এম.নজরুল ইসলাম,কুতুবদিয়া (২২ নভেম্বর) :: কুতুবদিয়া উপকূলে মৎস্য আহরনে নিয়োজিত ফিশিং বোটসমূহের লাইসেন্স না থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাসিম আল মাহমুদ।
তাই অনাকাংখিত জামেলা এড়াতে উপকূলের সকল ফিশিং বোট মালিককে বোটের লাইসেন্সসহ প্রয়োজনী কাগজপত্র সংগ্রহ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মেইলে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ প্রদান করেন তিনি।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, সমূদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মৎস্য আহরণে নিয়োজিত ফিশিং বোটসমূহের রেজিস্ট্রেশন ও সার্টিফিকেট অব ইন্সপেকশন গ্রহণ এবং ফিশিং লাইসেন্স ব্যতীত সমূদ্র/উপকূলীয় অঞ্চলে চলাচল ও মৎস্য আহরণ আইনগতভাবে দন্ডনীয় অপরাধ।
অতী শীগ্রই এসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়া সাগরে মৎস্য আহরণে নিয়োজিত ফিশিং বোটসমূহের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বোটের লাইসেন্স করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছে মৎস্য
অফিস।
বোটের লাইসেন্স করতে যা যা লাগবে…..
সমূদ্র ও উপকূলীয় অঞ্চলে বৈধভাবে মৎস্য আহরণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা বোটের মালিককে নৌ বাণিজ্য দপ্তরের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
বোটের সামনে ও পাশে বোটের নাম এবং বোটের পিছনে বন্দরের নাম খোদাই করে লিখা নিশ্চিত করতঃ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদান করে নৌ বাণিজ্য দপ্তর থেকে বোটের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে এবং সার্টিফিকেট অব ইন্সপেকশন সংগ্রহ করতে হবে।
সার্টিফিকেট অব ইন্সপেকশন প্রাপ্তির পর সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তর.আগ্রাবাদ,চট্টগ্রাম অথবা জেলা মৎস্য দপ্তর কক্সবাজার থেকে নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা এবং সরকারী ফি পরিশোধ সাপেক্ষে ফিশিং লাইসেন্স গ্রহণ পূর্বক বৈধভাবে মৎস্য আহরণের জন্য সকল ফিশিং বোট মালিক/সংস্থাকে অনুরোধ করেছেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাসিম আল মাহমুদ।
Posted ৬:০৭ অপরাহ্ণ | বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০১৭
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta