বুধবার ১লা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বুধবার ১লা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

নির্বাচনের ডামাডোলে ডিসেম্বরেই বিএনপি ছেড়ে ৩০ হাজার নেতা-কর্মীর আ.লীগে যোগদান

রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮
279 ভিউ
নির্বাচনের ডামাডোলে ডিসেম্বরেই বিএনপি ছেড়ে ৩০ হাজার নেতা-কর্মীর আ.লীগে যোগদান

কক্সবাংলা ডটকম(২৩ ডিসেম্বর) :: জাতীয় নির্বাচনের ডামাডোলের মধ্যে চলতি ডিসেম্বর মাসে দেশের ৩০টি জেলায় বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে এসেছেন ৩০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও এই যোগদানের কথা আসছে গণমাধ্যমে। ফলে প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে।

এদের বাইরে জাতীয় পার্টিরও হাজারখানেক নেতা-কর্মী এসেছেন আওয়ামী লীগে।

এবার ভোটের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে গত ২১ নভেম্বর রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা এখনো ক্লিয়ারেন্স পাইনি। অনেকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। যদি নেত্রীর (শেখ হাসিনা) ক্লিয়ারেন্স পাই, কিংবা সবুজসংকেত দেয়, তাহলে সারা দেশে বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ অভিমুখে যাত্রা করবে। সেটা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা কখনো চিন্তাও করতে পারেননি।’

২০১৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়া আওয়ামী লীগের স্থানীয় পর্যায়ে কাউকে যোগদান করানোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ওই বছরের ২২ মে কাদের নিজেই এই তথ্য জানান।

এই নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে কি না বা বিএনপি থেকে এভাবে যোগদানের অনুমতি মিলেছে কি না, সেটা স্পষ্ট করছেন না স্থানীয় নেতারা।

এবার আওয়ামী লীগ মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরুর পর নৌকা প্রতীক পেতে যারা ফরম তোলেন, তাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি নাম ছিল চমক। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির সমর্থনে জয়ী এবং পরে পরাজিত এম মনজুর আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনও কেনেন ফরম। সর্বশেষ ১৯ ডিসেম্বর বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরী বিএনপি ছেড়ে আসেন আওয়ামী লীগে।

অনুসন্ধান বলছে, চলতি মাসে দেশের প্রতিটি বিভাগেই দল পাল্টানোর ঘটনা ঘটেছে। আর সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বেশি আওয়ামী লীগে এসেছে দিনাজপুর জেলায়। গত ১৫ দিনে এই জেলায় বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে এসেছেন অন্তত ১৫ হাজার নেতাকর্মী। তারা সবাই যোগ দিয়েছেন আনুষ্ঠানিকভাবে।

দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনে ইকবালুর রহিমের মাধ্যমে যোগ দেন কমপক্ষে ছয় হাজার নেতা-কর্মী।

১১ ডিসেম্বর শ্রমিক দলের নেতা জেলা মোটর পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ দুই হাজার শ্রমিক এক দিনেই যোগ দেন। কয়েকজন পৌর কাউন্সিলরসহ আরও চার হাজার নেতা-কর্মীও পাল্টেছেন পক্ষ।

দিনাজপুর-২ (বিরল-বোঁচাগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর হাত ধরে বিএনপি ছেড়েছেন অন্তত তিন হাজার নেতা-কর্মী।

দিনাজপুর-৫ আসনের মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের মাধ্যমে প্রায় তিন হাজার, দিনাজপুর-৪ আসনের আবুল হাসান মাহমুদ আলীর মাধ্যমে দুই হাজার এবং দিনাজপুর-৫ আসনের শিবলী সাদিকের হাত ধরে এসেছেন প্রায় এক হাজার নেতাকর্মী।

রাজশাহী বিভাগ

৯ ডিসেম্বর রাজশাহীর চারঘাটে বিএনপি ছেড়ে পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী রাজশাহী-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী শাহরিয়ার আলমের জনসভায় যোগ দেন।

