রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার : দাম কমছে তেল চিনি আলু পেঁয়াজের

মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
23 ভিউ
বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার : দাম কমছে তেল চিনি আলু পেঁয়াজের

কক্সবংলা ডটকম(২০ ফেব্রুয়ারি) :: নিজেদের বাজারে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে গত বছরের ডিসেম্বরে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ভারত। পরে এ নিষেধাজ্ঞা চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে সে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই দেশটি বাংলাদেশসহ আরো পাঁচটি দেশে সীমিত আকারে পেঁয়াজ রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে গতকাল এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই দেশের বাজারে কমতে শুরু করেছে নিত্যপণ্যটির দাম।

ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, পেঁয়াজ রফতানির ওপর ভারত সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। কেবল দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের খাতিরে বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, মরিশাস, ভুটান, বাহরাইন ও নেপালে তারা পণ্যটি রফতানি করবে। তবে কী পরিমাণ রফতানি হবে তা জানা যায়নি।

দেশের বাজারে গত বছর থেকেই অস্থিতিশীল পণ্যগুলোর একটি পেঁয়াজ। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত পণ্যটি রফতানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করলে দেশের বাজারেও এর বেশ প্রভাব পড়ে। বর্তমানে রাজধানীতে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে দাম ছিল ১২০-১৩০ টাকা কেজি। তবে ভারতের রফতানির সিদ্ধান্তে রাজধানীতে পেঁয়াজের দামে তেমন প্রভাব না পড়লেও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে গতকাল কেজিতে কমেছে ১০ টাকা।

স্থলবন্দরে খোঁজে নিয়ে জানা যায়, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খবরে বাজারে হঠাৎ পণ্যটির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। এতে একদিনের ব্যবধানে দেশী পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা। একদিন আগেও পাইকারিতে ১০০ ও খুচরায় ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ গতকাল ৯০ ও ১০০ টাকায় মিলেছে।

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলে সরবরাহ যেমন বাড়বে, তেমনি দামও কমে আসবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এ বিষয়ে হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা শাকিল খান বলেন, ‘ভারত পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়ায় বেশ কিছুদিন ধরেই হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। সম্পূর্ণ দেশী পেঁয়াজ দিয়েই বাজারে ক্রেতাদের চাহিদা মেটানো হচ্ছিল। আমরা পাবনাসহ আশপাশের অঞ্চলগুলো থেকে পণ্যটি এনে সে চাহিদা মেটাচ্ছি। সরবরাহ ভালো থাকায় দাম মোটামুটি কমতির দিকেই ছিল। কিন্তু গত দুই সপ্তাহ থেকেই পেঁয়াজের দাম ওঠানামা করছে।’

তিনি বলেন, ‘পাবনার মুড়িকাটা পেঁয়াজের মৌসুম শেষের দিকে। তাই বাজারে এর সরবরাহ কিছুটা কমতে শুরু করেছে। পাশাপাশি দামও বেড়ে যায়। অনেকে পেঁয়াজ মজুদ করে রেখেছিলেন। কিন্তু ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হবে এমন খবরে মজুদদাররা এখন সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়েছেন। এতে মোকামে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে।’

সামনে রমজান মাস। দেশে এ সময় পেঁয়াজের বাড়তি চাহিদা থাকে। তাই ভারত থেকে পণ্যটি আমদানির জন্য আগে থেকেই অনুমতিপত্র (আইপি) নিয়ে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।

এ তথ্য জানিয়ে হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক মোবারক হোসেন বলেন, ‘এলসি খোলা থেকে শুরু করে পেঁয়াজ আমদানির জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। গতকাল আমরা ভারতীয় রফতানিকারকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি এবার ভারতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তাই গতকাল পণ্যটি রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবে, চলতি বছর ২ লাখ ৬০ হাজার হেক্টর জমিতে ৩৬ লাখ ৭৩ হাজার টন পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৬ লাখ ৭৩ হাজার টন। এর মধ্যে চারা পেঁয়াজ ২৭ লাখ ২৮ হাজার টন, কন্দ পেঁয়াজ ৮ লাখ ১৯ হাজার ও পেঁয়াজবীজ ৫৬ হাজার টন।

