রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম

রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

ভারতের রাজনীতিই পাল্টে দিলেন মোদি

শনিবার, ২৫ মে ২০১৯
245 ভিউ
ভারতের রাজনীতিই পাল্টে দিলেন মোদি

কক্সবাংলা ডটকম (২৪ মে) :: ভারতের সাধারণ নির্বাচনে অভাবনীয় জয় পেয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। নিশ্চিত করেছেন টানা দ্বিতীয়বার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে ভারতীয় রাজনীতিতে মোদির উত্থান, প্রভাব এবং কীভাবে তিনি ভারতীয় রাজনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করেছেন তা তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বিজেপির পুরো নির্বাচনি প্রচারণাকে তিনি মোদির প্রচারণা হিসেবে হাজির করেছেন। আর এতেই এসেছে সাফল্য।

মোদির শাসনামলে বেকারত্ব বেড়েছে, কৃষি ও শিল্পের উৎপাদন কমেছে। নোট নিষিদের ফলে অনেক ভারতীয় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ভোটের ফলে প্রমাণিত হয়েছে, জনগণ মোদিকে দোষ দিচ্ছেন না। মোদি ভোটারদের বারবার বলে আসছিলেন যে, ৬০ বছরের অব্যবস্থাপনা দূর করতে তাদের পাঁচ বছরের চেয়ে বেশি সময় প্রয়োজন।

দিল্লিভিত্তিক থিংকট্যাংক সেন্টার ফর ডেভেলপিং সোসাইটিসের এক জরিপে দেখা গেছে, মোদি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী না হলে বিজেপি ভোটারদের এক-তৃতীয়াংশ অন্য দলকে ভোট দিতেন। ওয়াশিংটনের কার্নেগি এনডোমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস-এর জ্যেষ্ঠ গবেষক মিলান বৈষ্ণব বলেন, এ থেকে প্রমাণিত হয় মানুষ বিজেপির চেয়ে মোদিকেই বেশি ভোট দিয়েছে। এই পুরো নির্বাচন ছিল মোদির নেতৃত্ব নিয়েই।

অনেকেই বলছেন, ভারতীয় নির্বাচনকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রূপ দিয়েছেন অনেকটাই। কিন্তু শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী প্রায়ই তাদের দলকে ছাপিয়ে বড় ওঠেছেন। উদাহরণ হিসেবে তারা বলছেন, মার্গারেট থ্যাচার, টনি ব্লেয়ার ও ইন্দিরা গান্ধীর কথা। বৈষ্ণব বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পর সন্দেহাতীতভাবে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হচ্ছেন মোদি। জাতীয় পর্যায়ে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো কেউ নেই।

কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনগণের ফল ছিল ২০১৪ সালে মোদির জয়। বৃহস্পতিবারের জয় ছিল মোদির প্রতি সমর্থন। ১৯৭১ সালের পর তিনিই প্রথম নেতা যার নেতৃত্বে দুইবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলো তার দর। অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মহেশ রাঙ্গারাজন বলেন, এটা হলো মোদি ও তার নয়া ভারতের স্বপ্নের বিজয়।

কেউ কেউ মনে করছেন, জাতীয়তাবাদী বাগাড়ম্বর, ধর্মীয় মেরুকরণ ও কিছু জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির কারণে মোদি টানা দ্বিতীয়বার বড় ধরনের জয় পেয়েছেন। ব্যাপক প্রচারণায় মোদি ধারাবাহিকভাবে জাতীয়তাবাদ ও উন্নয়নের কথা তুলে ধরেছেন। তিনি জাতীয়তাবাদী (সমর্থক) ও দেশবিরোধী (রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ও সমালোচক); এই দুই ভাগে ভারতীয়দের বিভক্ত করে ফেলেছেন। নিজেকে চৌকিদার হিসেবে হাজির করেছেন আর বিরোধীদের দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সঙ্গে ছিল উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। একই সঙ্গে তিনি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি জোরেশোরে সামনে এনেছেন যা সাম্প্রতিক ইতিহাসে দেখা যায়নি।

