রবিবার ৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

রবিবার ৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

গৃহযুদ্ধের পথে স্বাধীন কাতালোনিয়া ?

রবিবার, ০৫ নভেম্বর ২০১৭
521 ভিউ
গৃহযুদ্ধের পথে স্বাধীন কাতালোনিয়া ?

কক্সবাংলা ডটকম( নভেম্বর) :: সকলেরই ধারণা ছিল কাতালোনিয়া বুঝে-শুনে এগোবে। কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার নেতা কার্লোস পুজেমনের গতিবিধি ও বক্তব্য দেখে এমনটি মনে হয়েছিল। কিন্তু অবশেষে সবাইকে অবাক করে দিয়ে কাতালোনিয়া একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। ইতিপূর্বে পার্লামেন্ট অধিবেশন ডেকেও স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি কাতালোনীয় নেতৃত্ব। বরং তারা রাজনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানিয়েছিলেন।

কাতালোনীয় আঞ্চলিক পার্লামেন্ট ২৭ অক্টোবর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন স্বাধীনতাকামী চরমপন্থিদের চাপের মুখে কাতালোনীয় নেতা পুজেমন এ ঘোষণা দিতে বাধ্য হন। স্বাধীনতার ঘোষণায় কাতালোনিয়াকে স্বাধীন সার্বভৌম এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

গণভোটে স্বাধীনতার পক্ষে রায় পাওয়ার প্রায় এক মাস পরে স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল—এই কাতালোনিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিল। পার্লামেন্টে স্বাধীনতা ঘোষণার পরপরই কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় উচ্ছ্বাস-উত্সবে মেতে ওঠে হাজার হাজার মানুষ। আঞ্চলিক পার্লামেন্টের বাইরে বার্সেলোনার সিতাদেলা পার্কে সমবেত জনতা ‘স্বাধীনতা স্বাধীনতা’ বলে স্লোগান দেয়। আর পুজেমনকে প্রেসিডেন্ট বলে অভিবাদন জানায়। জনতা কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার জাতীয় সংগীত গায়।

এদিকে স্পেনের কেন্দ্রীয় সরকার কাতালোনিয়ার আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন বাতিল করেছে। সেখানে তারা কেন্দ্রীয় শাসন বলবত্ করার প্রয়াস নিয়েছে। স্পেনের উপ-প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে স্বাধীনতাকামী কাতালোনিয়ার শাসনভার প্রদান করা হয়েছে। শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি সাংবিধানিক ব্যবস্থা হিসাবে কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আগামী ডিসেম্বরে আঞ্চলিক নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়্যানো রাজয় জনগণকে শান্ত থাকতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি স্বাধীনতাকামী কাতালোনিয়াকে আইনের রক্ষাকবচ দেওয়ারও অঙ্গীকার করেন। সেই সঙ্গে কাতালোনিয়ার প্রশাসনিক পদাধিকারীদের বরখাস্ত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এদের মধ্যে কাতালোনিয়ার পুলিশ প্রধানও রয়েছেন।

স্পেনের সরকারি কৌঁসুলী জানিয়েছেন, তারা স্বাধীনতাকামী নেতা কার্লোস পুজেমনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনবেন। তবে তার ভাগ্যে অবশেষে কী ঘটেছে তা জানা যায়নি। ইতোমধ্যে স্বাধীনতাকামী আরো দুজন নেতাকে অন্তরীণ করা হয়েছে। কাতালোনিয়ার এই স্বাধীনতার ঘোষণা এবং আন্দোলন বিপুল জনপ্রিয় হলেও বিরোধহীন নয়। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বার্সেলোনায় লাখ লাখ মানুষের সমাবেশের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন যেমন লক্ষ করা গিয়েছে, তেমনি স্বাধীনতার বিপক্ষেও সমাবেশ হয়েছে। তার মানে কাতালোনীয় জনগণ স্বাধীনতার পক্ষে নিরঙ্কুশ নয়।

অপরদিকে কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে যখন কর্তৃত্ব প্রয়োগের প্রয়াস নিচ্ছে, তখন অস্থিরতা, অরাজকতা, অসহযোগিতা এবং সহিংসতা ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। কাতালোনিয়ার স্বাধীনতাকামী এবং স্বাধীনতাবিরোধী পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘর্ষের আশঙ্কাও অমূলক নয়। কাতালোনীয় পুলিশ এবং প্রশাসনের ভূমিকার উপর সহিংসতা কতটা প্রবল হবে তা বোঝা যাবে।

বিবিসির খবরে বলা হয়, কাতালোনীয় পুলিশকে নিরপেক্ষতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের শক্তি প্রয়োগের প্রাবল্য যতটা বেশি হবে ততটাই গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা বৃদ্ধি পাবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। যদিও কাতালোনিয়ার নেতা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের আহ্বান জানিয়েছেন, কিন্তু শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কতদিন চলতে পারবে বা চালানো সম্ভব হবে— সেটিই এখন জিজ্ঞাস্য।