দেশে পেঁয়াজের চাহিদা প্রায় ৩০ লাখ টন। সর্বশেষ অর্থবছরে ৩৪ লাখ টনের বেশি উৎপাদন হয়। তবে মাঠ পর্যায় থেকে ভোক্তা পর্যন্ত যেতে এক-চতুর্থাংশ পেঁয়াজ নষ্ট হয় কিংবা শুকিয়ে কমে যায়। গত বছরের মার্চে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। তবে এপ্রিলের মাঝামাঝি নিত্যপণ্যটির দাম বাড়তে শুরু করে। জুনের শুরুতে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম প্রায় ১০০ টাকায় ঠেকলে আমদানির অনুমতি দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। এর পর থেকে গত ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ১৯ লাখ ৯৩ হাজার ২৯১ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। যদিও এর বিপরীতে আমদানি হয়েছে কেবল ৭ লাখ ৫ হাজার ৪৩৭ টন।

এদিকে গত ৮ ডিসেম্বরে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত। অভ্যন্তরীণ বাজারে সরবরাহ বাড়াতে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটি। এর আগে গত বছরের ২৮ অক্টোবর ভারত পেঁয়াজের ন্যূনতম রফতানি মূল্য প্রতি টন ৮০০ ডলার নির্ধারণ করেছিল।

ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর নেতৃত্বে রোববার মন্ত্রিসভা কমিটির এক বৈঠকে পেঁয়াজ রফতানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। প্রথম ধাপে ওই বৈঠকে তিন লাখ টন পেঁয়াজ রফতানির অনুমোদন দেয় মন্ত্রীদের কমিটি। এতে বাংলাদেশেও ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রফতনির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সম্পর্কিত বিভিন্ন শর্তাবলির বিষয়ে দু-একদিনের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

রাজধানীর শ্যামবাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মাজেদ বলেন, ‘আমদানি এখনো শুরু হয়নি। ভারতীয় পেঁয়াজ আসা শুরু হলে দাম কমে আসবে। তবে পাইকারিতে এখনো দাম কমেনি। পাঁচদিন ধরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৯৫-১০০ টাকায় বিক্রি করছি। অবশ্য যেহেতু আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে দাম অনেকটাই কমে আসবে।’