কলকাতার একজন প্রবীণ রাজনৈতিক বিবিসিকে বলেছেন, উন্নয়ন এক-আধটু কম হলে সমস্যা নাই। কিন্তু মোদি ভারতকে সুরক্ষিত ও দেশের মাথা উঁচু রাখছেন।

কেউ কেউ বলছেন মোদির ব্যক্তিত্ব ক্যাডারভিত্তিক দলের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। তিনি অনেকের আশা ও অনুপ্রেরণায় পরিণত হয়েছেন। মোদি ও প্রভাবশালী অমিত শাহের হাত ধরে বিজেপি একটি নির্দয় পার্টি মেশিনে হিসেবে গড়ে ওঠেছে। মহেশ রাঙ্গারাজন বলেন, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপির বিস্তৃতি খুব তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি।

ঐতিহাসিকভাবে বিজেপির শক্ত বলয় হলো হিন্দুভাষাভাষী উত্তরাঞ্চল। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছিল ২৮২ আসনে। এগুলোর মধ্যে ১৯৩টি আসন ছিল উত্তরের। ব্যতিক্রম ছিল মোদির নিজ রাজ্য গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। এই দুই রাজ্যে আঞ্চলিক জোট গড়ে ক্ষমতায় ছিল দলটি। কিন্তু মোদি ক্ষমতায় আসার পর উত্তরপূর্বে আসাম ও ত্রিপুরার মতো রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠন করেছে। এই রাজ্যগুলো আসামি ও বাংলা ভাষাভাষী এলাকা। এবার ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গেও বিজেপি বড় ধরনের সাফল্য এসেছে। দক্ষিণ ভারতে বিজেপির স্বল্প উপস্থিতি দলটিকে এখনও সর্বভারতীয় রূপ পায়নি। তবে ক্রমশ দলটি কংগ্রেসের মতো সর্বভারতীয় হয়ে ওঠার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

মোদির পক্ষে কেন আবারও রায় দিলো ভারতবাসী

বিগত বিজেপি সরকারের শাসনামলে ভারতজুড়ে নিপীড়নের শিকার হয়েছিল মুসলিমসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষ। চার দশকের মধ্যে সবচেয়ে উচ্চ বেকারত্বের হার, ভয়াবহ কৃষি সংকট আর খাদ্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার মতো অর্থনৈতিক বিপন্নতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। জরিপে দেখা গেছে দ্রব্যমূল্য, বেকারত্ব, কৃষি ও খাদ্য সংকটের মতো মৌলিক জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টরও হয়ে উঠেছিল। তবুও শেষ পর্যন্ত জনগণের রায় গেছে বিজেপির পক্ষেই।

নরেন্দ্র মোদির প্রতি আস্থা রেখেছে ভারতবাসী। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিজেপি দিল্লির মসনদ নিশ্চিত করেছে আরও পাঁচ বছরের জন্য। মোদির এই বিজয়কে সংখ্যাগরিষ্ঠবাদী (মেজরেটিয়ান) জনতোষণ নীতির (পপুলিজম) বিজয় হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, সমৃদ্ধ ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখানোর পাশাপাশি হিন্দুত্বের পাটাতনে কট্টর জাতীয়তাবাদী প্রচারণা চালিয়েছেন মোদি। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তার অবস্থানের সঙ্গে একমত পোষণ করাতেই সব ছাপিয়ে তিনি আবারও বিজয়ী হয়েছেন।

 মোদি সরকারের প্রথম পাঁচ বছরের মেয়াদে অর্থনীতির গতি মন্থরই থেকে গেছে। পাশাপাশি বিচার বিভাগ থেকে শুরু করে নির্বাচন কমিশন, সংবাদমাধ্যম এমনকি রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়াসহ ভারতের অনেক গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতাকে নতজানু হতে হয়েছে। এরপরও ভারতের ৯০ কোটি ভোটারের একটা বড় অংশ মনে করেছে মোদিকে আরেকবার সুযোগ দেওয়া প্রয়োজন।ওপি জিন্দাল গ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক নৃবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক শিব বিশ্বনাথান একে দেখছেন ‘জনতোষণবাদী নেতার স্বেচ্ছাচারের’ বিজয় হিসেবে। তার আশঙ্কা, পুতিনের নেতৃত্বে রাশিয়া এবং দুয়ার্তের নেতৃত্বে ফিলিপাইন যেভাবে চলছে; মোদির নেতৃত্বে ভারত সে রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে।