কাতালোনিয়ার রাজনৈতিক বিরোধটি বুঝবার জন্য আঞ্চলিক পার্লামেন্টের দিকে চোখ বোলানো যায়। সেখানে সর্বমোট আসন সংখ্যা ১৩৫। কার্লোসের দল পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ। স্বাধীনতার জন্য যখন পার্লামেন্টে ভোট গণনা করা হয়, তখন পক্ষে ৭০ ভোট এবং বিপক্ষে ১০ ভোট পড়ে। দু’জন আইনপ্রণেতা পার্লামেন্টে অবস্থান করা সত্ত্বেও ভোট দানে বিরত থাকেন। আর অনেক বিরোধী আইনপ্রণেতা ভোটাভুটির আগে অধিবেশন বর্জন করে বেরিয়ে যান। এসব আইনপ্রণেতা স্পেনের জাতীয় ভিত্তিক দল— দ্য পিপলস্ পার্টি, সোস্যালিস্ট এবং সিউডাডানস পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেন।

এবার ১লা অক্টোবর গৃহীত ভোটাভুটির হিসাব-নিকাশ নেওয়া যাক। এতে ২০ লক্ষ ২০ হাজার লোক ভোট দিয়েছিল। এর ৯০ ভাগ ভোট ছিল স্বাধীনতার পক্ষে। ১ লক্ষ ৭৭ হাজার মানুষ স্বাধীনতার বিপক্ষে ভোট প্রদান করে। কাতালোনিয়া কর্তৃপক্ষ বলছেন যে, আরো ৭ লক্ষ ৭০ হাজার ভোট কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপের কারণে বাতিল হয়ে গেছে। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি দাবি করছেন যে, তারা গৃহীত ভোটের ৯১.৯৬ শতাংশ ভোট লাভ করেছেন।

অপরদিকে স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি বলছেন, ভোটে অনিয়ম এবং জালিয়াতি হয়েছে। ভোটদানে সক্ষম ব্যক্তিদের মাত্র ৪৭ শতাংশ এ ভোটে অংশ গ্রহণ করে। কেন্দ্রীয় সরকার দেখাতে চাচ্ছে যে, বাকি গরিষ্ঠ অংশ তাদের পক্ষে রয়েছে, তাছাড়া তারা এই গণভোটকে অবৈধ ও বেআইনি বলে ঘোষণা করে এবং ভোট গ্রহণে বাধা দেয়। সেখানে সহিংসতার ঘটনাও ঘটে। এর পরপরই স্পেনের কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব ও কাতালান প্রশাসনের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলা যায় যে, স্পেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ থেকে নৃতাত্ত্বিকভাবে এরা পৃথক। কাতালোনিয়ার রয়েছে নিজস্ব ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি। দীর্ঘকাল ধরে তারা স্বাধীনতার সংগ্রাম পরিচালনা করছে। বিশেষ করে ১৯৩৯ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তারা ফ্রাঙ্কোর রাজনৈতিক নিপীড়ন মোকাবিলা করে। এ সময় কাতালোনিয়ার আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার তথা স্বায়ত্তশাসন নস্যাত্ করা হয়। স্পেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কাতালোনিয়া অঞ্চলের আয়তন ৩২ হাজার ১১৪ বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যা ৭৫ লাখ। এটি স্পেনের সবচেয়ে সম্পদশালী ও শিল্পোন্নত এলাকা। পর্যটন ও শিল্প-কারখানা এ অঞ্চলের প্রধান অর্থনৈতিক শক্তি।

কাতালোনিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করলেও ইউরোপসহ বহির্বিশ্বের সমর্থন শূন্য। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের এক মুখপাত্র কাতালোনিয়ার স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একই ভাষায় বলেছে যে, যুক্তরাষ্ট্র কাতালোনিয়াকে স্পেনের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে মনে করে।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, কাতালোনিয়ায় কেন্দ্রীয় শাসন প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তে তার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। জার্মানিও একতরফা স্বাধীনতার ঘোষণাকে অনুমোদন করেনি। তারা দুপক্ষের মধ্যে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জঁ ক্লদ জাঙ্কার বলেছেন, কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণার পর ২৮টি দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়নে নতুন করে ভাঙনের আশঙ্কা করছেন তিনি।

এ ভাঙনের মুখে গোটা ইউরোপে বাণিজ্যিক বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা। ন্যাটোর মুখপাত্র কাতালোনিয়া সংকটকে স্পেনের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে বর্ণনা করেন। তিনি মনে করেন, স্পেনের সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে কাতালোনিয়া সংকটের সমাধান হওয়া উচিত। স্পেন ন্যাটো জোটের এক শক্তিশালী অংশীদার বলে তিনি অভিহিত করেন।

