কক্সবংলা ডটকম(২০ মার্চ) :: ধারাবাহিক দরপতনে দেশের পুঁজিবাজারে দৈনন্দিন লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দামই পড়তির দিকে।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ছিল ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্ট। এরপর ২৪ কর্মদিবসে ধারাবাহিক পতনের পর মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সূচক ৬৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে। লাখ লাখ বিনিয়োগকারীকে পথে বসিয়ে অবশেষে বুধবার (২০ মার্চ) সূচক উত্থানে ফিরেছে। এদিন ডিএসইর সূচক উদ্ধার হয়েছে ৫৮ পয়েন্ট।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ১১ ফেব্রুয়ারির পর প্রতি সপ্তাহেই শেয়ারবাজারে ধারাবাহিকভাবে সূচক কমেছে। ১১ ফেব্রুয়ারির পর প্রথম সপ্তাহে (১১-১৫ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইর সূচক ১১১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে।
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, দেশে যখন চরম রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল, অজানা অর্থনৈতিক শঙ্কা ছিল; তখনও শেয়ারমার্কেটে এই রকম পতনের তান্ডব দেখা যায়নি। এখন রাজনৈতিক অস্থিরতা নেই, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও শঙ্কা নেই, তারপরও শেয়ারাজারে নেমে এসেছে অশনি সংকেত।
বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, একটি স্বার্থান্বেষী পক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে শেয়ারবাজারে পতনের তান্ডব চালাচ্ছে। সরকারের উচিত একটি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এর রহস্য উদঘাটন করা। তারা দাবি করছেন, যদি নিরপেক্ষ তদন্ত কর হয়, তাহলে শেয়ারবাজারের এমন ধসে অনেক রাঘব বোয়ালের সম্পৃক্ততা বেরিয়ে আসবে।
সম্প্রতি দাম পড়তির মুখেও বাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে। কেউ আরও দর হারানোর আশঙ্কায় দ্রুত প্যানিক সেল করছেন। কারও কারও শেয়ার আবার মার্জিন ঋণের বাধ্যবাধকতায় ফোর্সড সেলের মুখেও পড়ছে। এর পরও অনেক ক্ষেত্রেই কেনার মতো ক্রেতা মিলছে না। ক্রেতাশূন্য বাজারে এখন বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দামও হু-হু করে কমছে।
এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়বে কমবে—এটাই পুঁজিবাজারের বৈশ্বিক চরিত্র। কিন্তু দেশের প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে কেবল দাম বাড়লেই বাজারকে ভালো বলা হয়। এতে বিনিয়োগকারীও খুশি হয়। আর দর হারালেই বলা হয় খারাপ। বৈশ্বিক চরিত্রের বিপরীতে দেশীয় পুঁজিবাজারের এমন বাস্তবতার পেছনে খাতসংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বিদ্যমান অন্তহীন সংকটকে দুষছেন।
এ প্রসঙ্গে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, মোটা দাগে এ মুহূর্তে পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বড় সংকট হলো তারল্য ঘাটতি। কেবল তারল্য সরবরাহ বাড়লেই পুঁজিবাজার ফের ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু এর জন্য যেসব কার্যকরী উদ্যোগ দরকার তারও রয়েছে প্রবল ঘাটতি।
পরিস্থিতির উন্নয়নে নিয়ন্ত্রক সংস্থার কড়া বার্তা সত্ত্বেও বড় বিনিয়োগকারী বা উদ্যোক্তা পরিচালকরা এখনো পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণেই থেকে গেছে। একইভাবে স্থিরতায় আটকে আছে অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগও। সব মিলিয়ে সহসাই নগদ অর্থের সরবরাহ বাড়ার কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজার একটা অনিশ্চিত গন্তব্য মনে করছেন অনেকে। তাই অনেক বিনিয়োগকারী এ খাতের বিনিয়োগ তুলে নিয়ে লাভজনক খাতে সুদের হার সাড়ে ১১ শতাংশ হারে ব্যাংকে এফডিআর করে রেখেছেন।
অন্যদিকে বাজারে সাপোর্ট দেওয়ার প্রতিষ্ঠান আইসিবির হাতে কোনো টাকা নেই। তারা বাজারে কোনো সাপোর্ট দিতে পারছে না। আবার বিদ্যমান ব্যবস্থায় বিনিয়োগকারীরা ফোর্সড সেলের মুখে পড়েছে। এর মানে বাজারে বিক্রির চাপ বেড়েছে।