হাফিংটন পোস্টের ভারতীয় সংস্করণের এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এ বছরের শুরুর দিকে মোদির জয়ের আভাস ছিল না বললেই চলে। তার সরকারের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা এবং উচ্চ বেকারত্ব নিয়ে জনগণের ক্ষোভের প্রশ্নকে সামনে এনে প্রচারণা চালিয়েছে বিরোধীরা। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি কাশ্মিরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধা সামরিক বাহিনীর ৪০ সদস্য নিহত হওয়ার পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়। পাকিস্তানের মাটিতে বিমান হামলা চালানোর আদেশ দেওয়ার মধ্য দিয়ে জাতীয়তাবাদী আবেগকে উসকে দিতে সমর্থ হন মোদি।

জরিপকারী প্রতিষ্ঠান লোকনীতির সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, কিছুদিন আগের তুলনায় নির্বাচনের সময় জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো ভোটারদের কাছে কম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছিল। অথবা তারা ওইসব ইস্যু নিয়ে তেমন উচ্চকণ্ঠ ছিল না। সম্ভবত তারা নিজেদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিষয়গুলোকে বিবেচনা করেছেন। ভোটাররা দীর্ঘ সময় আগে জরিপকারী সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে যে ইস্যুগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছিলেন এবং তারা শেষ পর্যন্ত যে ইস্যুগুলোকে প্রাধান্য দিয়েছেন, তা আর একই রকম থাকেনি। এর সম্ভাব্য কারণ, বালাকোটের সন্ত্রাসী আস্তানায় মোদি সরকারের কথিত হামলা। জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুটি পরোক্ষভাবে ভোটারদের মনোভাব বদলে দিতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছে ওই সংস্থা।

দিল্লির গুরগাঁও-এর বাসিন্দা রাখি শ্রিভাস্তব হাফিংটন পোস্ট ইন্ডিয়া-কে বলেন, ‘অন্য নেতারা যা করতে ব্যর্থ হয়েছেন সেগুলোই শেষ পর্যন্ত করছেন মোদি। আর কোনও প্রাণহানি হবে না। কারণ, যেসব জঙ্গি দশকের পর দশক ধরে আমাদের সেনাদের হত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ব্যবস্থা নিচ্ছে কেউ। যে কোনও উপায়েই হোক এর অবসান হওয়া প্রয়োজন।’ রশমি নামে উত্তরপ্রদেশের মীরাটের এক গৃহিণী বলেন, ‘কাশ্মিরে হামলা হওয়ার পর মোদি ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। এমনই হওয়া উচিত। তার ব্যক্তিত্ব খুব চমৎকার।’

ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠতাবাদ (মেজরিটারিয়ানিজম) এর মানে হলো হিন্দু জাতীয়তাবাদ বা হিন্দুত্ব। এটি এমন এক চিন্তাধারা যা ১৭ কোটি ভারতীয় মুসলিমকে মানতে বাধ্য করে যে, তারা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। দিল্লিভিত্তিক ইলেক্ট্রিশিয়ান ইয়াশপাল সাক্সেনার ছেলেকে হত্যা করেছিল ছেলের মুসলিম প্রেমিকার পরিবার। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য একটি হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঠেকিয়ে দিয়ে নজির তৈরি করেছিলেন সাক্সেনা। তবে তিনিও মনে করেন, মোদির কোনও বিকল্প নেই। হাফিংটন পোস্ট ইন্ডয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাক্সেনা বলেছিলেন, ‘প্রথমবারের মতো আমি খুব আন্তরিকভাবে বিজেপিকে ভোট দেব। আপনারাই বলেন, এ মুহূর্তে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো বিকল্প কোনও নেতা আছেন কি?’