১৬ ডিসেম্বর পুঠিয়ায় যুবদল নেতা ইমরুল ইসলাম, ২১ ডিসেম্বর পবার হরিয়ান ইউপির চেয়ারম্যান মফিদুল ইসলাম বাচ্চুর নেতৃত্বে এক হাজারের বেশি নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে আসেন।

১৫ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুল মমিন ম-লের হাত ধরে আওয়ামী লীগে আসেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমানসহ দুই শতাধিক নেতাকর্মী।

২০ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে শাহজাদপুর উপজেলায় বিএনপির এক হাজার নেতাকর্মী যোগ দেন আওয়ামী লীগে। এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি।

১৯ ডিসেম্বর পাবনার চাটমোহরে মকবুল হোসেনের পক্ষে জনসভায় যোগ দেন বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী।

খুলনা বিভাগ

১৯ ডিসেম্বর বাগেরহাটের রামপালে ঝনঝনিয়া হাইস্কুল মাঠে নির্বাচনী সমাবেশে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন।

১৬ ডিসেম্বর সাতক্ষীরার শ্যামনগর বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী পক্ষ ত্যাগ করেন। তারা সাতক্ষীরা-৪ আসনে নৌকার এস এম জগলুল হায়দারের পক্ষে কাজ করছেন।

এর আগে আওয়ামী লীগে আসেন আশাশুনি (সাতক্ষীরা-৩) উপজেলা বিএনপির শতাধিক নেতাকর্মী।

১২ ডিসেম্বর ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় চারবারের চেয়ারম্যান সাজেদুর হক লিটন বিএনপি ছেড়ে আসেন আওয়ামী লীগে।

১৬ ডিসেম্বর কালীগঞ্জ উপজেলার নারী ভাইস চেয়ারম্যান শাহনাজ পারভীন আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১৮ ডিসেম্বর শৈলকুপার ফুলহরি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জামিনুর রহমান বিপুল ক্ষমতাসীন দলে যোগ দেন।

২০ ডিসেম্বর কালীগঞ্জ উপজেলার রায়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ৫০ জন নেতাকর্মী নিয়ে আসেন আওয়ামী লীগে।

একই দিন মাগুরার শ্রীপুরে উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি বাবুল মিয়া আওয়ামী লীগে আসেন পাঁচ শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মী নিয়ে। তারা মাগুরা-১ আসনে সাইফুজ্জামান শিখরের হয়ে কাজ করবেন।

২১ ডিসেম্বর নড়াইলে কলারোয়া ইউনিয়ন বিএনপির শতাধিক কর্মী-সমর্থক নড়াইল-১ আসনে কবিরুল হক মুক্তির পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দেন।

বরিশাল বিভাগ

১৮ ডিসেম্বর বরিশাল-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর হয়ে কাজ করার ঘোষণা দেন বিএনপি ও জাতীয় পার্টির পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী।

আগের দিন সন্ধ্যায় মশিউর রহমান বাদশার নেতৃত্বে বাবুগঞ্জ ও মুলাদী উপজেলার শতাধিক এবং আগৈলঝাড়ায় ৫০ জনের বেশি নেতা-কর্মী পক্ষ পাল্টান।

১৪ ডিসেম্বর বিএনপির নেতা আবদুর রহমান সরদার, বজলুল হক সরদার ও জাতীয় পার্টির শতাধিক নেতাকর্মী আসেন আওয়ামী লীগে।

৩ ডিসেম্বর গৈলা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা অতুল চন্দ্র সরকার ও সবুজ বেপারীর নেতৃত্বে আসেন দুই শতাধিক নেতাকর্মী।

১৬ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগে আসেন উপজেলা যুবদলের সভাপতি আলী হোসেন ভূঁইয়া স্বপন।

