিসহ দলটির হাজারো নেতাকর্মী এখনো কারাবন্দি। অনেকেই নির্বাসিত বা রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ।

জুলাইয়ে সামরিক সরকার প্রণীত নতুন নির্বাচন আইন অনুযায়ী নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করাই সম্ভব হয়নি অধিকাংশের দলের ক্ষেত্রে।

প্রথম দিকে শতাধিক দল নিবন্ধন করলেও যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পড়ে অনেকগুলো।

এনএলডির পর দ্বিতীয় প্রধান দল শান ন্যাশনালিটিস লিগ ফর ডেমোক্রেসিও (এসএনএলডি) একইভাবে তালিকা থেকে বাদ পড়ে।

ওএইচসিএইচআরের তথ্য অনুযায়ী, কমপক্ষে ৪০টি রাজনৈতিক দলকে ভেঙে দিয়েছে বা নিষিদ্ধ করেছে জান্তা সরকার।

এ অবস্থায় মাত্র ৫৭টি দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার তথ্য মতে, এসব দলের অধিকাংশই সেনা-সমর্থিত।

ডয়েচে ভেলেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আসিয়ানের এক কূটনীতিক বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন মিয়ানমারের নাগরিকদের কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারবে না।

এটি সেনা-সমর্থিত ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে (ইউএসডিপি) ব্যবহার করে জান্তা শাসনকে দীর্ঘায়িত করার কৌশল।’

ওএইচসিএইচআরের মুখপাত্র জেরেমি লরেন্স একে সামরিক-নিয়ন্ত্রিত ভোট অ্যাখ্যা দেন। বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে আটকে রেখে এবং নিবন্ধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রধান দলগুলোকে বাদ দিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে জান্তা সরকারের পরিকল্পনা দেশে অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।’

এ নির্বাচন দেশে সহিংসতা ও দমন-পীড়ন আরও তীব্র করবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

বিতর্কিত ভোটগ্রহণ পদ্ধতি

সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক মেশিনে ভোট নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জান্তা সরকার। একইসঙ্গে কেন্দ্রগুলোতে নজরদারির জন্য চালু করেছে এআইভিত্তিক বায়োমেট্রিক ট্র্যাকিং।

এ নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কর্মকর্তা রোডেহ্যাভার বলেন, ‘ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ব্যালট খালি রাখার সিস্টেম নেই, যার অর্থ প্রার্থী নির্বাচন করতে বাধ্য ভোটাররা।’

এআই ব্যবহার করে ভোটাররা কাকে ভোট দিচ্ছে তা ট্র্যাক করার পাশাপাশি বিরোধী পক্ষের লোকজনকে আটকের সুযোগ নেবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।

সাধারণ ক্ষমা ও নতুন আইনের ব্যবহার

ওএইচসিএইচআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন নির্বাচন আইন ভিন্নমতকে অপরাধী হিসেবে দেখাবে, ডিজিটাল মাধ্যমে মত প্রকাশকে সীমিত করবে এবং নির্বাচনে কোনো বাধা এলে কঠোর শাস্তি আরোপ করবে।

সম্প্রতি রাষ্ট্রদ্রোহ বা উস্কানির অভিযোগে অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত এমন ৩ হাজার ব্যক্তিকে সাধারণ ক্ষমা করেছে জান্তা সরকার।

তবে ওএইচসিএইচআরের মিয়ানমার টিমের প্রধান রোডেহ্যাভার বলেন, ‘এ ধরনের ঘোষণার খুব কমই বাস্তবতার সঙ্গে মেলে।’

সংস্থাটি জানায়, এ পর্যন্ত মাত্র সাড়ে ৫০০ জনের মুক্তির খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। অনেককেই আবার গ্রেপ্তারের জন্য মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতোমধ্যে নতুন নির্বাচন আইনে ১০০ জনের বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে মেসেঞ্জারে নির্বাচনবিরোধী বার্তা পাঠানোর দায়ে সাজা দেওয়া শুরু হয়েছে।

নতুন আইনে নির্বাচন নিয়ে প্রতিবাদ কিংবা সমালোচনার শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

