বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

বৃহস্পতিবার ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

২৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইউজিসি’র তদন্ত

শুক্রবার, ০১ জুলাই ২০২২
239 ভিউ
২৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইউজিসি’র তদন্ত

কক্সবাংলা ডটকম(১ জুলাই) :: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নয় ধরনের কমিটি থাকতে হয়। এর মধ্যে তিনটি কমিটির সভাপতি থাকেন উপাচার্য (ভিসি)। অন্য তিন কমিটির সভাপতি হন উপাচার্যের মনোনীত শিক্ষক। আর বাকি তিনটি কমিটিতে সভাপতি থাকেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা।

এই তিন কমিটিতেও সদস্য হিসেবে থাকেন উপাচার্য এবং একটিতে কোষাধ্যক্ষের (ট্রেজারার) থাকার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। উপ-উপাচার্যও (প্রো-ভিসি) সদস্য হিসেবে থাকেন একাধিক কমিটিতে। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই কমিটিগুলোর কার্যক্রম চলছে। এতে করে আর্থিকসহ নানা বিষয়ে অস্বচ্ছতা দেখা দিয়েছে।

দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১০৮টি। এর মধ্যে ২৩টিতেই উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ পদে কেউ নেই। ৩৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নেই। ৮০টিতে উপ-উপাচার্য নেই এবং ৪৯টিতে কোষাধ্যক্ষ নেই।

সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পাঠানো এ সংক্রান্ত তথ্যে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। নানা অনিয়মের দায়ে ২৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইউজিসি তদন্ত করছে বলেও জানা গেছে।

ইউজিসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. দিল আফরোজা বেগম বলেন, ‘উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ না থাকলে ওই বিশ্ববিদ্যালয় ভালোভাবে চলতে পারে না। আমরা সবসময়ই এ তিনটি পদ পূরণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বলে আসছি। কিন্তু তারপরও হচ্ছে না।’ তার ভাষ্য অনুযায়ী, এসব পদে জনবল না থাকার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। একটি কারণ হতে পারে উপাচার্য পদে যোগ্যতা অনুযায়ী শিক্ষক না পাওয়া। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেও চান না। আরেকটি কারণ হচ্ছে ট্রাস্টিরা

ইচ্ছাকৃতভাবে এসব পদে নিয়োগ দিতে চান না। এর কারণ রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত প্রতিনিধি না থাকলে তারা যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন।’

অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আরও বলেন, ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের আপডেট তথ্য আমরা নিয়মিতভাবেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাচ্ছি। এছাড়া যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়মের ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে, সেগুলোর প্রতিবেদনও মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব মন্ত্রণালয়ের। আমাদের ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা নেই। সেটা থাকলে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ই বন্ধ হয়ে যেত।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক বলেন, ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমস্যা, সুবিধা-অসুবিধা সাধারণত ইউজিসিই দেখে থাকে। উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ না থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও তারাই তাগিদ দিয়ে থাকে। তবে ইউজিসি যদি আমাদের কাছে কোনো সুপারিশ করে, তাহলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।’

ইউজিসি বলছে, অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকলেও সে ব্যাপারে তারা ভ্রুক্ষেপ করছে না। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা নিজেদের ইচ্ছেমতো কাউকে ভারপ্রাপ্ত রেখে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে প্যানেল পাঠানো হয়। ফলে তা বাতিল করতে হয়। তবে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যানেল প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার তিন-চার মাস আগে তাদের প্যানেল প্রস্তাব প্রস্তুত করে তাহলে কোনো পদই শূন্য থাকবে না।

ইউজিসি সূত্র জানায়, উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ না থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনিয়মও বেশি হয়। আর্থিক দুর্নীতি, তহবিল তছরুপ, উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগে ইচ্ছেকৃত কালক্ষেপণ, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন যথাযথভাবে না মানাসহ নানা অভিযোগে ২৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সহসভাপতি ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী বলেন, ‘উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ পদের জন্য অনেক সময় শিক্ষক পাওয়া যায় না। আবার অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা করুণ, তারা ভালো বেতন দিতে পারে না। তাই নিয়োগও দিতে চায় না। অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ না দিয়ে দায়িত্ব এড়িয়ে যাচ্ছে।’ তিনি মনে করেন, বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও হওয়া উচিত দুই ধরনের, যা সরকারের ভাবা উচিত।