২০ ডিসেম্বর বরিশাল সিটি করপোরেশনে বিএনপির সমর্থনে জয়ী ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জামাল হুসেইন ও ২৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর ইসলামও আসেন ক্ষমতাসীন দলে। সঙ্গে নিয়ে আসেন পাঁচ শতাধিক কর্মী-সমর্থক।

৮ থেকে ১১ ডিসেম্বর বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা বিএনপির এক হাজারের বেশি নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিএনপি ওই আসনে খন্দকার মাহবুব হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা।

১২ ডিসেম্বর ঝালকাঠির রাজাপুরে সিরাজুল ইসলাম কহু গাজীর নেতৃত্বে বিএনপির তিন শতাধিক নেতাকর্মী পক্ষ পাল্টান। তারা নৌকার প্রার্থী বজলুল হক হারুনের পক্ষে কাজ করছেন।

একই দিন পটুয়াখালীর লেবুখালীতে পটুয়াখালী-১ আসনের নৌকার প্রার্থী শাহজাহান মিয়ার হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির তিন শতাধিক নেতাকর্মী।

১৭ ডিসেম্বর পটুয়াখালী-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিব্বুর রহমান মহিবের মাধ্যমে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির ৫০ জন।

২০ ডিসেম্বর পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে জাপা ও বিএনপির ৫৫ জন নেতাকর্মীও মহিবের পথসভায় যোগ দেন।

১০ থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে ভোলায় বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের হাত ধরে ভোলা বিএনপি ও বিজেপির এক হাজার তিন শর বেশি নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে আসেন।

তাদের মধ্যে ধনিয়া ইউনিয়ন থেকে আট শতাধিক আর আলীনগর, ভেলু মিয়া ও ভেদুরিয়া ইউনিয়ন থেকে আসেন পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী।

১২ ডিসেম্বর লালমোহন পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক জিয়া শতাধিক নেতাকর্মীকে নিয়ে যান ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনের সংসদ সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওনের কাছে।

গতকাল ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের কালিয়ার জোড়ে আওয়ামী লীগের পথসভায় যোগ দেন। তারা ওই আসনে নৌকার প্রার্থী আমির হোসেন আমুর হাতে ফুল দিয়ে দলে যোগ দেন।

সিলেট বিভাগ

১১ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জের ছাতকে মিছিল করে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের শতাধিক নেতাকর্মী আসেন আওয়ামী লীগে।

১৫ ডিসেম্বর একই জেলার দোয়ারাবাজারে উপজেলা সদর ও নরসিংপুর ইউনিয়নের দুই শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মী পক্ষ বদলান। তারা নৌকার প্রার্থী মুহিবুর রহমান মানিকের পক্ষে কাজ করছেন।

১৪ ডিসেম্বর তাহিরপুর উপজেলায় বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী পক্ষ পাল্টান। তারা সুনামগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের পক্ষে কাজ করছেন।

৮ ডিসেম্বর হবিগঞ্জের মাধবপুরে পক্ষ পাল্টান বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী। তারা হবিগঞ্জ-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী মাহবুব আলীর পক্ষ নিয়েছেন।

২০ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ খানের হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির চার শতাধিক নেতাকর্মী।

২১ ডিসেম্বর রাতে নৌকার প্রার্থীর হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির ৫০ জনেরও বেশি নেতা-কর্মী।

২১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মৌলভীবাজারের রাজনগরে নৌকার প্রার্থী নেছার আহমদের পক্ষে কাজ করতে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের শতাধিক নেতাকর্মী।

ঢাকা বিভাগ

২০ ও ২১ ডিসেম্বর গাজীপুরের কালীগঞ্জে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন। গাজীপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মেহের আফরোজ চুমকির পথসভায় যোগ দেন তারা। তাদের ৩০০ জন এসেছেন বিএনপি থেকে, ২০০ জন জাতীয় পার্টি থেকে।