কাতালোনিয়ার এই স্বাধীনতার আন্দোলন স্পেনের রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও অখণ্ডতার জন্য চরম সংকটের সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়কালের ঘটনাবলী ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে, যেখানে কাতালোনীয় নেতৃত্ব ‘ধীরে চল’ নীতি গ্রহণ করেছে, সেখানে মাদ্রিদ সরকার কোনো রকম দূরদৃষ্টি বিবেচনা না করে কাতালোনীয় কর্তৃপক্ষের প্রতি তাদের হুমকি জোরদার করেছে এবং হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে স্পেনের উচ্চপরিষদ ‘সিনেটে’ কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণার পূর্বক্ষণে গৃহীত সিদ্ধান্তের উল্লেখ করা যায়। এ সিদ্ধান্তে উচ্চপরিষদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মারিয়্যানো রজয়কে সরাসরি কেন্দ্রীয় শাসন জারির ক্ষমতা প্রদান করে।

এ পরিপ্রেক্ষিতেই উপপ্রধানমন্ত্রীকে যেমন কাতালোনিয়া শাসনের অধিকার দেওয়া হয়, অপরদিকে তা কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনায় উত্তেজনা ও আন্দোলনের তীব্রতা সৃষ্টি করে। যার অপরিণামদর্শী ফল হিসেবে আশঙ্কিত সময়ের আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করা হলো। এই ঘোষণা স্পেনে বিগত চার দশকের মধ্যে সবচেয়ে নাজুক রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। ১৯৭০ সালে স্পেনে রাজা কার্লোসের একনায়কত্ববাদী শাসনের পর স্পেন আর এ ধরনের সংকটের মোকাবিলা করেনি। স্পেনের কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিতে আপসহীন মনোভাব লক্ষ করা যায়।

এদিকে কাতালোনীয় নেতৃত্ব আইন অমান্য আন্দোলন গড়ে তোলার হুমকি দিয়েছে। তারা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্তৃত্বকে অগ্রাহ্য করার আহ্বান জানিয়েছে। আগামী দিনগুলোতে উত্তেজনা এবং সহিংসতা গোটা কাতালোনিয়াকে গ্রাস করতে পারে। জোরদার হতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার বিরোধী মনোভাব। এ ধরনের শক্তি প্রয়োগ সংকটকে আরো ঘনীভূত করবে এবং পরিস্থিতিকে ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন’ এ পৌঁছে দেবে। যা অবশেষে দেশটিকে অনিবার্যভাবে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে।

বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষণীয় যে, যে-ইউরোপে এক সময়ে জাতিরাষ্ট্র বা নেশন স্টেট এর ধারণা ক্রমশ বিকশিত হয়েছে সেখানে আজ সর্বত্র ভাঙনের সুর। শুধু কাতালোনিয়া নয়, স্পেনের অভ্যন্তরে দীর্ঘকাল ধরে আর একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছে। পশ্চিম পিরিনিজ পর্বতের পাদদেশে ফরাসি স্পেনের সীমান্তে আর একটি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ‘বাস্ক’ রাষ্ট্রের জন্য দীর্ঘকাল ধরে লড়ছে। সাম্প্রতিককালে যদিও স্পেন সরকার এদেরকে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছে, তা হলেও কাতালোনিয়ার বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের দ্বারা তারা উত্সাহিত হতে পারে।

এছাড়া ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদের আন্দোলন তীব্রতা অর্জন করছে। স্কটল্যান্ড ব্রিটেন থেকে বেরিয়ে যেতে চাচ্ছে। ২০১৪ সালের গণভোটে ব্রিটেনের ঐক্য কোনোমতে রক্ষা পেলেও সেখানে আবারো গণভোটের পাঁয়তারা চলছে। এছাড়া জার্মানির বেভারিয়া রাজ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদী প্রবণতা রয়েছে। বেলজিয়ামের ফ্লেমিসরা ছোট দেশটাকে আরো ছোট করতে চাইছে। ইতালির দুটো অঞ্চল লম্বার্দি ও ভেনেতোতে সাম্প্রতিক সময়ে স্বায়ত্তশাসন আন্দোলন উল্লেখিত হয়েছে।

ইতিপূর্বে এ ধরনের আর একটি লেখায় তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে বিচ্ছিন্নতাবাদের সফলতা ও ভয়াবহতা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ইউরোপের অব্যাহত ভাঙন প্রতিযোগিতা জাতিরাষ্ট্রের প্রথাগত ধারণাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। সভ্যতার পাদপীঠ ইউরোপে যদি এ ভাঙন রোধ করা না যায়, তাহলে তৃতীয় বিশ্বের জন্য সমূহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে।

লেখক-ড. আবদুল লতিফ মাসুম : অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

521 ভিউ

Posted ১১:০৬ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ০৫ নভেম্বর ২০১৭

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com