নাগরিকদের ওপর চাপ 

মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতির প্রতিবেদন বলা হয়, মান্দালয় ও সাগাইং রাজ্যে মানবিক সহায়তা ও আশ্রয় হারানোর হুমকি দিয়ে অনেককে অঙ্গীকারনামায় সই করিয়ে আগাম ভোট দিতে বাধ্য করছে কর্তৃপক্ষ।

 নাম না প্রকাশের শর্তে সাগাইংয়ের এক বাসিন্দা দ্য ইরাবতিকে বলেন, ‘গত ২৭ সেপ্টেম্বর প্রাপ্তবয়স্ক প্রত্যেককে ৬০ হাজার কিয়াত দিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য নথিতে সই করিয়ে নেয় মিলিশিয়া বাহিনী।’

মান্দালয়ে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত। তাদের জন্য অস্থায়ী পরিচয়পত্র তৈরি করে অনেকের কাছ থেকে ভোট নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ওএইচসিএইচআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদ্রোহী গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় সাহায্য আটকে রাখার দীর্ঘস্থায়ী অনুশীলন অব্যাহত রেখেছে সামরিক জান্তা।

ওএইচসিএইচআরের মিয়ানমার টিমের প্রধান জেমস রোডেহ্যাভার বলেন, ‘নির্বাচন এমন একটি পরিবেশে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে, যেখানে বেসামরিক নাগরিকরা একদিকে ভোট দেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর চাপ, অন্যদিকে ভোট না দেওয়ার জন্য বিরোধী গোষ্ঠীগুলো থেকে প্রতিনিয়ত চাপের মধ্যে আছে।’

ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন ও ভারত জান্তার পরিকল্পনাকে সমর্থন করলেও, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ান ‘ওয়েট অ্যান্ড সি’ নীতি অনুসরণ করছে।

ইয়াঙ্গুনের টাম্পাডিপা ইনস্টিটিউটের পরিচালক খিন জাও উইন ডয়েচে ভেলেকে বলেন, ‘চীন, রাশিয়া, ভারত ও বেলারুশের মতো কয়েকটি দেশ নির্বাচনে সমর্থন দিয়েছে। কারণ, এ দেশগুলো মিয়ানমারে গণতন্ত্রের চেয়ে নিজের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।’

কাচিন রাজ্যের ৩৩ বছর বয়সী বাসিন্দা জাও নাইং (ছদ্মনাম) ডিডব্লিউকে বলেন, ‘জান্তাকে একটি বেসামরিক সরকারে রূপান্তর করলে চলমান প্রকল্পগুলো আরও সহজে বাস্তবায়ন করতে পারবে চীন।’

অন্যদিকে বিরোধী শক্তির দখলে থাকা অঞ্চল পুনরুদ্ধারে চীন-রাশিয়ার দেওয়া অস্ত্রই বড় ভরসা সেনা সরকারের—এমন অভিযোগ অনেকের।

ডয়চে ভেলেকে আশঙ্কার কথা জানিয়ে শান রাজ্যের এক বাসিন্দা বলেন, ‘নির্বাচনের পর সামরিক বাহিনী দমন-পীড়ন আরও তীব্র করবে। বিচারবহির্ভূত মামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার চালাবে।’

কাচিন রাজ্যের বাসিন্দা জাও নাইং বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে মানুষের কোনো আগ্রহ বা প্রত্যাশা নেই। সংকটের অবসানই তাদের একমাত্র চাওয়া।’

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪ বছরের গৃহযুদ্ধে মিয়ানমারে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে, বাস্তুচ্যুত ৩৫ লাখের বেশি এবং মানবিক সহায়তার প্রয়োজন প্রায় দুই কোটি মানুষের।

এ অবস্থায় জান্তার নির্বাচনকে সমর্থন বা স্বীকৃতি না দিয়ে সহিংসতার অবসান ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা।

42 ভিউ

Posted ১:৪০ অপরাহ্ণ | সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

SunMonTueWedThuFriSat
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031 

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : Shaheed sharanee road, cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com