৮ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জের ভৈরব বিএনপির চার শতাধিক নেতা-কর্মী পক্ষ পাল্টান। উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের মানিকদি এবং পৌর শহরের কালীপুর গ্রামের বাসিন্দা তারা।

২০ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওরে নৌকার প্রার্থী নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির ৫০০ নেতাকর্মী।

১৭ ডিসেম্বর নরসিংদীর বেলাবতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক স্বপন মাহমুদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী।

৬ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলের সখীপুরের কালিয়া ইউনিয়নে ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কর্মিসভায় যোগ দেন বিএনপির শতাধিক নেতাকর্মী। তারা টাঙ্গাইল-৮ আসনে নৌকার প্রার্থী জোয়াহেরুল ইসলামের পক্ষে কাজ করছেন।

টাঙ্গাইলে ২০ ডিসেম্বর ধনবাড়ী উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি শিরিন রহমানের নেতৃত্বে তিন শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মী পক্ষ পাল্টান। তারা এখন টাঙ্গাইল-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আবদুল রাজ্জাকের পক্ষে।

১৩ ডিসেম্বর মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় করে ক্ষমতাসীন দলে যোগ দেন বিএনপির শতাধিক নেতা।

১৯ ডিসেম্বর শিবচরে নৌকার প্রার্থী নূর-ই-আলম চৌধুরীর হাতে ফুল তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগে আসেন বিএনপির ৫০ জন।

১৮ ডিসেম্বর রাজৈর উপজেলার অর্ধশত নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন শাজাহান খানের পক্ষে কাজ করতে।

৩ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর রহমান অর্ধশত নেতাকর্মী নিয়ে পক্ষ পাল্টান।

১৩ ডিসেম্বর রাজবাড়ীর পাংশা বিএনপির শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন। তারা সবাই রাজবাড়ী-২ আসনে নৌকার প্রার্থী জিল্লুল হাকিমের জন্য কাজ করছেন।

২০ ডিসেম্বর গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপির একাংশের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মিয়াসহ তিন শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন। তারা রাজবাড়ী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী কাজী কেরামত আলীর হয়ে ভোট করছেন।

ময়মনসিংহ বিভাগ

১৭ ডিসেম্বর নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগে আসেন তিন শতাধিক নেতাকর্মী।

১৫ ডিসেম্বর জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলটিতে আসেন বিএনপির ৫০ নেতাকর্মী। নেতৃত্বে ছিলেন জামালপুর শহর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম সিদ্দিকী মামিম।

চট্টগ্রাম বিভাগ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের পাহাড়িয়াকান্দি ইউনিয়নের বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে আসেন ১৭ ডিসেম্বর। তারা নৌকার প্রার্থী এ বি তাজুল ইসলামের পক্ষে কাজ করছেন।

১৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা-১ আসনে সুবিদ আলী ভূঁইয়ার হাতে ফুল দিয়ে বিএনপি ছেড়ে আসেন মালিগাঁও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমেদসহ বেশ কয়েকজন নেতা।

১৬ ডিসেম্বর বরুড়ায় জাতীয় পার্টির ৪০০ নেতাকর্মী আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাছিমুল আলম চৌধুরীকে সমর্থন জানান।

একই সভায় কৃষক দল নেতা সাবেক পৌর চেয়ারম্যান মীর মোবারক হোসেনও আওয়ামী লীগে যোগ দেন।

১৭ ডিসেম্বর দেবীদ্বারে চুলাশ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন।

৩ ডিসেম্বর কক্সবাজারের পেকুয়া বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের আড়াই শতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে চলে আসেন। ১০ ডিসেম্বর উপজেলার মগনামার বিএনপির প্রভাবশালী নেতা শরাফত উল্লা দুই শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে পক্ষ পাল্টান।

১৮ ডিসেম্বর রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক উচিং থোয়াই চৌধুরী আওয়ামী লীগে যোগ দেন।

279 ভিউ

Posted ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com