এদিকে রোজার আগে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে তোড়জোড় শুরু করেছে সরকার। বেশ কিছু নিত্যপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার ঘোষণা আগেই দেওয়া হয়েছিল। তার আলোকে গত এক সপ্তাহ ধরে পাঁচ মন্ত্রণালয় এবং এর অধিভুক্ত বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা এ বিষয়ে কাজ করেছেন। সব দিক বিবেচনা করে আজ ঘোষণা দেওয়া হবে বেশ কিছু ভোগ্যপণ্যের নতুন দাম।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, আজ অভ্যন্তরীণ কৃষিপণ্য ও আমদানিকৃত পণ্য মিলে অর্ধশতাধিক পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হতে পারে। সেই হিসেবে আজ থেকে ভোজ্য তেল, চিনি, আলু-পেঁয়াজ, গরু-ছাগলের মাংসসহ অনেক পণ্যের নতুন মূল্য ঘোষণা করা হবে।
জানা গেছে, আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য নির্ধারণের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশন, অভ্যন্তরীণ কৃষিপণ্য উৎপাদনে কৃষি মন্ত্রণালয় ও কৃষি বিপণন অধিদফতর, চাল-আটার মূল্য নির্ধারণে খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং গরু-ছাগলের মাংস ও দুধের দাম নির্ধারণে কাজ করেছে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতর।
এর মধ্যে ট্যারিফ কমিশন আমদানিকৃত ৮ থেকে ১০টি পণ্যের মূল্য প্রস্তাব দেবে, কৃষি বিপণন অধিদফতর দেবে ৩০টির মতো অভ্যন্তরীণ পণ্যের, প্রাণিসম্পদ অধিদফতর ৫ থেকে ৬টি এবং খাদ্য মন্ত্রণালয় ৩টির মতো পণ্যের মূল্য প্রস্তাব দিতে পারে। সব মিলিয়ে অর্ধশতাধিক পণ্যের মূল্য প্রস্তাব আজকের বৈঠকে দেওয়া হতে পারে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু  বলেন, মঙ্গলবার আমরা সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দফতরের সঙ্গে বসব। পরে ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও আলোচনা করব। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে তবেই পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হবে। সবাই যদি একমত হয়, তবেই বৈঠকে মূল্য ঘোষণা করা হবে। যদি একমত না হওয়া যায় তা হলে হয়তো আরেকদিন বসার দরকার হতে পারে। আসলে আমরা এমন মূল্য নির্ধারণ করব, যাতে ব্যবসায়ী-ভোক্তা সবার জন্যই সুবিধা হয়। সবার মত নিয়ে ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করলেই তো আর হবে না, ঘোষিত মূল্য যাতে বাস্তবায়ন করা যায়- এমন মূল্যই বেঁধে দেওয়া হবে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী সময়ের আলোকে আরও বলেন, মঙ্গলবারের টাস্কফোর্সের সভায় আমরা শুধু মূল্য নির্ধারণের বিষয়েই কথা বলব না, রোজার আগের বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করব। আইনশৃক্সক্ষলা পরিস্থিতি, পণ্যবাহী গাড়িতে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, শুল্কসংক্রান্ত বিষয়, আমদানি পরিস্থিতি, পণ্যের মজুদ পরিস্থিতি- এ রকম অনেক বিষয়েই আমরা আলোচনা করব। আলোচনায় যদি মূল্যের বিষয়ে একমত হওয়া যায় তা হলে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে মূল্য ঘোষণা করব।
জানা গেছে, আমদানি শুল্ক কমায় এবং বিশ্ব বাজারে দাম কমায় দেশের বাজারে ভোজ্য তেলে লিটারপ্রতি দাম কমতে পারে ৭-৮ টাকা। এতে করে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের মূল্য হবে ১৬১ থেকে ১৬২ টাকা। বর্তমানে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৬৯ টাকা। প্রতি কেজি গরুর মাংসের মূল্য হতে পারে ৭০০, আলু ২৮-৩০ এবং পেঁয়াজ ৫৫-৬০ টাকা। তবে চিনির দাম কমবে সামান্য। চিনিতে যেটুকু শুল্ক কমান হয়েছে তাতে কেজিপ্রতি দাম কমতে পারে ৫০ পয়সা থেকে ৭৫ পয়সার মতো।
মূল্য নির্ধারণের বিষয়ে কৃষি বিপণন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক (বাজার সংযোগ-১) প্রণব কুমার সাহা সোমবার  বলেন, আমরা ৩০টির মতো অভ্যন্তরীণ উৎপাদিত কৃষিপণ্যের মূল্য প্রস্তাব দেব টাস্কফোর্সের বৈঠকে। এ ছাড়া মূল্যের প্রস্তাব হবে তিন স্তরে- উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা। প্রত্যেক পর্যায়ে পণ্যভেদে সর্বনিম্ন ১ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত লভ্যাংশ ধরেই আমরা মূল্য প্রস্তাব জমা দেব। এ ছাড়া মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে পণ্যের উৎপাদন ব্যয়, পরিবহন ব্যয়, খাবারের ব্যয়, শ্রমিকের মজুরি, আড়ত পর্যায়ের খরচ- এসবও বিবেচনায় আনা হচ্ছে। তবে কোনটির মূল্য কত হবে, তা টাস্কাফোর্সের বৈঠকে আলোচনার পরই চূড়ান্ত হবে।
এদিকে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পরিচালক (উৎপাদন) ড. এবিএম খালেদুজ্জামান বলেন, আমরা মূলত মূল্য নির্ধারণ করব গরু, খাসি, ছাগল, ভেড়া, ছেলা ব্রয়লার মুরগির মাংসের এবং ফার্মের ডিম ও পাস্তুরিত দুধের। বিগত কয়েক দিন ধরে আমরা এসব নিয়ে কাজ করছি। প্রস্তাব চূড়ান্ত করে মঙ্গলবারের বৈঠকে জমা দেব।
এবার বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাও বেশ জোরদার করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। বাজারে ভোক্তা অধিদফতর নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। এ ছাড়া সরকারের আরও কিছু সংস্থাও কাজ করছে। তবে শুধু বাজার মনিটরিং করে মূল্যবৃদ্ধি বা বাজার সিন্ডিকেট ঠেকানো যায় না। সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, ঢাকা এবং সারা দেশের সব পর্যায়ের ভোক্তাকে সেবা দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত জনবল নেই। এ জন্য সরকার ‘৩৩৩’ নম্বরের একটি হটলাইন চালুর উদ্যোগ নিয়েছে।
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ভোক্তারা বাজারে গিয়ে পণ্য কেনার সময় যদি কোনো বিক্রেতা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি রাখেন, তখন ‘৩৩৩’ নম্বরে কল করলে অল্প সময়ের মধ্যে সেখানে ভোক্তা অধিদফতরের টিম যাবে। এভাবে বাজার ব্যবস্থাপনা ঠিক করতে চাচ্ছে সরকার। জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা পর্যায়ে ইউএনও এ বিষয়ে কাজ করবেন। এভাবে একটি স্মার্ট বাজার ব্যবস্থাপনা স্থাপন করার লক্ষ্য সরকারের।

 

23 ভিউ

Posted ১২:১৫ পূর্বাহ্ণ | মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com