কিন্তু টাকার অভাবে তা কেউ কিনতে পারছে না। অর্থাৎ এখানে বিনিয়োগকারী নেই। ব্যাংক-বীমাও প্রত্যাশিত ভূমিকায় আসছে না। কারণ, তারা নিজেরাই তারল্য সংকটে ধুঁকছে। নতুন মৌল ভিত্তির কোম্পানি কোম্পানিকেও আনা যাচ্ছে না। সুখবর নেই বিদেশি বিনিয়োগ আনার ক্ষেত্রেও। বর্তমান পুঁজিবাজারে এগুলোর ঘাটতির প্রভাবই বিরাজ করছে বলে মনে করেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভালো ও মৌল ভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানিরও রয়েছে বিরাট ঘাটতি। আবার এসব কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের ৮০ শতাংশই হলো ব্যক্তি—যাদের বড় অংশেরই আবার পুঁজিবাজার সম্পর্কে ধারণা কম। তাদের প্রায় ৫০ শতাংশেরই পুঁজিবাজার বিনিয়োগ মার্জিন ঋণের জটিলতায় আটকা। এখানে বাজারনীতি অনুসরণ হচ্ছে না। এর পরিবর্তে পর্দার অন্তরালের খেলোয়াড়দের অদৃশ্য ইন্ধনই বেশি কাজ করছে। ফলে শেয়ারের দাম বাড়া বা কমার ক্ষেত্রেও এই পুঁজিবাজার পাগলা ঘোড়ার মতোই অস্বাভাবিক আচরণ করছে।
এতে দৈনন্দিন লেনদেন ও সূচক উভয়ই অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে-কমছে। তবে বাড়ার তুলনায় মূল্য হারানোর গতি আরও অস্বাভাবিক হওয়ার দরুন এবং এই প্রবণতা ধারাবাহিক চলতে থাকার কারণে পুঁজিবাজার ক্রমশ অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিনিয়োগকারী। প্রতিনিয়ত কমছে বাজার মূলধন। নিস্তেজ হয়ে পড়ছে ক্রেতাশূন্য পুঁজিবাজার। আস্থা হারাচ্ছে পুঁজিবাজার। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, দিশাহীন বিনিয়োগকারীকে ২০২৪ সালেও স্মরণে আনতে হচ্ছে সেই ২০১০ সালের ভয়াবহ ধসের কথা।
এর কারণ হিসেবে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, দীর্ঘ এই সময় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এবং স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে পরিস্থিতির উন্নয়নে নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। আইন ও নীতি কাঠামো বদলের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষেরও দফায় দফায় বদল ঘটেছে। এসবের মাধ্যমে বাজার ব্যবস্থায় কিছু সংস্কারও এসেছে বটে, তবে পরিস্থিতির আদৌ উন্নতি হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রে আস্থাহীনতা আরও বেড়েছে। কারণ, সঠিক সময়ে সঠিক উদ্যোগটির প্রয়োগ পুঁজিবাজারে ঘটেনি।
আবার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কিছু উদ্যোগেও আছে দ্বিধাবিভক্তি। ফলে ভালো উদ্যোগেও পুরোপুরি সংশয়মুক্ত হতে পারেনি পুঁজিবাজার। একদিকে ভালোমানের মৌল ভিত্তির শেয়ারের কদর কমেছে, অন্যদিকে জেড ক্যাটাগরির দুর্বল কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীর ঝোঁক বেড়েছে। ঠেকানো যাচ্ছে না পর্দার অন্তরালে কোটারিগোষ্ঠীর নানা কারসাজি। তারা লক্ষ্য অর্জনে নানাভাবে গুজবনির্ভর করে তুলছে বাজারকে।
কৌশলী প্রচারণার টোপ ফেলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন শেয়ার হাতবদলের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এতে গুটিকয়েক ব্যক্তির আখের গোছানো শেষ হয়ে গেলে ভয়াবহ দরপতনের মুখে পড়ছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এর ফলে নগদ অর্থ বিনিয়োগ করে কেউ পথে বসছেন, কেউ মার্জিন ঋণ নিয়ে আম-ছালা উভয়ই হারাচ্ছেন। কেউ আবার দাম বাড়বে আশায় দীর্ঘকাল অনিশ্চয়তায় ভুগছেন।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং বর্তমান পরিচালক শাকিল রিজভী জানান, শেয়ারবাজারকে অনেকে উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে মনে করছেন। এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গিও একটি বড় সমস্যা তৈরি করছে। কেউ যদি মনে করে ১০ লাখ টাকা শেয়ারবাজারে খাটিয়ে মাসে এক লাখ টাকা আয় করবে এবং তার সংসার চালাবে—এটা খুবই ভুল ধারণা।
আর অল্প টাকা নিয়ে লোন করে যারা আসে তাদের জন্য খুবই ডিফিকাল্ট। তিনি দাবি করেন, মৌল ভিত্তিসম্পন্ন নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তির সংখ্যা যদি প্রত্যাশা অনুযায়ী বাড়ত তাহলে বাজার পরিস্থিতিও ভিন্ন রকম হতে পারত।
সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, তালিকাভুক্ত কিছু কোম্পানি বছরের পর বছর ভালো মুনাফা দেখাচ্ছে যাতে তাদের শেয়ারের দাম বেশি থাকে, তবে তারা শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয় খুব কমই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর অর্থ হচ্ছে আর্থিক প্রতিবেদন কোম্পানির প্রকৃত চিত্র দেখায় না।
ফলে তারা মুনাফা দেখালেও লভ্যাংশ দিতে পারছে না। বেশ কয়েকটি কোম্পানি প্রতি বছর মুনাফা করছে এবং ভালো লভ্যাংশও দিচ্ছে কিন্তু তাদের শেয়ারের দাম তুলনামূলকভাবে কম। অন্যদিকে বেশির ভাগ সময় ছোট কোম্পানি, লোকসানি কোম্পানি এবং বন্ধ কারখানার শেয়ারও বাজারে প্রচুর বিক্রি হয় এবং দাম বাড়তে থাকে। এমনকি শীর্ষ দরবৃদ্ধির তালিকায়ও উঠে আসে।
ফলে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এ বাজারকে জুয়ার বাজার হিসেবে গণ্য করে। যা তাদের এ বাজারে বিনিয়োগ করতে নিরুৎসাহিত করে। আবার বিএসইসি ছাড়া অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকেও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে ঘন ঘন নীতিগত হস্তক্ষেপ। একইভাবে ঘন ঘন সিদ্ধান্তেরও পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে বাজার স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।
ঘন ঘন অস্থিরতার পেছনে আরেকটি কারণ হচ্ছে নানা ধরনের গুজব ও ভুল তথ্য। সবশেষ ব্যাপক দরপতনের পেছনেও রয়েছে এই গুজব। এরই মধ্যে বিএসইসি শেয়ারবাজারে সর্বনিম্ন মূল্যসীমা তুলে দিয়েছে। এর ফলে বাজার এখন সংশোধন হচ্ছে। কিন্তু এরই মধ্যে বাজারে গুজব চাউর হয়েছে, ফের তা আরোপ করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, পুঁজিবাজারে কেমন বিনিয়োগ হচ্ছে এবং কী ধরনের শেয়ার কেনা-বেচা হচ্ছে সেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু একই সঙ্গে গুজবের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, পুঁজিবাজারে টানা কয়েকদিনের দরপতনের বিষয়টি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান অবগত। একই সঙ্গে বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়ানোর তাগিদও অনুভব করছে। এ লক্ষ্যে শিগগিরই পুঁজিবাজার উন্নয়ন তহবিল থেকে জরুরি ভিত্তিতে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তিনি জানান, ব্যাংকের মাধ্যমে এই টাকা বিনিয়োগ করা হবে। পুঁজিবাজারে যারা বিনিয়োগ করতে আসছেন তাদের দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করা এবং কোনো গুজবে কান না দেওয়ারও পরামর্শ রাখেন তিনি।
সাধারণ বিনিয়োগকারী মো. মশিউর রহমান জানান, আইসিবিতে ব্যাপক সংস্কার দরকার। এখানে যে ফান্ড দেওয়া হয়—তার সঠিক ব্যবহার হয় না। আইসিবি কখনোই পুঁজিবাজার সহায়ক ব্যবস্থা ও কর্মকাণ্ড গ্রহণ করে না। বিএসইসি যে নির্দেশনা দেয়, সেগুলোও তারা যথাযথ বাস্তবায়ন করে না।
আবার ফ্লোর প্রাইসের সীমা তুলে দেওয়ার রীতি ঠিক থাকলেও তা যে প্রক্রিয়ায় করা হয়েছে, সেটি সঠিক ছিল না। এগুলো একসঙ্গে উঠিয়ে দিলে বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট হতো না। সেটি না হওয়ায় এক শ্রেণির গ্যাম্বলার গুজব ছড়িয়ে বাজারকে অস্থিতিশীল করে মুনাফা লুটেছে।
ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা গোলকধাঁধার মধ্যে পড়েছে। এসইসির আরেকটি ভুল নীতি হলো জেড শ্রেণির কোম্পানিগুলোর বিষয়ে সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত না নিতে পারা। ফ্লোর প্রাইস সীমা তুলে দেওয়ার পর হঠাৎ করে ভালো কিছু কোম্পানিকে এজিএম না করা বা ঘোষিত লভ্যাংশ না দেওয়ার অজুহাতে তাদের জেড ক্যাটাগরিতে ঠেলে দেওয়ায় বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) প্রেসিডেন্ট ছায়েদুর রহমান মনে করেন, তথ্য-উপাত্তের ঘাটতি বা কারও দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার কারণে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। শেয়ারবাজারের উন্নয়নের জন্য পলিসি লেভেলে কাজ করতে হবে। তিনি দাবি করেন, বাজার খারাপ হলে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ২০২০ সালে বাজারের খারাপ পরিস্থিতি ছিল। অথচ ২০২০ সালে ক্লোজিং ভালো হয়েছে।
Posted ২:০০ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta