প্রদীপের আইনজীবী দাবি করেন, ১৫ দিনের বেশি রিমান্ডে রাখার এখতিয়ার নেই। তবে বাদী পক্ষের আইনজীবী জানান, গণনায় ভুলের কারণে আসামিপক্ষের আইনজীবী বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। ওসি প্রদীপের কাছ থেকে আরও তথ্য পাওয়ার জন্য রিমান্ডের প্রয়োজনীয়তা আদালত বুঝতে পেরেছে।
আর এই মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে আরেক আসামি এসআই নন্দদুলাল। সকালে তাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনি। স্বীকারোক্তি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গতকাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে মামলার প্রধান আসামি ইন্সপেক্টর লিয়াকত। জবানবন্দি দিয়েছেন এই মামলায় গ্রেপ্তার তিন এপিবিএন সদস্যও।