নির্বাচনের আগে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় মোদি সরকার। আর নির্বাচনের মাঝামাঝি পর্যায়ে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই-মোহাম্মদের নেতা মাসুদ আজহারকে নিরাপত্তা পরিষদে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী ঘোষণার প্রস্তাব থেকে দীর্ঘদিনের আপত্তি প্রত্যাহার করে চীন। আনন্দবাজারের সম্পাদকীয় ভাষ্যে লেখা হয়েছে, “নির্বাচনের ফল বুঝাইয়া দিল, দেশের জনমানসে এই ঘটনাসমূহ প্রায় কোনও দাগ কাটিতে পারে নাই। বরং নাগরিক সমাজে গগনচুম্বী সাফল্য অর্জন করিয়াছে ‘বালাকোট’। বাস্তবিক, কেন যে বার বার নির্বাচন কমিশনের মান্য নীতি অমান্য করিয়া নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহরা বালাকোটের নামে ভোট চাহিতেছিলেন, তাহা স্পষ্ট। ইহাই, যাহাকে বলে, ওস্তাদের মার! আর প্রেক্ষিত হিসাবে, পাঁচ বৎসর ধরিয়া জাতীয়তাবাদের নামে অন্ধ পাকিস্তানবিরোধিতা এবং হিন্দু রাষ্ট্রের নামে আগ্রাসী সংখ্যালঘুবিরোধিতা অন্য সমস্ত বিষয়কে ফুৎকারে উড়াইয়া দিয়াছে।”

এনডিটিভিতে কলামিস্ট মিহির তার ২০১৪ সালের একটি লেখার প্রসঙ্গ টেনেছেন। সে সময় তিনি বলেছিলেন, ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে মোদির ভাবনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে তিনটি বিষয়। এগুলো হলো ভারতকে শক্তিশালী হতে হবে, ধনী হতে হবে আর হিন্দুত্ববাদী হতে হবে। হতে গেলে তিনটি বিষয়কে একসঙ্গেই নিশ্চিত করতে হবে, না পারলে একটি বিষয়ও নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। আর এটাই ভারতের জাতীয় রাজনীতির ভাবনার কেন্দ্রে অবস্থান করছে। তিনি লিখেছেন, আমরা বাস করছি মোদির ভারতে। আমরা ভারতীয়দের ভারতে বসবাস করছি এবং এতো সংখ্যক মানুষ তাকে ভালোবাসে, সেটার কারণ মোদি ভারত রাষ্ট্র ও ভারতীয় জাতীয়তাবাদ নিয়ে তাদের মনের কথাটা বলেন।

এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রতাপ ভানু মেহতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্কার-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, মোদি অর্থনৈতিক আশার সঞ্চার করার পাশাপাশি জাতীয়তাবাদী ও সংখ্যাগরিষ্ঠের পক্ষের প্রচারণা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারতে স্পষ্ট সম্প্রদায়গত বিভেদ বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও মোদি সেখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে অভিন্ন হিন্দুত্ববাদী পরিচয়ের তলে দাঁড় করিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। নির্বাচনে সেই প্রবণতারই জয় হয়েছে।

245 ভিউ

Posted ৩:১০ পূর্বাহ্ণ | শনিবার, ২৫ মে ২০১৯

coxbangla.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

Editor & Publisher

Chanchal Dash Gupta

Member : coxsbazar press club & coxsbazar journalist union (cbuj)
cell: 01558-310550 or 01736-202922
mail: chanchalcox@gmail.com
Office : coxsbazar press club building(1st floor),shaheed sharanee road,cox’sbazar municipalty
coxsbazar-4700
Bangladesh
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
বাংলাদেশের সকল পত্রিকা সাইট
Bangla Newspaper

ABOUT US :

coxbangla.com is a dedicated 24x7 news website which is published 2010 in coxbazar city. coxbangla is the news plus right and true information. Be informed be truthful are the only right way. Because you have the right. So coxbangla always offiers the latest news coxbazar, national and international news on current offers, politics, economic, entertainment, sports, health, science, defence & technology, space, history, lifestyle, tourism, food etc in Bengali.

design and development by : webnewsdesign.com