কক্সবাংলা ডটকম(১৪ মার্চ) :: ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি অক্সফোর্ডশায়ারে স্কটিস পরিবারে এক শিশুর জন্ম হয়েছিল৷ পরের ৬০-৬৫ বছর ধরে যিনি আধুনিক পদার্থ বিদ্যার গতিপথ নির্ধারন করেছেন৷১৯৭০ সালে কৃষ্ণ গহবর নিয়ে গবেষণা করে আলোচনায় আসেন হকিং।ব্রিটিশ এই বিজ্ঞানী কৃষ্ণ গহ্বর এবং আপেক্ষিকতা তত্ত্বের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। ৭৬ বছর বয়সে কেমব্রিজে সময়ের ওপারে চলে গেলেন ‘সময়ের ইতিহাস’ প্রণেতা বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিন্স৷
থিওরিটিক্যাল ফিজিক্স ও কসমোলজির মহান ব্যাক্তিত্ব হকিন্স ১৯৮৮ সালে লিখে ফেলেন ‘ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইমস’৷সৃষ্টিতত্ত্বের (কসমোলজি) উপর লেখা তাঁর এই বই ২৭৩ সপ্তাহ ধরে বেস্ট সেলার ছিল ৷ ১৯৯১ সালে এই একই নামে একটি সিনেমা তৈরি করেন ডিরেক্টর এরল মরিস৷ সিনেমাটির বিষয় অবশ্য কসমোলজি ছিল না৷ এটিতে হকিন্সের জীবন সম্পর্কে নানা তথ্য রেখেছেন পরিচালক৷ রয়েছে তার ফ্যামিলি, কলিগ এমনকি ছোটবেলার নানির সাক্ষাৎকারও৷
অনেকদিন ধরে চলে আসা ভিনগ্রহীদের দাবীকে জোরালো করেছেন পদার্থ বিদ্যার এই মহান সাধক৷‘মেনি ওয়ার্ল্ড ইন্টারপ্রিটেশনের’ অন্যতম বড় প্রবক্তা হকিন্স বাচ্চাদের জন্য ভিনগ্রহী ও মহাকাশ অভিযানের গল্পও লিখেছেন৷মেয়ে লুসি হকিন্স এবং কসমোলজির গবেষক খ্রিস্টোফার গালফার্ডের সঙ্গে ২০০৭ লিখেছেন ‘জর্জ সিক্রেট কি টু দ্য ইউনিভার্স’ ৷
বইটির মোট পাঁচটি খন্ড রয়েছে৷ ২০০৯ থেকে ২০১৬’র মধ্যে প্রকাশিত বাকি খন্ডগুলি হল, ‘জর্জ’স কমসিক ট্রেজার হান্ট’, ‘জর্জ অ্যান্ড দ্য বিগ ব্যাং’, ‘জর্জ অ্যান্ড দি আনব্রেকেবল কোড’ এবং ‘জর্জ অ্যান্ড দি ব্লু মুন’৷
Posted ১১:৫৮ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ১৪ মার্চ ২০১৮
coxbangla.com | Chanchal Das Gupta