যারা ট্রাস্ট পরিচালিত হবে তারা থাকবে অলাভজনক। আবার করপোরেট কোম্পানি পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়ও থাকতে পারে। তারা সরকারের আইন অনুযায়ী কর দেবে। এতে বিনিয়োগ আসবে। এরপরও যারা বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে পারবে না, তারা ঝরে যাবে। আর যারা চালাবে, তারা ভালোভাবে চালাবে।

তদন্ত চলছে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্যদের বিরুদ্ধে গুরুতর আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি কেনায় দুর্নীতি, প্রতিটি সভায় মোটা অঙ্কের সম্মানী নেওয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকায় দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি কেনা, বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকায় ট্রাস্টিদের বিদেশ ভ্রমণ, ট্রাস্টি কোটা চালু করে শিক্ষার্থী ভর্তিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।

প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের আগের চেয়ারম্যান আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়জন শিক্ষকের পিএইচডির সনদ জাল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য জাল সনদধারীদের চাকরিচ্যুত করলে তাকেই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে বাধ্য করেন ট্রাস্টিরা। এমনকি ওই ছয় শিক্ষককে চাকরিতে ফেরত আনা হয়।

এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ টানা ১২ বছর উপাচার্য ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করেছে। তখন ইচ্ছেমতো সনদ ইস্যু করা হয়েছে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়টির মালিক আবুল হাসান মুহম্মদ সাদেক উপাচার্য হিসেবে সই করেছেন। ফলে তার স্বাক্ষর করা সনদগুলো কোনোভাবেই বৈধ মনে করছে না ইউজিসি। এছাড়া নিয়মিত সিনেট, সিন্ডিকেট গঠন করে ইচ্ছেমতো বিশ্ববিদ্যালয়টির আয়-ব্যয় পরিচালনা করেন মুহম্মদ সাদেক ও তার ছেলে।

ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চট্টগ্রাম (ইউএসটিসি)-এর প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলাম। এখন মালিকানা নিয়ে তার তিন সন্তানের বিরোধ চরমে। এছাড়া প্রতিষ্ঠার প্রায় ৩০ বছর হতে চললেও বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব জমি নেই, রেলওয়ে থেকে লিজ নেওয়া জমিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি চলছে।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে দীর্ঘদিন ধরে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন কোর্স, কারিকুলাম ও প্রোগ্রাম আপডেট হয় না। ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত আসনের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করেছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। ওইসব বিষয়ে পড়ালেখার প্রয়োজনীয় ল্যাবরেটরি সুবিধাও তাদের নেই। মানিকগঞ্জের এনপিআই বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা নিয়ে দুইপক্ষের দ্বন্দ্ব, শিক্ষক সংকটসহ নানা অভিযোগে তদন্ত চলছে।

চুয়াডাঙ্গার ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি ও ফরিদপুরের টাইমস ইউনিভার্সিটিতে প্রয়োজনীয় জায়গা, শিক্ষক, ল্যাবরেটরিসহ কোনো সুবিধাই নেই। নামমাত্র বেতন দেওয়া হয় শিক্ষকদের। কোর্স কারিকুলাম আপডেট হয় না। এই দুই বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না করলে ইউজিসি তাদের নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।

এছাড়াও অন্যান্য যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে, সেগুলোর মধ্যে সিলেটের লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সিলেটের নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনার নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অন্যতম।

উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ কোনোটিই নেই : আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি), সেন্ট্রাল উইমেনস ইউনিভার্সিটি, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, দি মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি, চিটাগং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই।

উপাচার্য না থাকা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় : স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, ফেনী ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া, ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল।

কোষাধ্যক্ষ না থাকা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় : ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চট্টগ্রাম, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, রাজশাহী সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আনোয়ার খান মডার্ন ইউনিভার্সিটি, রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়, জেড. এন. আর. এফ. ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস, আহছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি রাজশাহী, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি।

239 ভিউ

Posted ২:১৩ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ০১ জুলাই ২০২২

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com